50 J কাকে বলে?
50 J কাজ বলতে বোঝায় 1 N বল প্রয়োগে বলের দিকে বলের প্রয়োগবিন্দুর 50 m সরণ হলে যে কাজ সম্পাদিত হয়। উদাহরণ:
50 J কাজ বলতে বোঝায় 1 N বল প্রয়োগে বলের দিকে বলের প্রয়োগবিন্দুর 50 m সরণ হলে যে কাজ সম্পাদিত হয়। উদাহরণ:
মসলিন বস্ত্রের জন্য বাংলাদেশের খ্যাতি সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়েছিল। বাংলাদেশ, বিশেষ করে ঢাকা, একসময় মসলিন বস্ত্রের জন্য সারা বিশ্বে বিখ্যাত ছিল। এই সুক্ষ্ম, নরম এবং টেকসই কাপড়টি তার অসাধারণ গুণগত মানের জন্য বিদেশিদের কাছে অত্যন্ত জনপ্রিয় ছিল। কেন মসলিন ছিল এত বিখ্যাত? মসলিনের ইতিহাস বর্তমানে মসলিন বাংলাদেশের মসলিন তার সূক্ষ্মতা, নরমতা এবং টেকসইতার জন্য বিশ্বখ্যাত … Read more
পর্যায় সারণিতে অবস্থিত মৌলগুলোর কিছু ধর্ম আছে যেমন: ধাতব ধর্ম, অধাতব ধর্ম, পরমাণুর আকার, আয়নিকরণ শক্তি, তড়িৎ ঋণাত্মকতা, ইলেকট্রন আসক্তি ইত্যাদি। এসব ধর্মকে পর্যায়বৃত্ত ধর্ম বলে। ধাতব ধর্ম (Metallic Properties): যে সকল মৌল চকচকে, আঘাত করলে ধাতব শব্দ করে এবং তাপ ও বিদ্যুৎ পরিবাহী তাদেরকে আমরা ধাতু বলে থাকি। আধুনিক সংজ্ঞা অনুযায়ী যে সকল মৌল এক … Read more
বল – বিয়ারিং ব্যবহারের মাধ্যমে চাকার বিভিন্ন তলের মধ্যবর্তী ঘর্ষণকে কমানো হয়। বল-বেয়ারিং কোন যন্ত্রের গতিশীল অংশগুলোর মধ্যবর্তী স্থানে বসানো থাকে। বল বেয়ারিংগুলোর ঘূর্ণনের ফল যন্ত্রের গতিশীল অংশগুলো পরস্পরের সঙ্গে ঘর্ষণ সৃষ্টি করতে পারে না। অর্থাৎ তলগুলো একটি অপরটির ওপর দিয়ে পিছলানোর পরিবর্তে গড়িয়ে যায় এবং ঘর্ষণ কমে যায়।
ঘর্ষণের মূল কারণ হলো অমসৃণ তল। যেকোনো একটির উঁচু উঁচু খাঁজ অপরটিতে আটকে গিয়ে ঘর্ষণের উৎপত্তি ঘটায়। এজন্য ঘর্ষণ হ্রাসের উদ্দেশ্যে তল যথাসম্ভব মসৃণ করা হয়। এ কাজে তেল, মবিল এবং গ্রীজসহ অন্যান্য পিচ্ছিলকারী পদার্থ ব্যবহার করা হয়। এছাড়া অমসৃণ তলসমূহ যাতে দীর্ঘক্ষণ পরস্পরের সংস্পর্শে না থাকে সে উদ্দেশ্যে চাকা এবং বল-বিয়ারিং ব্যবহার করা হয়।
মুরগি পালন প্রজনন শিল্পের অন্তর্গত। এ শিল্পে উদ্ভিদ ও প্রাণীর বংশ বাড়ানো হয়। এরপর এটি পুনরায় উৎপাদনের কাজে ব্যবহার করা হয়। ফার্মে মুরগি পালনের মাধ্যমে এটি বড় করা হয়। এরপর মুরগি থেকে ডিম ও ডিম থেকে বাচ্চা উৎপাদন করা হয়। এগুলো আবার লালন – পালন করে বড় করা হয়। তাই মুরগি পালন প্রজনন শিল্পের অন্তর্গত।
ব্যবসায় পরিবেশের উপাদান ৬ টি। উপাদানগুলো হলো –
মানুষের চাহিদা ও অভাব পূরণের জন্য অর্থনৈতিক কার্যক্রমের উদ্ভব হয়। জীবিকা অর্জনের সাথে কাজের সম্পর্ক প্রত্যক্ষ। কারণ, অর্জিত অর্থ দিয়েই মানুষ চাহিদা ও অভাব পূরণ করে। আর অভাব পূরণের উদ্দেশ্যে মানুষ সব সময় নতুন অর্থনৈতিক কাজ করে থাকে। এভাবেই অর্থনৈতিক কার্যক্রমের উদ্ভব হয়।