আত্তীকরণ কী?
শোষিত খাদ্যবস্তুর প্রোটোপ্লাজমে পরিণত বা রূপান্তরিত করার পদ্ধতিই হলো আত্তীকরণ।
শোষিত খাদ্যবস্তুর প্রোটোপ্লাজমে পরিণত বা রূপান্তরিত করার পদ্ধতিই হলো আত্তীকরণ।
অগ্ন্যাশয় একই সাথে বহিঃক্ষরা এবং অন্তঃক্ষরা গ্রন্থি হিসেবে কাজ করে। বহিঃক্ষরা হিসেবে পরিপাকের সময় এনজাইম নিঃসৃত করে। আবার অন্তঃক্ষরা হিসেবে বিভিন্ন হরমোন নিঃসৃত করে। এ কারণেই অগ্ন্যাশয়কে মিশ্র গ্রন্থি বলা হয়। আরো পড়ুনঃ পরিপাক কাকে বলে? ফরমালিন কাকে বলে? পুষ্টি কাকে বলে? পরিপাকতন্ত্র কাকে বলে? জাইমোজেন কি? সিলেন্টেরন কাকে বলে? অগ্ন্যাশয়কে মিশ্রগ্রন্থি বলা হয় কেন? … Read more
আমিষে শতকরা ১৬ ভাগ নাইট্রোজেন থাকে।
ভিটামিনকে দুটি শ্রেণিতে ভাগ করা হয়েছে। যথা- ১. চর্বিতে দ্রবণীয় ভিটামিনঃ ভিটামিন এ, বি, ই এবং কে। ২. পানিতে দ্রবণীয় ভিটামিনঃ ‘ভিটামিন বি কমপ্লেক্স’ ও ‘ভিটামিন সি’।
পূর্ণ বিশ্রামরত অবস্থায় মানবশরীরে ব্যবহৃত শক্তির পরিমাণ নির্দেশ করে বিএমআর। এর সমকীকরণ লিঙ্গ ও বয়সভেদে পৃথক হওয়ার বিএমআই মান বের করা একটু কঠিন। তাই বিএমআর সম্পর্কে সঠিক ধারণা পেতে যে সূত্রটি সবচেয়ে বেশি ব্যবহার করা হয় তাই হ্যারিস বেনেডিক্ট সূত্র।
বিশ্রামাবস্থায় মানবদেহের বিভিন্ন পেশি সংকোচন প্রসারণে সার্বিক কাজ সাধিত হওয়ার ফলে যে শক্তি ব্যয় হয়, তাই মৌল বিপাক শক্তি।
উদ্ভিদের স্বাভাবিক বৃদ্ধির জন্য যেসব উপাদান অত্যন্ত সামান্য পরিমাণে প্রয়োজন হয় তাদেরকে মাইক্রোউপাদান বলে। মাইক্রোউপাদান ৬টি। যথা- জিংক(Zn), ম্যাংগানিজ(Mn), মোলিবডেনাম(Mo), বোরন(B), কপার(Cu) এবং ক্লোরিন(Cl) ইত্যাদি।
উদ্ভিদ তার বৃদ্ধি ও পরিপুষ্টির জন্য মাটি থেকে যে সকল পুষ্টি উপাদান সংগ্রহ করে থাকে, সেগুলোই হলো খনিজ পুষ্টি। আরো পড়ুনঃ কিভাবে পুষ্টিহীন শিশুকে চেনা যায়?