ফুসফুস ক্যান্সারের প্রাথমিক অবস্থায় দীর্ঘদিন ধরে খুসখুসে কাশি ও বুকে ব্যথা হয়। ভগ্নস্বর, ওজন হ্রাস হয় ও ক্ষধামন্দা দেখা দেয়। হাঁপানী, ঘনঘন জ্বর হয়। বারবার নিউমোনিয়া বা ব্রংকাইটিস দ্বারা সংক্রমণ ঘটে। হাড়ে ব্যথা অনুভূত হয়। দুর্বলতা ও জন্ডিস দেখা দেয় গ্রন্থি অবশ হয়ে যায়।
বক্ষগহ্বর ও উদরগহ্বর পৃথককারী পেশি বহুল পর্দাই হলো ডায়াফ্রাম।
ল্যারিংস মানব শ্বসনতন্ত্রের একটি অংশ যা গলবিলের নিচেও শ্বাসনালির উপরে অবস্থিত। এর দুইধারে দুটি পেশি থাকে যা ভোকালকর্ড নামে পরিচিত। স্বরযন্ত্রের উপরে জিহ্বা আকৃতির উপজিহ্বা আকৃতির উপজিহ্বা থাকে। শ্বাস প্রশ্বাসের সময় এটি খোলা থাকে ও এ পথে বায়ু ফুসফুসে যাতায়াত করে। আহারের সময় কোনো ভূমিকা নেই।
ফুসফুসের চারদিকে অবস্থিত পাতলা, স্বচ্ছ, দ্বিস্তর বিশিষ্ট আবরণই হলো প্লুরা।
অ্যাজমার লক্ষণগুলো হলো- হঠাৎ শ্বাসকষ্ট বেড়ে যায়। শ্বাসকষ্টে দম বন্ধ হওয়ার মতো অবস্থা সৃষ্টি হয়, ঠৌঁট নীল হয়ে যায়, গলার শিরা ফুলে যায়। রোগী জোরে জোরে শ্বাস নেওয়ার চেষ্টা করে, এসময় বুকের ভিতর সাঁই সাঁই আওয়াজ হয়। ফুসফুসের বায়ুলিতে ঠিক মতো অক্সিজেন সরবরাহ হয় না বা বাধাগ্রস্থ হয়, ফলে রোগীর বেশি কষ্ট হয়। কাশির সাথে … Read more
ব্রঙ্কাইটিসের চিহ্নিতকারী লক্ষণ হলো কাশি, বুকে ব্যথা ও শ্বাসকষ্ট, কাশির সময় রোগী বুকে প্রচণ্ড ব্যথা অনুভব করে। এছাড়াও রোগী জ্বরে ভোগে এবং ক্রমান্বয়ে দুর্বল হয়ে পড়ে। কাশির সাথে অনেক সময় কফ বের হতে দেখা যায়।
ফুসফুসের বায়ুথলি থেকে অক্সিজেন ব্যাপন প্রক্রিয়ায় রক্তে প্রবেশ করে। এর মধ্যে সামান্য পরিমাণ অক্সিজেন রক্তরসে দ্রবীভূত অবস্থায় পরিবাহিত হয়। বেশিরভাগ অক্সিজেনই লোহিত রক্ত কণিকার মাধ্যমে অক্সিহিমোগ্লোবিন রূপে পরিবাহিত হয়। রক্ত কৈশিক নালিকায় পৌছার পর অক্সিহিমোগ্লোবিন থেকে অক্সিজেন পৃথক হয়ে প্রথমে লোহিত কণিকার আবরণ ও পরে কৈশিকনালির প্রাচীরভেদ করে লসিকাতে প্রবেশ করে। অবশেষে লসিকা থেকে অক্সিজেন … Read more
ফুসফুসে অবস্থিত থলির মতো অঙ্গ বা কৈশিক জালিকায় আবদ্ধ থাকে এবং O2 ও CO2 আদান-প্রদানে সহায়তা করে, এরাই হলো অ্যালভিওয়ালাস।