মানুষ কিডনি ছাড়া বাঁচতে পারে না কেন?

কিডনি মানবদেহের অঙ্গ। রেচন মানবদেহের একটি জৈবিক প্রক্রিয়া যার মাধ্যমে দেহে বিপাক প্রক্রিয়ায় উৎপন্ন নাইট্রোজেন ঘটিত ক্ষতিকর বর্জ্য পদার্থগুলো নিষ্কাশিত হয়। দেহের এ সকল বর্জ্য পদার্থগুলো শরীরে কোনো কারণে জমে থাকলে নানা রকম অসুখ দেখা দেবে এবং পরবর্তীতে মৃত্যু ঘটবে। কিডনি যেহেতু এই রেচন কাজ পরিচালনা করে তাই কিডনি ছাড়া মানুষ বাঁচতে পারে না।

ডায়ালাইসিস কেন করা হয়?

বৃক্ক সম্পূর্ণরূপে বিকল হলে রক্ত পরিশোধনের জন্য ডায়ালাইসিস করা হয়। বৃক্ক বিকল হওয়ার পর বৈজ্ঞানিক উপায়ে রক্ত পরিশোধিত করার নাম ডায়ালাইসিস। ডায়ালাইসিস মেশিনের সাহায্যে নাইট্রোজেন ঘটিত বর্জ্য পদার্থ রক্ত থেকে বাইরে বের করে নেওয়া হয়। এটি একটি ব্যয়বহুল ও সময় সাপেক্ষ প্রক্রিয়া।

লিগামেন্ট কি? লিগামেন্টের গুরুত্ব এবং লিগামেন্ট তন্তুর গঠন

লিগামেন্ট যে বন্ধনী দ্বারা অস্থিসমূহ পরস্পরের সাথে সংযুক্ত থাকে তাই লিগামেন্ট। লিগামেন্টের গুরুত্ব কোমল অথচ দৃঢ়, স্থিতিস্থাপক লিগামেন্টের গুরুত্ব অনেক। কেননা লিগামেন্ট দরজার কবজার মতো অস্থিকে আটকে রাখে। এতে অঙ্গটি সবদিকে সোজা বা বাঁকা হয়ে নড়াচড়া করতে পারে। আবার লিগামেন্টের সাথে আটকে থাকার ফলে হাড়গুলি স্থানচ্যুত ও বিচ্যুত হয় না। লিগামেন্ট তন্তুগুলো যেভাবে গঠিত লিগামেন্ট … Read more

কিডনি কিভাবে পানির সমতা বজায় রাখে?

দেহের পানি সমতা নিয়ন্ত্রণে কিডনি বা বৃক্ক প্রধান ভূমিকা পালন করে। বৃক্ক নেফ্রনের মাধ্যমে পুনঃশোষণ প্রক্রিয়ায় দেহে পানির সমতা বজায় রাখে। গ্লোমেরুলাসে তরল পদার্থ পরিস্রুত হয়। দেহের পানির সমতা বজায় রাখাকে অসমোরেগুলেশন বলে।

রেচন কি?

মানবদেহে যে জৈবনিক প্রক্রিয়ার মাধ্যমে দেহে বিপাক প্রক্রিয়ায় উৎপন্ন বর্জ্য পদার্থগুলো নিষ্কাশিত হয় তাকে রেচন বলে।

মূত্রনালী সুস্থ রাখার উপায় কি?

মূত্রনালী সুস্থ রাখতে শিশুদের টনসিল ও খোস পাঁচড়া থেকে সাবধান থাকতে হবে। ডায়াবেটিস ও উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে। ডায়ারিয়া ও রক্তক্ষরণে দ্রুত চিকিৎসা করা, ধূমপান, ব্যথা নিরাময়ে ঔষধ পরিহার, পরিমাণমত পানি পান করা এবং নিয়মতান্ত্রিক জীবনযাপনই মূত্রনালি সুস্থ রাখার উপায়।