বায়োলজিক্যাল ক্লক কি?
উদ্ভিদের আলো-অন্ধকারের ছন্দই হলো বায়োলজিক্যাল ক্লক।
উদ্ভিদের আলো-অন্ধকারের ছন্দই হলো বায়োলজিক্যাল ক্লক।
পাতলা কাপড়ের মতো কোমল অথচ দৃঢ় যে স্থিতিস্থাপক বন্ধনী দ্বারা অস্থিসমূহ পরস্পরের সাথে যুক্ত থাকে তাকে অস্থিবন্ধনী বলে। অস্থিবন্ধনী শ্বেততন্তু ও পীততন্তুর সমন্বয়ে গঠিত।
টেনডন এর তন্তুগুলো গুচ্ছাকারে ও পরস্পরের সমান্তরালভাবে বিন্যস্ত থাকে। অনেকগুলো তন্তু একত্রে আঁটি বা বান্ডেল তৈরি করে। এ আঁটিগুলো একত্রে দলবদ্ধ হয়ে তৈরি করে আঁটিগুচ্ছ যা তন্তুময় টিস্যুগুচ্ছ যা অ্যারিওলার টিস্যু দ্বারা বেষ্টিত হয়ে বড় আঁটিতে পরিণত হয়, একে পেরিটেন্ডিয়াম বলে।
গ্রেগর জোহান মেন্ডেল ১৮৬৬ সালে মটরশুঁটি নিয়ে গবেষণাকালে বংশগতির ধারক ও বাহকরূপে ফ্যাক্টরের কথা উল্লেখ করে ছিলেন। এই ফ্যাক্টর হলো জিন যা জীবের সব দৃশ্যমান ও অদৃশ্যমান লক্ষণ বা বৈশিষ্ট্য নিয়ন্ত্রণকারী একক। মেন্ডেল একে ফ্যাক্টর বললেও পরবর্তীতে তা জিন রূপে পরিচিতি হয়েছে।
তরুণাস্থিকে চকচকে সাদা দেখায়। কারণ তরুণাস্থি পেরিকন্ড্রিয়াম নামক একটি তন্তুময় যোজক কলা নির্মিত আবরণী দ্বারা পরিবেষ্টিত থাকে। আবরণটি দেখতে চকচকে সাদা হওয়ায় তরুণাস্থিকে চকচকে সাদা দেখায়।
অনুসন্ধানকারী বা গবেষক নিজের পরিকল্পনা অনুযায়ী সরাসরি উৎস থেকে যে উপাত্ত সংগ্রহ করে তাকে প্রাথমিক উপাত্ত বলে।
পরিসংখ্যানের উপাত্ত দুই প্রকার। যথাঃ ক) প্রাথমিক উপাত্ত খ) মাধ্যমিক উপাত্ত।
বিভিন্ন উপাত্ত সংগ্রহ, বিশ্লেশন ও ব্যাখ্যা প্রদানের জন্য যে পদ্ধতি ও কলাকৌশল ব্যবহার করা হয়, তাকে পরিসংখ্যানের উপাত্ত পদ্ধতি বলে।