প্রাতিপাদিক কাকে বলে?

বিভক্তিহীন নাম শব্দকে প্রাতিপাদিক বলে।  যেমন – হাত, বই, কলম, মাছ ইত্যাদি। ১. ক্রিয়াবাচক শব্দমূলের ক্ষেত্রে ধাতু চিহ্ন (√) ব্যবহৃত হয়। যেমন : √চল্+অন্ত=চলন্ত √পঠ্+অক=পাঠক ২. ‘ধাতু’ ও ‘প্রত্যয়’ উভয়কে একসঙ্গে উচ্চারণ করার সময় ধাতুর অন্ত্যধ্বনি এবং প্রত্যয়ের আদিধ্বনি অনেক ক্ষেত্রে পরস্পরের প্রভাবে সমতা প্রাপ্ত হয়। যেমন : √কাঁদ্+না= কান্না √রাঁধ্+না=রান্না উল্লিখিত উদাহরণে ধাতুর অন্ত্যধ্বনি … Read more

হাইড্রোকার্বন কাকে বলে?

শুধুমাত্র হাইড্রোজেন ও কার্বন সহযোগে গঠিত জৈব যৌগকে হাইড্রোকার্বন বলে।হাইড্রোকার্বন বিভিন্ন ধরনের হতে পার, যেমন সম্পৃক্ত হাইড্রোকার্বন অ্যালকেন, অসম্পৃক্ত হাইড্রোকার্বন অ্যালকিন ও অ্যালকাইন ও অ্যারোমেটিক হাইড্রোকার্বন।যেমন – মিথেন(CH4), ইথেন (C2H6), প্রোপেন (C3H8), বিউটেন (C4H10) ইত্যাদি। IUPAC এর জৈব যৌগ নামকরণ পদ্ধতি অনুসারে হাইড্রোকার্বনের শ্রেণিবিভাগ। ১) সম্পৃক্ত হাইড্রোকার্বন২) অসম্পৃক্ত হাইড্রোকার্বন৩) বলায়কার হাইড্রোকার্বন এবং ৪) অ্যারোমেটিক হাইড্রোকার্বন।

রাষ্ট্রবিজ্ঞান কাকে বলে? রাষ্ট্রবিজ্ঞানের নামকরণ

রাষ্ট্রবিজ্ঞান কাকে বলে? রাষ্ট্রবিজ্ঞান মূলত রাষ্ট্রের ভিত্তি ও সরকারের মূলনীতি নিয়ে আলোচনা করে। রাষ্ট্রবিজ্ঞান একটি গতিশীল সমাজবিজ্ঞান। রাষ্ট্রবিজ্ঞান একটি গতিশীল বিজ্ঞান। বিভিন্ন রাষ্ট্রবিজ্ঞানী রাষ্ট্রবিজ্ঞানের বিভিন্ন সংজ্ঞা প্রদান করেছেন। তাঁদের সংজ্ঞা থেকে রাষ্ট্রবিজ্ঞানের স্বরূপ ও প্রকৃতি জানা যায়। রাষ্ট্রবিজ্ঞানের আদি গুরু এরিস্টটল তাঁর পলিটিক্স গ্রন্থটিতে রাজনৈতিক কার্যকলাপের বিশ্লেষণকে সর্বশ্রেষ্ঠ বিজ্ঞান (Master Science) বলে উল্লেখ করেছেন।  রাষ্ট্রবিজ্ঞানী ক্যাটলিন বলেন, … Read more

ক্ষার ধাতু কাকে বলে?

ক্ষার ধাতু কাকে বলে? ক্ষার ধাতুগুলির উৎস যে সকল ধাতু পানির সঙ্গে সরাসরি বিক্রিয়া করে এবং তীব্র ক্ষার গঠন করে তাকে ক্ষার ধাতু বলে। যেমন: সোডিয়াম (Na), পটাশিয়াম (K), লিথিয়াম (Li), ক্যালসিয়াম (Ca), আয়রন (Fe), জিংক (Zn), গোল্ড (Au), সিলভার (Ag) ইত্যাদি। ক্ষার ধাতুগুলির উৎস ক্ষার ধাতুগুলি অত্যন্ত সক্রিয়। এজন্য এদেরকে প্রকৃতিতে কেবল রাসায়নিক যৌগে … Read more

উদ্বায়ী পদার্থ কাকে বলে?

যে সকল পদার্থকে তাপ প্রয়োগ করলে কঠিন অবস্থা থেকে সরাসরি গ্যাসীয় অবস্থা প্রাপ্ত হয় এবং শীতলীকরণের ফলে পুনরায় গ্যাসীয় হতে কঠিন অবস্থা প্রাপ্ত হয়, তাদেরকে উদ্বায়ী পদার্থ বলে।যেমন – ন্যাপথালিন, কর্পূর, আয়োডিন ইত্যাদি। কর্পূরকে উদ্বায়ী পদার্থ বলা হয় কারণ যেসব পদার্থে তাপ প্রদান করলে কঠিন থেকে সরাসরি গ্যাসীয় অবস্থা প্রাপ্ত হয় এবং ঠান্ডা করলে শীতলকরণ … Read more

ইমালসিফিকেশন কাকে বলে?

পিত্তরসে অবস্থিত পিত্ত লবণ সোডিয়াম গ্লাইকোকোলেট ও সোডিয়াম টাউরোকোলেটের প্রভাবে চর্বির কণাগুলো ভেঙ্গে সাবানের ফেনার মতো ক্ষুদ্র দানায় পরিণত হয়। এ প্রক্রিয়াকে ইমালসিফিকেশন বলে। যে প্রক্রিয়ায় পিত্তলবণ ফ্যাট কণাকে অবদ্রবে পরিণত করে তাকে ইমালসিফিকেশন বলে।তেল ও পানির মিশ্রণ (চলমান) প্রক্রিয়াকে ইমালসিফিকেশন বলে।

উভচর প্রাণী কাকে বলে? উভচর প্রাণীর বৈশিষ্ট্য

উভচর প্রাণী কাকে বলে? উদাহরণস্বরূপ: ব্যাঙ, সিসিলিয়ান, সালঅম্যান্ডার্স, নিউটস ইত্যাদি। উভচর প্রাণীর বৈশিষ্ট্য উভচর প্রাণীদের মধ্যে যে সকল বৈশিষ্ট্যগুলো দেখা যায়, সেগুলো হলো –