যেসব কারণে ভারতে নিবর্তনমূলক আটক আইন প্রবর্তন করা যায় সেগুলি বিশ্লেষণ কর।
দেশের নিরাপত্তা, জনশৃঙ্খলা, যাতায়ত ব্যবস্থা এবং অত্যাবশ্যকীয় পণ্য সামগ্রীর জোগান অক্ষুণ্ন রাখার জন্য নিবর্তনমূলক আটক আইন প্রবর্তন করা যেতে পারে।
দেশের নিরাপত্তা, জনশৃঙ্খলা, যাতায়ত ব্যবস্থা এবং অত্যাবশ্যকীয় পণ্য সামগ্রীর জোগান অক্ষুণ্ন রাখার জন্য নিবর্তনমূলক আটক আইন প্রবর্তন করা যেতে পারে।
ভারতে বিনা বিচারে আটক রাখা যায় এমন দুই ব্যক্তির নাম হলো – ১। শত্রভাবাপন্ন বিদেশি এবং ২। নিবর্তনমূলক আটক আইনে ধৃত ব্যক্তি – এই দুই শ্রেণির ব্যক্তিদের বিনা বিচারে আটক রাখা যায়।
ভারতীয় সংবিধানে ‘সংবাদপত্রের স্বাধীনতা’ পৃথকভাবে উল্লিখিত হয়নি। এটিকে বাক্ ও মতামত প্রকাশের স্বাধীনতার অন্তর্ভূক্ত করা হয়েছে।
সংবিধানের ১৯নং ধারায় উল্লিখিত স্বাধীনতার অধিকারগুলি অবাধ নয়। ব্যক্তিস্বাধীনতা ও সামাজিক নিয়ন্ত্রণের মধ্যে ভারসাম্য আনার উদ্দেশ্যে এবং বৃহত্তর জাতীয় স্বার্থে রাষ্ট্র এগুলির ওপর যুক্তসঙ্গত বাধানিষেধ আরোপ করতে পারে।
সংবিধানের ১৯ নং ধারায় বর্তমানে ৬ প্রকার স্বাধীনতার অধিকারের উল্লেখ আছে, যথা – ১। বাক্ ও মতামত প্রকাশের স্বাধীনতা, ২। শান্তিপূর্ণভাবে ও নিরস্ত্রভাবে সমবেত হওয়ার অধিকার, ৩। সংঘ বা সমিতি গঠন করার অধিকার, ৪। ভারতের সর্বত্র স্বাধীনভাবে যাতায়াত করার অধিকার, ৫। ভারতের যেকোনো স্থানে বসবাস করার অধিকার এবং ৬। যেকোনো বৃত্তি অবলম্বন করার অথবা যেকোনো … Read more
কাজসমূহের পরিকল্পনা এবং কর্মীদের পর্যবেক্ষণের একটি প্রস্তাবনা যা, শ্রববিভাজন, কর্মীদের ইচ্চা মতো কাজ করার স্বাধীনতার অপসারণ এবং দক্ষ কাজের জন্য ব্যবস্থাপনা পরিষদ যে পরিবর্তনসমূহ আনা জরুরী মনে করেন, এই বিষয়গুলোর ওপর গুরুত্ব আরোপ করে তাকে বৈজ্ঞানিক ব্যবস্থাপনা বলে। বৈজ্ঞানিক ব্যবস্থাপনা হলো কাজের বৈজ্ঞানিক অধ্যয়ন এবং কাজকে এর ক্ষুদ্রতম কারিগরী উপাদানসমূহে বিভক্তিকরণ এবং তারপর তাদের সবচেয়ে … Read more
ব্যাংক কাকে বলে? ব্যাংক এর প্রকারভেদ ব্যাংক তিন প্রকার। যথা – ১) কেন্দ্রীয় ব্যাংক২) বাণিজ্যিক ব্যাংক৩) বিশেষ আর্থিক প্রতিষ্ঠান৪) বিনেয়োগ ব্যাংক৫) বিশেষায়িত ব্যাংক৬) সমবায় ব্যাংক৭) সমবায় ভূমি উন্নয়ন ব্যাংক৮) কমিউনিটি উন্নয়ন ব্যাংক৯) ইসলামী ব্যাংক১০) অফশোর ব্যাংক। ১) কেন্দ্রীয় ব্যাংকঃ কেন্দ্রীয় ব্যাংক হলো একটি দেশের সর্বোচ্চ আর্থিক প্রতিষ্ঠান, যা সে দেশের অর্থ-বাজারম মুদ্রাব্যবস্থা এবং অন্যান্য ব্যাংকসমূহকে তত্ত্বাবধান … Read more
প্রোটোপ্লাজম কাকে বলে? কোষ মধ্যস্থ সম্পূর্ণ সজীব অংশ প্রোটোপ্লাজম। প্রোটোপ্লাজম হলো কোষের অর্ধতরল, জেলির মতো আঠালো ও দানাদার বর্ণহীন সজীব অংশ। প্রোটোপ্লাজমের নানাবিধ বিক্রিয়ার ফলে জীবনের বৈশিষ্ট্যগুলো পরিলক্ষিত হয়। এটি বিভিন্ন জৈব ও অজৈব যৌগের সমন্বয়ে গঠিত। প্রোটোপ্লাজমে পানির পরিমাণ শতকরা ৬৭ – ৯০ ভাগ। প্রোটপ্লাজমের বৈশিষ্ট্য প্রোটোপ্লাজমকে কেন জীবনের ভৌত ভিত্তি বলা হয়? পানি … Read more