মূলজ চাপ কাকে বলে?
যে চাপের ফলে মূলের স্ফীত অন্তত্বকের কোষ গুলো থেকে পানি জাইলেম ভেসেলে প্রবেশ করে তাকে মূলজ চাপ (root pressure) বলে।
যে চাপের ফলে মূলের স্ফীত অন্তত্বকের কোষ গুলো থেকে পানি জাইলেম ভেসেলে প্রবেশ করে তাকে মূলজ চাপ (root pressure) বলে।
কার্যকর চাহিদা কাকে বলে? ক্রয় ক্ষমতা দ্বারা সমর্থিত ক্রয়ের ইচ্ছাকে কার্যকর চাহিদা বলে। কার্যকর চাহিদা বলতে ভোক্তাদের বিভিন্ন মূল্যে পণ্য কেনার সদিচ্ছা এবং ক্ষমতাকে বোঝায়। এটি গ্রাহকরা আসলে কতগুলি পণ্য কিনেছেন তা প্রদান করে – তাদের প্রদানের ক্ষমতার দ্বারা সমর্থিত হয়। কার্যকর চাহিদা সুপ্ত চাহিদা বাদ দেয় – যেখানে পণ্য কেনার ইচ্ছুকতা এটি সাধ্যের অক্ষমতা দ্বারা সীমিত হতে … Read more
একটি মৌল বা যৌগের অণুতে যে যে ধরনের মৌলের পরমাণু থাকে তাদের প্রতীক এবং যে মৌলের পরমাণু যতটি থাকে সেই সকল সংখ্যা দিয়ে প্রকাশিত সংকেতকে আণবিক সংকেত বা রাসায়নিক সংকেত বলে। একটি অণুতে মৌলের পরমাণুগুলো যেভাবে সাজানো থাকে প্রতীক এবং বন্ধনের মাধ্যমে তা প্রকাশ করাকে গাঠনিক সংকেত বলে। যেমনঃ তিনটি কার্বন (C) পরমাণু আটটি হাইড্রোজেন … Read more
পালকের কলমের ইংরেজি নাম হলো কুইল। সাধারণত রাজহাঁস বা বড়সড় পাখির পালকের তৈরি কলমকে কুইল (quill) বলে। ডিপ কলম, ঝর্ণা কলম ইত্যাদি আসার আগে কুইল ব্যবহৃত হতো। পালকের ফাঁপা অংশ কালিদানি হিসেবে কাজ করত এবং কৈশিক পরিচলন প্র্রক্রিয়ায় কালির পরিচলন হতো। মধ্যযুগে পার্চমেন্ট বা চামড়ার কাগজের উপরে কুইল দিয়ে লেখা হতো।
সমযোজী বন্ধন কাকে বলে? সমযোজী বন্ধন (ইংরেজি: Covalent bond) হল এমন এক ধরনের রাসায়নিক বন্ধন যেখানে পরমাণুসমূহ তাদের নিজেদের মধ্যে ইলেকট্রন শেয়ারের মাধ্যমে আবদ্ধ থাকে। ইলেকট্রন শেয়ার করা পরমাণুদ্বয়ের মধ্যেকার আকর্ষন ও বিকর্ষনের ফলে যে সুস্থিত ভারসাম্য বল তৈরী হয় তাই সমযোজী বন্ধন। দুটি পরমাণুর মধ্যে এক বা একাধিক ইলেকট্রন জোড় (প্রতিটি পরমাণু থেকে আগত … Read more
বুদ্ধি কাকে বলে? এ জাতীয় সরল শব্দটি সংজ্ঞায়িত করা অযথা মনে হতে পারে। সর্বোপরি, আমরা সবাই এই শব্দটি কয়েকবার শুনেছি এবং সম্ভবত এর অর্থ সম্পর্কে একটি সাধারণ উপলব্ধি রয়েছে। তবে কয়েক দশক ধরে মনোবিজ্ঞান সম্প্রদায়ের সদস্যদের মধ্যে বুদ্ধিমত্তার ধারণাটি বহুল আলোচিত বিষয়। বুদ্ধি বিভিন্ন উপায়ে সংজ্ঞায়িত করা হয়েছে: উচ্চ-স্তরের দক্ষতা (যেমন বিমূর্ত যুক্তি, মানসিক উপস্থাপনা, … Read more
ভূতাত্ত্বিক পরিবর্তনের ফলে কখনো কখনো ম্যাগমা উপরের দিকে উঠে এসে ভূপৃষ্ঠে খানিক নিচে এসে জমা হয়। এসকল জায়গা হটস্পট নামে পরিচিত। এই হটস্পটগুলো হল পৃথিবীর ভূগর্ভের এমন কিছু অঞ্চল, যেখান থেকে অবিরাম তাপীয় শক্তি নির্গত হয়। এই তাপীয় শক্তির কারণে ম্যাগমা গলিত অবস্থায় থাকে এবং উপরের দিকে উঠতে চায়। যখন এই ম্যাগমা ভূপৃষ্ঠের কাছাকাছি আসে, … Read more
কোনো বস্তু কতটা কাজ করতে পারে, তা নির্ভর করে বস্তুটির নিজস্ব কিছু বৈশিষ্ট্যের উপর। এই বৈশিষ্ট্যগুলো হল বস্তুতে সঞ্চিত শক্তি এবং বস্তুর গতি। বস্তুতে সঞ্চিত শক্তি: কোনো বস্তুকে যখন উপরে তোলা হয়, তখন বস্তুটির মধ্যে একটি বিশেষ ধরনের শক্তি সঞ্চিত হয়, যাকে বিভব শক্তি বলে। এই বিভব শক্তির কারণেই বস্তুটি নিজেকে নিচে নামাতে চায়। যখন … Read more