অ্যাটম কী?

প্রাচীনকালে দার্শনিকরা পদার্থের গঠন নিয়ে অনেক চিন্তা-ভাবনা করেন। খ্রিস্টপূর্ব 380 অব্দের দিকে গ্রিক দার্শনিক ডেমোক্রিটাস ঘোষণা করেন যে, প্রত্যেক পদার্থকে ভাঙতে থাকলে শেষ পর্যন্ত এমন এক ক্ষুদ্র কণা পাওয়া যাবে যাকে আর ভাঙা যাবে না। তিনি এর নাম দেন অ্যাটম (Atom) অর্থ indivisible বা অবিভাজ্য)। 

ব্রোঞ্জকে সংকর ধাতু বলা হয় কেন?

আমরা জানি, গলিত অবস্থায় একাধিক ধাতুকে মিশ্রিত করে যে ধাতু মিশ্রণ পাওয়া যায়, তাকে সংকর ধাতু বলে। যেমন- স্টিল, স্টেইনলেস স্টিল, ডুরালুমিন, ব্রোঞ্জ, পিতল ইত্যাদি। ব্রোঞ্জকে প্রস্তুত করা হয় গলিত কপার 90% এবং টিন 10% একত্রে মিশ্রণের মাধ্যমে। তাই বলা যায় যে ব্রোঞ্জ একটি সংকর ধাতু।

ব্রোঞ্জ কী?

ব্রোঞ্জ এক প্রকার সংকর ধাতু। ব্রোঞ্জ বা কাঁসাতে কপার 65% এবং টিন 10% থাকে। ধাতু গলানো যন্ত্রাংশ, থালা, গ্লাস ইত্যাদি তৈরিতে ব্যবহার করা হয়।

প্রাকৃতিক বিজ্ঞানের শাখাগুলোর নাম

প্রাকৃতিক বিজ্ঞানের শাখাগুলোর নাম নিম্নরূপ- পদার্থবিজ্ঞান (Physics) রসায়ন (Chemistry) উদ্ভিদবিদ্যা (Botany) প্রাণিবিদ্যা (Zoology) অণুজীববিজ্ঞান (Microbiology) জ্যোতির্বিজ্ঞান (Astronomy) মৃত্তিকাবিজ্ঞান (Soil Science) ইত্যাদি।

প্রাকৃতিক বিজ্ঞান কাকে বলে?

বিজ্ঞানের একটি শাখা হলো প্রাকৃতিক বিজ্ঞান(Natural Science)। যুক্তি দিয়ে, পর্যবেক্ষণ করে অথবা পরীক্ষা-নিরীক্ষার মাধ্যমে প্রাকৃতিক কোনো বিষয় সম্বন্ধে বোঝা বা তার ব্যাখ্যা দেওয়া বা সে সম্বন্ধে ভবিষ্যদ্বাণী করাই হলো প্রাকৃতিক বিজ্ঞানের কাজ।  রসায়ন প্রাকৃতিক বিজ্ঞানের একটি প্রধান শাখা যেখানে পদার্থের গঠন, পদার্থের ধর্ম এবং পদার্থের পরিবর্তন নিয়ে আলোচনা করা হয়।

বিজ্ঞান কি? বিজ্ঞান কাকে বলে?

বিজ্ঞান কি বা বিজ্ঞান কাকে বলে? পরীক্ষা-নিরীক্ষা ও পদ্ধতিগতভাবে যে সুসংবদ্ধ জ্ঞান অর্জন হয় সেই জ্ঞানই হলো বিজ্ঞান। বিজ্ঞান হলো প্রকৃতি ও প্রাকৃতিক ঘটনা সম্পর্কে জ্ঞান, যা পর্যবেক্ষণ ও পরীক্ষা থেকে পাওয়া বা পরীক্ষা-নিরীক্ষা দ্বারা সমর্থিত এবং একটি বিজ্ঞান সম্মত দৃষ্টিভঙ্গি। বিজ্ঞান জ্ঞান যেমন গুরুত্বপূর্ণ, জ্ঞান অর্জনের প্রক্রিয়া বা পদ্ধতি তেমন গুরুত্বপূর্ণ এবং বেশি গুরুত্বপূর্ণ … Read more