দ্রাব্যতা কি?

সাম্যাবস্থায় একটি দ্রাবকে যে সর্বাধিক পরিমাণ দ্রব দ্রবীভূত করা যায়, তাকে দ্রাব্যতা বলে।কোনো নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় যত গ্রাম দ্রব 100 g দ্রাবকে দ্রবীভূত হয়ে সম্পৃক্ত দ্রবণ তৈরি করে সেই ভর প্রকাশক সংখ্যাকে ঐ তাপমাত্রায় ঐ দ্রবের দ্রাব্যতা বলে। দ্রাব্যতা পদার্থের একটি ভৌত ধর্ম।কোন পদার্থের দ্রাব্যতা প্রকৃতপক্ষে ব্যবহৃত দ্রাবক, তাপমাত্রা ও চাপের উপর নির্ভর করে। দ্রাব্যতার নির্ভরশীলতা … Read more

হাইড্রোকার্বন কাকে বলে?

শুধুমাত্র হাইড্রোজেন ও কার্বন সহযোগে গঠিত জৈব যৌগকে হাইড্রোকার্বন বলে।হাইড্রোকার্বন বিভিন্ন ধরনের হতে পার, যেমন সম্পৃক্ত হাইড্রোকার্বন অ্যালকেন, অসম্পৃক্ত হাইড্রোকার্বন অ্যালকিন ও অ্যালকাইন ও অ্যারোমেটিক হাইড্রোকার্বন।যেমন – মিথেন(CH4), ইথেন (C2H6), প্রোপেন (C3H8), বিউটেন (C4H10) ইত্যাদি। IUPAC এর জৈব যৌগ নামকরণ পদ্ধতি অনুসারে হাইড্রোকার্বনের শ্রেণিবিভাগ। ১) সম্পৃক্ত হাইড্রোকার্বন২) অসম্পৃক্ত হাইড্রোকার্বন৩) বলায়কার হাইড্রোকার্বন এবং ৪) অ্যারোমেটিক হাইড্রোকার্বন।

ক্ষার ধাতু কাকে বলে?

ক্ষার ধাতু কাকে বলে? ক্ষার ধাতুগুলির উৎস যে সকল ধাতু পানির সঙ্গে সরাসরি বিক্রিয়া করে এবং তীব্র ক্ষার গঠন করে তাকে ক্ষার ধাতু বলে। যেমন: সোডিয়াম (Na), পটাশিয়াম (K), লিথিয়াম (Li), ক্যালসিয়াম (Ca), আয়রন (Fe), জিংক (Zn), গোল্ড (Au), সিলভার (Ag) ইত্যাদি। ক্ষার ধাতুগুলির উৎস ক্ষার ধাতুগুলি অত্যন্ত সক্রিয়। এজন্য এদেরকে প্রকৃতিতে কেবল রাসায়নিক যৌগে … Read more

উদ্বায়ী পদার্থ কাকে বলে?

যে সকল পদার্থকে তাপ প্রয়োগ করলে কঠিন অবস্থা থেকে সরাসরি গ্যাসীয় অবস্থা প্রাপ্ত হয় এবং শীতলীকরণের ফলে পুনরায় গ্যাসীয় হতে কঠিন অবস্থা প্রাপ্ত হয়, তাদেরকে উদ্বায়ী পদার্থ বলে।যেমন – ন্যাপথালিন, কর্পূর, আয়োডিন ইত্যাদি। কর্পূরকে উদ্বায়ী পদার্থ বলা হয় কারণ যেসব পদার্থে তাপ প্রদান করলে কঠিন থেকে সরাসরি গ্যাসীয় অবস্থা প্রাপ্ত হয় এবং ঠান্ডা করলে শীতলকরণ … Read more

পর্যায় সারণির পটভূমি

Background of Periodic Table মানুষ প্রচীনকাল থেকে বিক্ষিপ্তভাবে পদার্থ এবং তাদের ধর্ম সম্পর্কে যে সকল ধারণা অর্জন করেছিল পর্যায় সারণি হচ্ছে তার একটি সম্মিলিত রূপ। পর্যায় সারণি একজন বিজ্ঞানীর একদিনের পরিশ্রমের ফলে তৈরি হয় নি। অনেক বিজ্ঞানীর অনেক দিনের অক্লান্ত পরিশ্রমের ফলে আজকের এই আধুনিক পর্যায় সারণি তৈর হয়েছে। 1789 সালে ল্যাভয়সিয়ে অক্সিজেন, নাইট্রোজেন, হাইড্রোজেন, … Read more

হিলিয়াম এর নিষ্ক্রিয়তার কারণ কি?

হিলিয়াম একটি নিষ্ক্রিয় গ্যাস। কারণ, হিলিয়ামের ইলেকট্রন বিন্যাসে 1s অরবিটাল ইলেকট্রন দ্বারা পূর্ণ থাকে। প্রথম পর্যায়ের ক্ষেত্রে অন্য কোন অরবিটাল না থাকায় এবং s – অরবিটাল ইলেকট্রন দ্বারা পূর্ণ থাকায় হিলিয়াম মৌলটি অন্য কোন মৌল এমনকি আরেকটি হিলিয়াম এর সাথে যুক্ত হতে পারে না। ইলেকট্রন দান বা গ্রহণ এবং শেয়ারের মাধ্যমে যৌগ গঠন করতে পারে না বলে হিলিয়াম একটি নিষ্ক্রিয় গ্যাস।118 … Read more

বায়োডিগ্রেডেবল কাকে বলে?

বায়োডিগ্রেডেবল পলিমার হলো ঐ সকল পলিমার যেগুলো নির্দিষ্ট কার্যসম্পাদনের পরে ভেঙে গিয়ে বিভিন্ন প্রাকৃতিক সহ উৎপাদ যেমন : গ্যাস, পানি, বায়োগ্যাস বিভিন্ন অজৈব লবণ প্রভৃতি উৎপন্ন করে।