স্টীম বা বাষ্প পাতন কাকে বলে?

যে সকল জৈব যৌগ (কঠিন বা তরল) পানিতে অদ্রবণীয় এবং ফুটন্ত পানিতে বিয়োজিত না হয়ে স্টীম প্রবাহে বাষ্পীভূত হয়, তাদেরকে অনুদ্বায়ী অপদ্রব্যের মিশ্রণ থেকে স্টীম প্রবাহের মাধ্যমে পাতন করে পৃথকীকরণের পদ্ধতিকে স্টীম বা বাষ্প পাতন বলে।

পরমাণুর মূল কণিকাসমূহের বিবরণ

পরমাণুর মূল কণিকা: পদার্থের ক্ষদ্রতম উপাদান পরমাণু সমূহ আরও সূক্ষ্ম এবং অবিভাজ্য যে সব মূল উপাদান কণার সমন্বয়ে গঠিত তাদেরকে সামগ্রিকভাবে পরমাণুর মূল কণিকা বলে। মূল কণিকার প্রকারভেদ: পরমাণুর মূল উপাদান নিরতিশয় ক্ষদ্র ও সূক্ষ্ম মূল কণিকাসমূহ মূলত তিন প্রকারের হয়ে থাকে। যথা:১। স্থায়ী মূল কণিকা২। অস্থায়ী মূল কণিকা৩। কম্পোজিট মূল কণিকা ১। স্থায়ী মূল … Read more

কণার গতিতত্ত্ব কাকে বলে? কণার গতিতত্ত্ব ব্যাখ্যা কর।

কণার গতিতত্ত্ব অনুযায়ী কঠিন, তরল ও বায়বীয় পদার্থের কণার গতির বিবরণ নিম্নে দেওয়া হলো-পদার্থ যখন কঠিন অবস্থায় থাকে তখন তার গতিশক্তি সবচেয়ে কম থাকে। কারণ কঠিন অবস্থায় পদার্থের অণুসমূহ পরস্পরের অতি নিকটে থাকে। বিধায় অণু সমূহের মাঝে আন্তঃআণবিক আকর্ষণ শক্তি সবচেয়ে বেশি এবং আন্তঃআণবিক দূরত্ব সবচেয়ে কম। তাই এ অবস্থায় অণুসমূহ চলাচল করতেই পারে না। … Read more

কোয়াগুলেশন কি?

কোয়াগুলেশন হলো এমন এক প্রক্রিয়া যার সাহায্যে কোনো দ্রবণে উপস্থিত ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র কণাকে উপযুক্ত রাসায়নিক পদার্থ যোগ করে অপেক্ষাকৃত বড় কণায় রূপান্তরিত করে দ্রবণ থেকে আলাদা করা হয়। ইমালশান টিকে থাকে যদি ইমালসিফায়ার অক্ষত থাকে। কোন কারণে ইমালসিফায়ার নষ্ট হয়ে গেলে ইমালশনে উপস্থিত ডিসপার্স ফেজের কণাগুলো একত্র হয়ে বড় আকারের কণায় পরিনত হয় ও তলানি … Read more

গাঠনিক সংকেত কাকে বলে?

কোন যৌগের অণুতে তার উপাদানসমূহ পরস্পরের সাথে কিভাবে যুক্ত আছে অর্থাৎ তার গাঠনিক অবস্থান প্রকাশের জন্য যে সংকেত ব্যবহৃত হয়, তাকে ঐ বস্তুর গাঠনিক সংকেত বলে। অথবা, একটি অণুতে মৌলের পরমাণুগুলো যেভাবে সাজানো থাকে প্রতীক এবং বন্ধনের মাধ্যমে তা প্রকাশ করাকে গাঠনিক সংকেত বলে। যেমনঃ তিনটি কার্বন (C) পরমাণু আটটি হাইড্রোজেন পরমাণুর সাথে যুক্ত হয়ে প্রোপেন (C3H8) … Read more

জীবাশ্ম জ্বালানি কাকে বলে? ব্যবহার, প্রকারভেদ

জীবাশ্ম জ্বালানি মৃত উদ্ভিদ ও প্রাণী ২০০ মিলিয়ন বা তার চেয়ে বেশি বছর মাটির নিচে থেকে উচ্চ তাপ ও চাপে কয়লা, প্রাকৃতিক গ্যাস বা খনিজ তেলে পরিণত হয় বলে এগুলোকে জীবাশ্ম বলে। জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার জীবাশ্ম জ্বালানি – জীবাশ্ম জ্বালানির প্রকারভেদ জীবাশ্ম জ্বালানিগুলো প্রধানত তিন ধরনের হয়ে থাকে। এগুলো হলো:  জীবাশ্ম জ্বালানি তৈরির প্রক্রিয়া প্রাগৈতিহাসিক … Read more

তাপমাত্রা বাড়লে ব্যাপন হার বাড়ে কেন?

কোনো মাধ্যমে কঠিন, তরল বা গ্যাসের কোনো জায়গা জুড়ে ছড়িয়ে পড়াকে ব্যাপন বলে। কোনো পদার্থের ব্যাপনের হার তার ভর ও আন্তঃআণবিক আকর্ষণ বলের ওপর নির্ভরশীল। আন্তঃআণবিক আকর্ষণ তথা ঘনত্ব কম হলে ব্যাপন দ্রুত হয়। অর্থাৎ ব্যাপন হার বেশি হয়। তাপমাত্রা বাড়লেও বস্তুর আন্তঃকণা আকর্ষণ কমে গিয়ে ব্যাপন হার বেড়ে যায়।