দাহ্য পদার্থ কি?

দাহ্য পদার্থ কাকে বলে? যেসব পদার্থে সহজেই আগুন ধরে যায় এবং প্রচুর তাপ উৎপন্ন হয়, তাদেরকে দাহ্য পদার্থ বলে। এই পদার্থগুলো নির্দিষ্ট পরিস্থিতিতে বাতাসে জ্বলতে পারে। যে পদার্থটি দাহ্য হবে সেটি পরিবেষ্টিত তাপমাত্রায় সহজেই প্রজ্বলিত হতে পারে। দাহ্য পদার্থগুলো সহজেই শিখাসহ জ্বলতে পারে। দাহ্য পদার্থ কি কি? সাধারণ দাহ্য পদার্থ যেমন: কাঠ, কাগজ, কাপড়, রাবার … Read more

নির্দেশক কাকে বলে? নির্দেশকের প্রকারভেদ

নির্দেশক কাকে বলে? যেসব পদার্থ নিজেদের রং পরিবর্তনের মাধ্যমে কোনো একটি বস্তু এসিড না ক্ষারক বা কোনোটিই নয় তা নির্দেশ করে তাদেরকে নির্দেশক বলে। উল্লেখ্য যে অধিকাংশ নির্দেশকই জৈব যৌগ।যেমন: লিটমাস কাগজ, মিথাইল অরেঞ্জ, ফেনোফথ্যালিন, মিথাইল রেড ইত্যাদি নির্দেশক হিসেবে ব্যবহৃত হয় । যেসব পদার্থ নিজেদের ধর্ম পরিবর্তনের মাধ্যমে আয়তনমাত্রিক বিশ্লেষণে রাসায়নিক বিক্রিযার শেষ বিন্দু … Read more

পানিগ্রাসী পদার্থ কাকে বলে?

যেসব কঠিন রাসায়নিক দ্রব্যকে উন্মুক্ত বায়ুতে রেখে দিলে বায়ু থেকে জলীয় বাষ্প শোষণ করে প্রথমে সিক্ত এবং পরে তরল দ্রবণে পরিণত হয় তাদেরকে পানিগ্রাসী পদার্থ (Deliquescent Substance) বলা হয়। যেমন: অনার্দ্র CaCl2, অনার্দ্র MgCl2, অনার্দ্র ZnCl2 ইত্যাদি পানি গ্রাসী পদার্থ। পানি শোষণ করে অনার্দ্র CaCl2, আর্দ্র CaCl2·6H2O; অনার্দ্র MgCl2 আর্দ্র MgCl2·6H2O ও অনার্দ্র ZnCl2 আর্দ্র ZnCl2·H2O তে পরিণত হয়। পরে … Read more

রিয়েজেন্ট বোতল কাকে বলে?

ল্যাবরেটরিতে বিভিন্ন ধরনের রাসায়নিক বিশ্লেষণ পরীক্ষা চলাকালে যেসব কঠিন বা তরল অথবা দ্রবণীয় অবস্থায় দ্রবণরূপে রাসায়নিক পদার্থ ব্যবহৃত হয়, তাদেরকে বিকারক বা রিয়েজেন্ট বলা হয়। যেমন: NaOH দ্রবণ, NH4OH দ্রবণ, K4[Fe(CN)6] দ্রবণ, K3[Fe(CN)6] দ্রবণ, AgNO3 দ্রবণ, HNO3(aq), H2SO4(aq), টলেন বিকারক, ফেহলিং দ্রবণ, Na ধাতু ইত্যাদি। ল্যাবটেরিতে সাধারণত বিভিন্ন আকৃতির কাচ পাত্রে বিভিন্ন ধরনের রিয়েজেন্ট কঠিন, তরল … Read more

নোড কি? নোড কাকে বলে?

নোড হচ্ছে এমন স্থান যেখানে ইলেকট্রন থাকার সম্ভাবনা শূন্য।প্রদত্ত কক্ষপথের জন্য দুই ধরনের নোড আছে। রেডিয়াল নোডঃ কৌণিক নোডঃ রেডিয়াল নোডের সংখ্যা = (n-l) – 1 কৌণিক নোডের সংখ্যা = l নোডের মোট সংখ্যা = n-1

বাষ্পপাতন কাকে বলে? ব্যবহার

বাষ্পপাতন (Steam Distillation) কি? যেসব কঠিন বা তরল জৈব যৌগ পানিতে অদ্রবণীয় ও ফুটন্ত পানিতে বিয়োজিত হয় না কিন্তু স্টিমের তাপমাত্রায় উদ্বায়ী, এসব উপাদানকে অনুদ্বায়ী ভেজাল হতে স্টিমের সাহায্যে পাতন করে পৃথক করার প্রক্রিয়াকে বাষ্পপাতন বা স্টিম পাতন বলে। বাষ্প পাতনের ক্ষেত্রে উদ্বায়ী জৈব উপাদান তার স্বাভাবিক স্ফুটনাঙ্ক অপেক্ষা নিম্ন তাপমাত্রায় ফুটে বাষ্পায়িত হয় এবং … Read more

বাষ্পপাতন পদ্ধতিতে নমুনা নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় পূর্বেই ফুটতে থাকে কেন?

বাষ্পপাতন পদ্ধতিতে পানিতে অদ্রবণীয় জৈব নমুনাকে বাষ্প প্রবাহে বাষ্পীভূত করে অনুদ্বায়ী অপদ্রব্যের মিশ্রণ হতে পাতন করে পৃথক করা হয়। বাষ্প পাতন পদ্ধতিতে উচ্চ স্থির স্ফুটনাঙ্ক বিশিষ্ট যৌগ ব্যবহৃত হয় (যেমন: বেনজিন, ফেনল) যা কম তাপমাত্রায় পাতিত হয়। পরস্পর মিশে না এমন দুটি তরল (যেমন: পানি ও বেনজিন) এমনভাবে উত্তপ্ত করা হয় যেন মিশ্র তরলের আংশিক … Read more