হাইড্রোজেন বন্ধন কী?

হাইড্রোজেন বন্ধন কী? হাইড্রোজেন যুক্ত দুটি পোলার অণুর দুটি তড়িৎ ঋণাত্মক মৌলের মাঝে হাইড্রোজেন যে দুর্বল বন্ধন সৃষ্টি করে তাকে হাইড্রোজেন বন্ধন বলে। হাইড্রোজেন বন্ধন তৈরি হয় দুর্বল থেকে মাঝারি শক্তির স্থির বৈদ্যুুতিক আকর্ষণ বলের জন্য। এর উৎস কতিপয় সমযোজী বন্ধনযুক্ত হাইড্রোজেন পরমাণুর সাথে অন্য পরমাণুর নিঃসঙ্গ ইলেকট্রন জোড়ের আকর্ষণ। যখন হাইড্রোজেন পরমাণু অপেক্ষাকৃত উচ্চ ইলেকট্রোনেগেটিভ কোন … Read more

মৌলের পর্যায়বৃত্ত ধর্ম বলতে কি বুঝ?

পর্যায় সারণির একই পর্যায় বা একই গ্রুপের মৌলসমূহের পারমাণবিক সংখ্যা বৃদ্ধির সাথে সাথে উহাদের যেসব ধর্ম ক্রমান্বয়ে পরিবর্তিত হয় তাদেরকে পর্যায় ভিত্তিক ধর্ম বলা হয়। মৌলের গলনাংক, স্ফূটনাংক, ঘনত্ব, পারমাণবিক আকার, আয়নীকরণশক্তি, তড়িৎঋণাত্মকতা, ইলেকট্রন আসক্তি এগুলো সবই পর্যায়বৃত্তিক ধর্ম।

তড়িৎ চুম্বকীয় বর্ণালি কি?

সকল প্রকার আলোক শক্তি যা শূন্য মাধ্যমে তড়িৎ ও চুম্বক ক্ষেত্রের সহযোগে প্রবাহিত হয় তাদেরকে তড়িৎ চৌম্বকীয় রেডিয়েশন বা বর্ণালি বলে। তড়িৎ চৌম্বকীয় রেডিয়েশন উৎস থেকে শক্তি স্থানান্তরিত করে। একে বিকীর্ণ শক্তি বলে। একটি তড়িৎক্ষেত্র ও একটি চৌম্বক ক্ষেত্রের সমন্বয়ে গঠিত বলে এদেরকে তড়িৎ চৌম্বকীয় রেডিয়েশন বলা হয়। যে তরঙ্গ দৈর্ঘ্যের পরিসরে তড়িৎ চৌম্বকীয় রেডিয়েশন … Read more

পুনঃকেলাসন কাকে বলে? Recrystallization

কোনো জৈব যৌগকে একবার কেলাসন করে যদি সম্পূর্ণ বিশুদ্ধ করা না যায় তাহলে প্রাপ্ত কেলাসগুলোকে পুনরায় একই পদ্ধতিতে কেলাসন করে প্রাপ্ত কেলাসকে শুষ্ক করে বিশুদ্ধ কেলাস পাওয়া যায়। এ প্রক্রিয়াকে পুনঃকেলাসন (Recrystallization) বলা হয়। পর পর দুবার কেলাসন করে একই গলনাঙ্কবিশিষ্ট কেলাস পাওয়া গেলে ধরে নেওয়া হয় জৈব যৌগটিকে আমরা বিশুদ্ধ অবস্থায় পেয়েছি।

প্রায়োগিক লেখা কাকে বলে? প্রায়োগিক লেখার বৈশিষ্ট্য

প্রায়োগিক লেখা হলো এমন লেখা যা দৈনন্দিন জীবনে প্রয়োগ করা যায়। উদাহরণস্বরূপ, একটি চিঠি, একটি আবেদনপত্র, একটি রোজনামচা, বা একটি রেসিপি হলো প্রায়োগিক লেখা। প্রায়োগিক লেখা কাকে বলে? প্রায়োগিক লেখা হল এমন লেখা যা কোনো নির্দিষ্ট উদ্দেশ্যে বা উদ্দেশ্য পূরণের জন্য লেখা হয়। প্রায়োগিক লেখার একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল দর্শকদের বুঝতে পারা। দর্শকরা কে? তাদের কী জানা … Read more

মোল ভগ্নাংশ কি?

মোল ভগ্নাংশ কি? কোনো মিশ্রণের একটি উপাদানের মোল সংখ্যার সঙ্গে ঐ মিশ্রণে উপস্থিত মোট মোল সংখ্যার অনুপাতকে ঐ উপাদানের মোল ভগ্নাংশ বলে।  যেমন- একটি মিশ্রণে A উপাদানের মোল সংখ্যা nA এবং A ও B উপাদানদ্বয়ের মোল সংখ্যা n হলে nA/n অনুপাতটি মিশ্রণে A উপাদানের মোল ভগ্নাংশ।

এসিড বৃষ্টি কাকে বলে? এসিড বৃষ্টির ক্ষতিকর দিকসমূহ

এসিড বৃষ্টি ভূ-পৃষ্ঠের বিভিন্ন উৎস থেকে বায়ুমণ্ডলে কার্বনডাই-অক্সাইড গ্যাস ও নাইট্রোজেন ডাই-অক্সাইড গ্যাস মুক্ত হয়। এসব গ্যাস বাতাসে উপস্থিত পানির সাথে বিক্রিয়ায় এসিড উৎপন্ন করে। উপযুক্ত এসিডগুলো বৃষ্টির পানির সাথে ভূ-পৃষ্ঠে পতিত হয়। একেই এসিড বৃষ্টি বলে। যে বৃষ্টির পানির pH মান 5.5 এর নিচে, সেটিই হলো এসিড বৃষ্টি। এসিড বৃষ্টির ক্ষতিকর দিকসমূহ

3d এবং 4p এর মধ্যে কোনটিতে ইলেকট্রন আগে প্রবেশ করবে?

আউফবাউ নীতি অনুসারে, পরমাণুর ইলেকট্রন বিন্যাসের সময় ইলেকট্রনগুলো নিম্ন শক্তিস্তর সম্পন্ন অরবিটাল থেকে ক্রমান্বয়ে উচ্চ শক্তিস্তর সম্পন্ন অরবিটালে প্রবেশ করে। যদি দুটি অরবিটালের শক্তিমাত্রা একই হয় তাহলে যার প্রধান কোয়ান্টাম সংখ্যার মান কম ইলেকট্রন প্রথমে সেখানে প্রবেশ করবে। 3d এর ক্ষেত্রে, n + l = 3 + 2 = 5 4p এর ক্ষেত্রে, n + … Read more