পরীক্ষাগারে প্রাইমারী স্ট্যান্ডর্ড পদার্থ বলতে কী বোঝায়?

যে সব পদার্থের দ্রবণের ঘনমাত্রা বায়ুর উপাদান দ্বারা সহজে আক্রান্ত হয় না এবং দীর্ঘদিন পর্যন্ত যাদের ঘনমাত্রা অপরিবর্তিত থাকে তাদেরকে প্রাইমারী স্ট্যান্ডার্ড পদার্থ বলে।  যেমনঃ K2Cr2O7, Na2CO3। এজন্যই এই দ্রবণগুলো প্রমাণ দ্রবণ তৈরিতে ব্যবহৃত হয়।

পরীক্ষাগারে প্রাথমিক চিকিৎসা প্রদানের লক্ষ্যসমূহ ব্যাখ্যা কর।

প্রাথমিক চিকিৎসা প্রদানের লক্ষ্য তিনটি – জীবন রক্ষাঃ প্রতিটি প্রাথমিক মেডিকেল সহায়তার প্রধান লক্ষ্যই হচ্ছে আক্রান্ত ব্যক্তির জীবন রক্ষা। অধিকতর ক্ষতির আশঙ্কা নিরোধঃ এতে বাহ্যিক ফ্যাক্টর বিবেচনা করে আক্রান্ত ব্যক্তিকে অন্যত্র সরিয়ে ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা করা হয় এবং প্রাথমিক চিকিৎসা সহায়তা কৌশলগুলো প্রয়োগ করে বিপদজ্জনক রক্তপাত থেকে রক্ষা করা হয়। নিরাময় উন্নীতকরণঃ আক্রান্ত ব্যক্তিকে ফার্স্ট এইড প্রক্রিয়ায় … Read more

বিকারের দ্রবণকে তাপ দেওয়ার কৌশল কী?

বিকারের অভ্যন্তরস্থ দ্রবণকে উত্তপ্ত করতে হলে ত্রিপদী স্ট্যান্ডের উপর রক্ষিত তারজালির ওপর রেখে করতে হবে – কোনো মতেই সরাসরি উন্মুক্ত শিখায় তাপ দেওয়া যাবে না। তবে এক্ষেত্রে সবচেয়ে উত্তম পন্থা পানিগাহে উষ্ণকরণ। তাপ দেওয়ার সময় বিকারে রক্ষিত দ্রবণ বা তরল শুকিয়ে যেন না যায় তা লক্ষ রাখতে হবে। স্বল্প পরিমাণ তরল অবশিষ্ট থাকা অবস্থায় তাপ … Read more

পিপেটকে আয়তনমাত্রিক পরিমাপক বলা হয় কেন?

যে সব সরু কাচের নলের নিচের সূক্ষ্ম ছিদ্রযুক্ত মুখ দিয়ে তরল কেমিক্যাল বের হয় তাকে পিপেট বলে। এটি তরল রাসায়নিক পদার্থ বা ডিস্টিল ওয়াটার অল্প পরিমাণে পরিমাপের জন্য ব্যবহৃত হয়। এছাড়াও বিভিন্ন তরল পদার্থ পরিমাপের জন্য পিপেট ব্যবহার করা হয়। পিপেট দুই ধরনের হয়ে থাকে। যেহেতু পিপেটের সাহায্যে তরল পদার্থ পরিমাপ করা হয়। সুতরাং এটি … Read more

বাষ্প ঘনত্ব কাকে বলে?

একই তাপমাত্রা ও চাপে কোন গ্যাসের যে কোন আয়তনের ভর এবং সমআয়তনের হাইড্রোজেন গ্যাসের ভরের অনুপাতকে ঐ গ্যাসের গ্যাসের বাষ্প ঘনত্ব বলা হয়।  একই উষ্ণতা এবং চাপে নির্দিষ্ট আয়তন কোনো গ্যাসের ওজন সম আয়তন হাইড্রোজেন গ্যাসের ওজন এর যত গুণ সেই গুণিতক সংখ্যাকে গ্যাসের বাষ্প ঘনত্ব বলে।  বাষ্প ঘনত্বকে ‘D’ দ্বারা চিহ্নিত করা হয়। কোন … Read more

সেমি মাইক্রো ও মাইক্রো পদ্ধতি আধুনিক জীবনে ল্যাবরেটরিতে প্রয়োজন কেন?

রাসায়নিক বিশ্লেষণে সেমি মাইক্রো ও মাইক্রো অ্যানাইটিক্যাল পদ্ধতি ব্যবহার করে বিভিন্ন গ্রুপের অম্লীয় ও ক্ষারীয় মূলক আলাদা করতে পারা যায়। অজৈব লবণের গুণগত বিশ্লেষণে নমুনার বিভিন্ন পরিমাণ ব্যবহার করা যায়। বর্তমানে সেমি মাইক্রো ও মাইক্রো অ্যানালাইসিসি পদ্ধতি ব্যবহার করে যথাক্রমে প্রতিটি পরীক্ষার প্রায় 0.1 গ্রাম থেকে 0.5 গ্রাম বস্তুর প্রয়োজন হয়। মাইক্রো ও সেমি. মাইক্রো … Read more

নিরাপদ পরিত্যাগ কাকে বলে?

পরিবেশের নিরাপত্তার কথা বিবেচনা করে কোন পরীক্ষণ সম্পূর্ণ হওয়ার পর অব্যবহৃত ও ব্যবহৃত রাসায়নিক দ্রব্যাদি নিরাপদে পরীক্ষা স্থান থেকে অপসারণ করাকে নিরাপদ পরিত্যাগ বলে।