বাণিজ্য কত প্রকার ও কি কি?

বাণিজ্য বিভিন্ন ধরনের হতে পারে, যা বিভিন্ন দিক বিবেচনা করে শ্রেণীবদ্ধ করা যায়। ভৌগোলিক অবস্থানের ভিত্তিতে: পণ্য বা পরিষেবার ভিত্তিতে: লেনদেনের পদ্ধতির ভিত্তিতে: আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের ক্ষেত্রে: বাংলাদেশে বাণিজ্য বিভিন্ন ধরনের হয়। বাংলাদেশের প্রধান রপ্তানি পণ্যগুলির মধ্যে রয়েছে তৈরি পোশাক, চা, এবং পাট। বাংলাদেশের প্রধান আমদানি পণ্যগুলির মধ্যে রয়েছে কাঁচামাল, তেল, এবং যন্ত্রপাতি।

রপ্তানি বাণিজ্য কাকে বলে?

রপ্তানি বাণিজ্য হল একটি দেশের উৎপাদিত পণ্য বা পরিষেবা অন্য দেশের বাজারে বিক্রি করা। রপ্তানি বাণিজ্যের মাধ্যমে একটি দেশ তার উৎপাদিত পণ্য বা পরিষেবার জন্য বিদেশী মুদ্রা অর্জন করে। রপ্তানি বাণিজ্য একটি দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ও উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। রপ্তানি বাণিজ্যের বিভিন্ন সুবিধা রয়েছে, যেমন: বাংলাদেশে রপ্তানি বাণিজ্য একটি গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক কার্যকলাপ। বাংলাদেশের মোট জিডিপির … Read more

ব্যবসায় মূল্যবোধের প্রয়োজনীয়তা | ব্যবসায় মূল্যবোধের উদাহরণ

ব্যবসায় মূল্যবোধের প্রয়োজনীয়তা ব্যবসায় পরিচালনাগত বিষয়ে ব্যবসায়ীর স্থায়ীভাবে লালন করা বিশ্বাস, ধ্যান-ধারণা, মতামত প্রভৃতি হলো ব্যবসায় মূল্যবোধ। সমাজকে ঘিরেই ব্যবসায়ের কাজ পরিচালিত হয়। এতে ব্যবসায় মূল্যবোধ রক্ষার মাধ্যমে ব্যবসায়ী সমাজের মানুষের আস্থা অর্জন করে। ব্যবসায়ী গ্রাহকের আস্থা যত অর্জন করতে পারে তত সে সফল হতে পারে। এজন্য ব্যবসায়ে মুল্যবোধের প্রয়োজনীয়তা অপরিহার্য। ব্যবসায় মূল্যবোধের প্রয়োজনীয়তা নিম্নরূপ: … Read more

ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প কীভাবে দেশের শিল্প কাঠামো শক্তিশালীকরণে সাহায্য করে?

বৃহদায়তন শিল্পের ক্ষেত্রে যেখানে কিছু সীমাবদ্ধতা আছে সেখানে ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প দেশের শিল্পায়নে মুখ্য ভূমিকা পালন করে। স্বল্প পুঁজি ও দক্ষতা নিয়ে ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প গড়ে তোলা যায়। তাই এদেশের আর্থ-সামাজিক অবস্থায় এ শিল্পের মাধ্যমে দ্রুত শিল্পায়ন সম্ভব। এছাড়া বৃহদায়তন শিল্পে কাঁচামাল ও দক্ষ জনশক্তি সরবরাহ করেও ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প দেশের শিল্প … Read more

একমালিকানা ব্যবসায়ের জনপ্রিয়তার কারণ ব্যাখ্যা কর।

যে ব্যবসায় প্রতিষ্ঠান একক ব্যক্তির মালিকানায় গঠিত ও পরিচালিত হয়, তাকে একমালিকানা ব্যবসায় বলে। এ ব্যবসায় সহজে গঠন করা যায়। এতে কোনো আইনগত ঝামেলা নেই। স্বল্প পুঁজি নিয়ে যে কেউ স্বাধীনভাবে এ ব্যবসায় গঠন করতে পারেন। এক্ষেত্রে ব্যক্তি নিজের  সৃজনশীলতার বিকাশ ঘটিয়ে সফলতা পেতে পারেন। মালিক নিজেই এ ব্যবসায় নিয়ন্ত্রণ করে থাকেন। এসব সুবিধার জন্য … Read more

ফ্রানসাইজিং ব্যবসায়ের দুটি বৈশিষ্ট্য

কোনো খ্যতনামা প্রতিষ্ঠানের নাম ব্যবহার ও এর পণ্য তৈরি এবং বিক্রি করাকে ফ্রানসাইজিং ব্যবসায় বলে। ফ্রানসাইজিং ব্যবসায়ের প্রধান বৈশিষ্ট্য হলো এর চুক্তি ফ্রানসাইজি ও ফ্রানসাইজরের মধ্যে স্বাক্ষরিত হয়। এর আরেকটি বৈশিষ্ট্য হচ্ছে ফ্রানসাইজি শুধু ঐ আইটেম বা পণ্যগুলো বিক্রি করতে পারবে, যা ফ্রানসাইজির গ্রহণযোগ্য বলে মনে করে। যেমন: আমেরিকার K.F.C হচ্ছে ফ্রানসাইজর; আর বাংলাদেশের ট্রান্সকম … Read more

যৌথ মূলধনী কোম্পানিকে স্বেচ্ছাসেবক সংগঠন বলা হয় কেন?

কয়েকজন ব্যক্তি মুনাফা অর্জনের যৌথভাবে মূলধন বিনিয়োগ করে স্বেচ্ছায় আইনসম্মতভাবে যে ব্যবসায় গঠন করে, তাকে যৌথ মূলধনী কোম্পানী বলে। এ ধরনের ব্যবসায় করতে আগ্রহী কয়েকজন ব্যক্তি একান্ত ইচ্ছা ও প্রচেষ্টায় সংঘবদ্ধ হয়ে কোম্পানি গঠন করে। যেকোনো সদস্য ইচ্ছা করলে শেয়ার হস্তান্তর করে সহজে এ ব্যবসায় ছেড়ে যেতে পারে।  আবার, কেউ ইচ্ছা করলে শেয়ার কেনার মাধ্যমে … Read more