অংশীদারি ব্যবসায়ের দিক-নির্দেশক হিসেবে কাজ করে কোনটি?
চুক্তিপত্র অংশীদারি ব্যবসায়ের দিক-নির্দেশক হিসেবে কাজ করে।
চুক্তিপত্র অংশীদারি ব্যবসায়ের দিক-নির্দেশক হিসেবে কাজ করে।
রাষ্ট্রীয় ব্যবসায় রাষ্ট্রপতির অধ্যাদেশ বা জাতীয় সংসদে বিল পাসের মাধ্যমে গঠিত হয়।
মানুষের জীবন ও সম্পত্তিকে ঘিরে যে বিপদ বা ঝুঁকি বিদ্যমান তা থেকে সুরক্ষার জন্য আর্থিক প্রতিরক্ষামূলক ব্যবস্থা হলো বিমা। এ চুক্তির মাধ্যমে ব্যক্তি বা ব্যবসায়ী তার সম্পদের আর্থিক নিরাপত্তার নিশ্চয়তা পায়। এতে ব্যবসায়ীরা নির্বিঘ্নে ব্যবসায়িক কাজ করতে পারে। ফলে দেশে ব্যবসায়-বাণিজ্যের সম্প্রসারণ হয়। ব্যক্তি জীবনেও বিমা আর্থিক নিশ্চয়তা দেয়। এসব কারণের জন্য বিমা করা হয়।
সম্মিলিত প্রচেষ্টায় বা উদ্যোগে নিজেদের উন্নয়নের জন্য এগিয়ে যাওয়াকে সমবায় বলে।
কোম্পানির মূলধনের সমান ও ক্ষুদ্র অংশের প্রতিটি একককে শেয়ার বলে। ব্যবসা পরিচালনার জন্য মূলধন প্রয়োজন। কোম্পানির মূলধনের পরিমাণ পূর্বেই নির্ধারণ করা হয়। মূলধন নির্ধারণের জন্য মূলধন ইস্যুকারী কম্পটোলার এর কাছে আবেদন করতে হয়। নির্ধারিত মূলধনকে আবার কতগুলো অংশে ভাগ করা হয়। প্রতি অংশকে শেয়ার বলে। উৎসের ভিত্তি করে মূলধন দু’রকম হয়ে থাকে। যথাঃ ১) শেয়ার মূলধন … Read more
সমবায় সমিতি পরিচালনার মুখ্য দলিলকে সমবায়ের উপবিধি বলে।
সমবায়ের শাব্দিক অর্থ হলো সম্মিলিত উদ্যোগ বা প্রচেষ্টায় কাজ করা।
পাবলিক লিমিটেড কোম্পানির ব্যবসায়িক কাজ শুরুর জন্য উদ্যোক্তাগণ নিবন্ধকের কাছ থেকে যে অনুমতি বা ছাড়পত্র লাভ করে, তাকে কার্যারম্বের অনুমতিপত্র বলে।এটি পাওয়ার জন্য পাবলিক লিমিটেড কোম্পানিকে বিবরণপত্র, ন্যূনতম চাঁদা সংগ্রহ এবং যোগ্যতাসূচক শেয়ার কেনার ঘোষণাপত্র নিবন্ধকের কাছে দাখিল করতে হয়। সব কাগজপত্র ঠিক থাকলে নিবন্ধক কার্যারম্বের অনুমতিপত্র দেয়। এ পত্র পাওয়ার পরেই পাবলিক লিমিটেড কোম্পানি … Read more