ব্যবসায় অর্থায়ন বলতে কী বোঝায়?

সাধারণত ব্যবসায়ের জন্য অর্থ সংগ্রহ করাকে অর্থায়ন বলে। প্রতিটি ব্যবসায়ের শুরু, এর কাজ চালু রাখা ও সম্প্রসারণের জন্য অর্থের প্রয়োজন। এতে ব্যবসায়ের আর্থিক প্রয়োজন মেটানোর জন্য অর্থ সংগ্রহ, সংরক্ষণ ও সংগৃহীত অর্থের সুষ্ঠু ব্যবহার সংক্রান্ত সব কাজ হলো ব্যবসায় অর্থায়ন।

ব্যবসায় পরিবেশ কাকে বলে? ব্যবসায়িক পরিবেশের প্রকারভেদ

ব্যবসায় পরিবেশ কাকে বলে? ব্যবসায়ের গঠন, পরিচালনা ও সম্প্রসারণের ওপর প্রভাব বিস্তার করে এমন সব পারিপার্শ্বিক উপাদানের সমষ্টি হলো ব্যবসায় পরিবেশ।একটি নির্দিষ্ট অঞ্চল বা এলাকার পারিপার্শ্বিক অবস্থার ওপর ভিত্তি করে ব্যবসায় গড়ে ওঠে। এসব পারিপার্শ্বিক অবস্থা (আবহাওয়া ও জলবায়ু, অর্থ ব্যবস্থা, শিক্ষা – সংস্কৃতি, বিজ্ঞান – প্রযুক্তি, সরকারি আইন প্রভৃতি) ব্যবসায়ের ওপর প্রভাব ফেলে। এগুলো … Read more

অংশীদারি ব্যবসায়ের অসীম দায়ের ধারণাটি ব্যাখ্যা কর।

আইন – অনুযায়ী অংশীদারি ব্যবসায়ের দায় অসীম। ব্যবসায়ে বিনিয়োগকৃত মূলধনের বাইরেও অংশীদারদের ব্যক্তিগত দায় সৃষ্টি হয়। কোনো দেউলিয়া অংশীদারের দায়ও অন্যদের বহন করতে হয়। আবার, কোনো পাওনাদার যেকোনো অংশীদারের বিরুদ্ধে মামলা করে তার পাওনা আদায় করতে পারে। তাই বলা হয়, অংশীদারি ব্যবসায়ের দায় অসীম।

রাষ্ট্রীয় ব্যবসায় কাকে বলে?

রাষ্ট্র কর্তৃক গঠিত, পরিচালিত ও নিয়ন্ত্রিত ব্যবসায়কে রাষ্ট্রীয় ব্যবসায় বলে।রাষ্ট্রীয় ব্যবসায় সাধারণত রাষ্ট্র কর্তৃক গঠিত হয়। তবে ব্যক্তিমালিকানাধীন যেকোনো ব্যবসায়কে রাষ্ট্রের প্রয়োজনে জাতীয়করণের মাধ্যমে রাষ্ট্রীয় ব্যবসায়ে রূপান্তর করা যায়। এরূপ ব্যবসায়ের ব্যবস্থাপনা ও পরিচালনা সরকার কর্তৃক নির্বাহ করা হয়। তাই জনকল্যাণের উদ্দেশ্যে রাষ্ট্রের অধীনে ও নিয়ন্ত্রণে গঠিত ব্যবসায় হলো রাষ্ট্রীয় ব্যবসায়।

সমবায় সমিতির উদ্যোগ গ্রহণ পর্যায়টি ব্যাখ্যা কর।

কয়েকজন নিম্ন ও মধ্যবিত্ত ব্যক্তির নিজেদের আর্থ-সামাজিক অবস্থার উন্নয়নের জন্য সমবায় সমিতি গঠন করে।সমবায় সমিতি গঠনের প্রথম পর্যায়টি হলো উদ্যোগ গ্রহণ পর্যায়। এতে ন্যূনতম ২০ জন ব্যক্তি স্বেচ্ছায় উদ্যোগ গ্রহণ করেন। এতে ৬ জনের ব্যবস্থাপনা কমিটি থাকে। উক্ত কমিটি সমিতির উপবিধি তৈরি করে। এ পর্যায়ে সমিতির জন্য সিলমোহরও তৈরি করা হয়।  এসবই সমবায় সমিতির উদ্যোগ … Read more

অংশীদারি চুক্তি লিখিত হওয়া বাঞ্ছনীয় কেন?

অংশীদারদের মধ্যে ভুল বোঝাবুঝি, মনোমালিন্য, বিরোধ এবং মামলা এ ধরনের চুক্তি লিখিত হওয়া বাঞ্ছনীয়। চুক্তির ভিত্তিতে অংশীদার ব্যবসায় গঠিত হয়। এ চুক্তি মৌলিক ও লিখিত উভয় হতে পারে। চুক্তি লিখিত হবার ব্যাপারে কোনো বাধ্যবাধকতা নেই। তবে চুক্তি লিখিত হলে ভবিষ্যতে অংশীদারদের মধ্যে ভুল বোঝাবুঝি বিরোধ ও মামলা সংক্রান্ত সমস্যা সহজে সমাধান করা যায়। এজন্যই অংশীদারি … Read more