বিদ্যুৎ পরিবাহী ও অপরিবাহী পদার্থের নাম লিখ।

বিদ্যুৎ পরিবাহী যে সকল পদার্থ বিদ্যুৎ পরিবহন করতে পারে তাদেরকে বিদ্যুৎ পরিবাহী পদার্থ বলে।  যেমন – লোহা, তামা, জিংক, লেড ইত্যাদি। বিদ্যুৎ অপরিবাহী যে সকল পদার্থ বিদ্যুৎ পরিবহন করতে পারে না তাদেরকে বিদ্যুৎ অপরিবাহী পদার্থ বলে।  যেমন – প্লাস্টিক, রাবার, কাঠ ইত্যাদি। আরো পড়ুনঃ বিদ্যুৎ পরিবহনে তামার তার ব্যবহারের কারণ কী? বায়োমাস কাকে বলে?

৮ম শ্রেণির ১ম বিজ্ঞান এ্যাসাইনমেন্ট

১। নিধিতাদের বাগানে পেয়ারা গাছে পানি দিতে দিয়ে দেখল, ছোট পেয়ারা গাছটি ছয় মাসে অনেক লম্বা হয়েছে। সে তার মায়ের কাছে জানল, কোষ বিভাজনের কারণে এমন হয়েছে। পরে মা গাছটিতে কিছু জৈব সার প্রয়োগ করলেন। মেয়ে মাকে জিজ্ঞেস করল, “মা তুমি মাটিতে সার দিচ্ছ কিন্তু তা পাতায় পৌছাবে কী করে”। মা জানালেন “এক বিশেষ প্রক্রিয়ার … Read more

সাইকাস, সুপারি গাছ, মস, কাঁঠাল গাছ, সরিষা উদ্ভিদগুলো কোন ধরনের, তাদের বৈশিষ্ট্য লিখ।

সাইকাস হলো নগ্নবীজী উদ্ভিদ।  বৈশিষ্ট্যগুলো নিম্ররূপ – এসব উদ্ভিদের ফুলে ডিম্বাশয় না থাকায় ডিম্বকগুলো নগ্ন থাকে। এসব ডিম্বক পরিণত হয়ে বীজ উৎপন্ন করে।  যেমন – সাইকাস, পাইনাস। সাইকাস সুপারি গাছ হলো সপুষ্পক আবৃতবীজি উদ্ভিদ।  বৈশিষ্ট্যঃ সপুষ্পক আবৃতবীজী উদ্ভিদের ফুলে ডিম্বাশয় থাকে। ডিম্বকগুলো ডিম্বাশয়ের ভিতরে সজ্জিত থাকে। নিষেকের পর ডিম্বক বীজে পরিণত হয়। এ কারণে বীজগুলো … Read more

আধুনিক শ্রেণিকরণ পদ্ধতিতে অ্যামিবা ও মাশরুম কোন রাজ্যের অন্তর্গত, এদের বৈশিষ্ট্য লিখ।

আধুনিক শ্রেণিকরণ পদ্ধতিতে অ্যামিবাকে রাজ্য-২ : প্রোটিস্টা এর অধীনে এবং মাশরুমকে রাজ্য-৩ : ফানজাই বা ছত্রাক এর অধীনে রাখা হয়েছে। আধুনিক শ্রেণিকরণ পদ্ধতিতে অ্যামিবাকে রাজ্য – ২ : প্রোটিস্টা এর অধীনে রাখার করণঃ এর অধীনে ঐ সকল জীবকে বিন্যস্ত করা হয়, যাদের কোষ সুগঠিত নিউক্লিয়াসযুক্ত। এরা এককোষী, একক বা দলবদ্ধভাবে থাকতে পারে। ক্রোমাটিন বস্তুতে DNA, … Read more

উদ্ভিদের বেঁচে থাকার জন্য পানি দরকার কিনা তার পরীক্ষার জন্য বৈজ্ঞানিক প্রক্রিয়ার ধাপগুলো কী কী হবে?

পরীক্ষণ : উদ্ভিদের বেঁচে থাকার জন্য পানি দরকার কিনা তার পরীক্ষা। পরীক্ষণটি করতে যা যা দরকার: ছোট দুটি পাত্র, ফুলগাছের দুটি চারা, পানি, শুকনা মাটি। ১. সমস্যা নির্ধারণ: পরীক্ষণ পদ্ধতির প্রথম ধাপে সমস্যা স্থির করেছিলাম, ফুলগাছের চারা তুলে এনে লাগালে মারা যাচ্ছে কেন? ২. জানা তথ্য সংগ্রহ: শিক্ষককে এবং পিতা-মাতাকে জিজ্ঞাসা করে জেনেছিলাম কেন চারাগাছ … Read more

মাটি দূষণ কাকে বলে? মাটি দূষণের কারণ, মাটি দূষকের শ্রেণিবিভাগ

মাটি দূষণ কাকে বলে? অতিরিক্ত রাসায়নিক সার ও কীটনাশক ব্যবহারের কারণে মাটি দূষিত হয়। এছাড়াও হাসপাতালের বর্জ্য, প্লাস্টিক, পলিথিন ইত্যাদির ফলে যে উপাদান দূষিত হয়, তাকে মাটি দূষণ বলে। মাটি দূষণ বা মৃত্তিকা দূষণ বলতে রাসায়নিক বর্জ্যের নিক্ষেপ কিংবা ভূ-গর্ভস্থ ফাটলের কারণে নিঃসৃত বিষাক্ত রাসায়নিক পদার্থের মিশ্রণের কারণে জমির উর্বরতা শক্তি নষ্ট হওয়াকে বুঝানো  হয়ে … Read more

বায়ু দূষণ কাকে বলে? বায়ু দূষণের কারণ | প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণ

বায়ু দূষণ কাকে বলে? অপরিকল্পিতভাবে বাসগৃহ নির্মাণ, শিল্পকারখানা স্থাপন, ভাটায় ইট পোড়ানো ইত্যাদি কারণে বায়ুমণ্ডল দূষিত হয় এবং একে বায়ু দূষণ বলে। বায়ুর স্বাভাবিক উপাদানের পরিবর্তন হলে আমাদের জন্য ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়ায়। বায়ুর স্বাভাবিক উপাদান পরিবর্তন হওয়াকে বায়ু দূষণ বলে। বায়ু দূষণের কারণ বায়ু দূষণের অনেক কারণ রয়েছে। যেমন – ১) যানবাহন ও কলকারখানা … Read more

পরিবেশ দূষণ কাকে বলে? পরিবেশ দূষণের প্রকারভেদ

পরিবেশ দূষণ কাকে বলে? আমাদের চারপাশের পরিবেশকে আমরা নানাভাবে ব্যবহার করি। যার ফলে পরিবেশে বিভিন্ন পরিবর্তন ঘটে। এসব পরিবর্তন যখন আমাদের জন্য ক্ষতির কারণ হয়, তখন তাকে পরিবেশ দূষণ বলে। প্রাকৃতিক বিভিন্ন উপাদানের সাথে জীবনের যে স্বাভাবিক ভারসাম্য বিদ্যমান, কোনো কারণে তা ব্যাহত হলে বা প্রকৃতিতে তার খারাপ প্রভাব প্রতিফলিত হলে তাকে পরিবেশ দূষণ বলে। … Read more