বাংলা

বিশেষ্যের পরিবর্তে যে শব্দ ব্যবহৃত হয়, তাকে সর্বনাম পদ বলে। সর্বনাম সাধারণত ইতোপূর্বে ব্যবহৃত বিশেষ্যের প্রতিনিধি স্থানীয় শব্দ। যেমন – হস্তী প্রাণিজগতের সর্ববৃহৎ প্রাণী। তার শরীরটি যেন বিরাট এক মাংসের স্তূপ।

বাংলা ভাষায় যে অব্যয় শব্দগুলো কখনো স্বাধীন পদ রূপে, আবার কখনো শব্দ বিভক্তির ন্যায় বাক্যে ব্যবহৃত হয়ে বাক্যের অর্থ প্রকাশে সাহায্য করে, সেগুলোকে অনুসর্গ বা কর্মপ্রবচনীয় বলে।

যে ক্রিয়াপদ দ্বারা বাক্যের (মনোভাবের) পরিসমাপ্তি জ্ঞাপিত হয়, তাকে সমাপিকা ক্রিয়া বলে। যে ক্রিয়াপদ দ্বারা বাক্যের (মনোভাব) সম্পূর্ণ অর্থ প্রকাশ পায় তাকে সমাপিকা ক্রিয়া বলে। যেমন – 

বাক্য কাকে বলে? বাক্যের গঠনগত শ্রেণিবিভাগ গঠনগত ভাবে বাক্যকে চারটি ভাগে ভাগ করা যায়। যথা – ১) সরল বাক্য ২) যৌগিক বাক্য ৩) জটিল বাক্য ৪) মিশ্র বাক্য ১) সরল বাক্যঃ যে বাক্যে একটি মাত্র সমাপিকা ক্রিয়া বর্তমান, তাকে সরল বাক্য বা সাধারণ বাক্য বলা হয়। যেমনঃ সে ফুটবল খেলে। এই বাক্যের একটি মাত্র সমাপিকা ক্রিয়া হল … Read more

এই লেখাটি সম্পূর্ণ পড়লে তথ্যমূলক লেখা কাকে বলে? এবং কীভাবে তথ্যমূলক লেখা লিখা যাবে তা সম্পর্কে জানা যাবে। তাই লেখাটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত ভালো করে পড়ুন। তথ্যমূলক লেখা কাকে বলে? তথ্যকে সাজিয়ে তথ্যমূলক লেখা তৈরি করা হয়। মূলত তথ্য উপস্থাপন করা হয় যেসব রচনায়, সেগুলো তথ্যমূলক লেখা। তথ্য নানা ধরনের হতে পারে। তাই তথ্যমূলক … Read more

দুই বা তার বেশি সরল বা জটিল বাক্য সংযোজক বা বিয়োজক অব্যয় দ্বারা যুক্ত হয়ে একটি দীর্ঘবাক্য গঠন করলে তাকে যৌগিক বাক্য বলে। যৌগিক বাক্যের অন্তর্গত নিরপেক্ষ বাক্যগুলো এবং, ও, কিন্তু, অথবা, অথচ, কিংবা, বরং, তথাপি প্রভৃতি অব্যয় যোগে সংযুক্ত বা সমন্বিত থাকে।  সরল বাক্যের সাথে সরল বাক্য বা জটিল বাক্যের সঙ্গে জটিল বাক্য বা সরল বাক্যের সঙ্গে জটিল বাক্য বা জটিল বাক্যের সাথে সরল বাক্য … Read more

শব্দস্থিত দুটি সদৃশ বা সমব্যঞ্জনের কোনো একটি যদি পরিবর্তিত হয়ে ভিন্ন ব্যঞ্জনে পরিণত হয়, তবে তাকে বলে বিষমীভবন (Dissimilation)। এই প্রক্রিয়াটি সমীভবনের বিপরীত বলা যায়। সংক্ষেপে, দুটো সমবর্ণের একটির পরিবর্তনকে বিষমীভবন বলে। যেমন – শরীর > শরীল, লাল > নাল, মর্মর > মার্বল ইত্যাদি।

বলক কি? বলক বলতে বোঝায় পদের শেষে যুক্ত কিছু বর্ণ বা বর্ণগুচ্ছ যা বক্তব্যকে জোরালো করে। কিছু উদাহরণ: বলকের কাজ বলকের প্রকারভেদ উল্লেখ্য যে, সকল পদের শেষে বলক থাকে না।  অলগ্নক পদ বলতে বোঝায় যেসব পদের শেষে বলক থাকে না।