বস্তুবাচক বা দ্রব্যবাচক বিশেষ্য কাকে বলে?
যে পদে কোনো উপাদানবাচক পদার্থের নাম বোঝায়, তাকে বস্তুবাচক বা দ্রব্যবাচক বিশেষ্য বলে। এই জাতীয় বস্তুর সংখ্যা ও পরিমাণ নির্ণয় করা যায়। যথা – বই, খাতা, কলম, থালা, বাটি, মাটি, চাল, চিনি, লবণ, পানি।
যে পদে কোনো উপাদানবাচক পদার্থের নাম বোঝায়, তাকে বস্তুবাচক বা দ্রব্যবাচক বিশেষ্য বলে। এই জাতীয় বস্তুর সংখ্যা ও পরিমাণ নির্ণয় করা যায়। যথা – বই, খাতা, কলম, থালা, বাটি, মাটি, চাল, চিনি, লবণ, পানি।
যে পদে কোনো উপাদানবাচক পদার্থের নাম বোঝায়, তাকে বস্তুবাচক বা দ্রব্যবাচক বিশেষ্য বলে। এই জাতীয় বস্তুর সংখ্যা ও পরিমাণ নির্ণয় করা যায়। যথা – বই, খাতা, কলম, থালা, বাটি, মাটি, চাল, চিনি, লবণ, পানি।
যে পদ দ্বারা কোনো একজাতীয় প্রাণী বা পদার্থের সাধারণ নাম বোঝায়, তাকে জাতিবাচক বিশেষ্য বলে। যেমন – মানুষ, গরু, পাখি, গাছ, পর্বত, নদী, ইংরেজ।
যে পদ দ্বারা কোনো ব্যক্তি, ভৌগলিক স্থান বা সংজ্ঞা এবং গ্রন্থ বিশেষের নাম বিজ্ঞাপিত হয়, তাকে সংজ্ঞা (বা নাম) বাচক বিশেষ্য বলে। যেমন – ব্যক্তির নাম : নজরুল, ওমর, আনিস, মাইকেল। ভৌগলিক স্থানের নাম : ঢাকা, দিল্লি, লন্ডন, মক্কা। ভৌগলিক সংজ্ঞা : (নদী, পর্বত, সমুদ্র ইত্যাদি) মেঘনা, হিমালয়, আরব সাগর। গ্রন্থের নাম : গীতাঞ্জলি, অগ্নিবীণা, … Read more
পদ কত প্রকার ও কি কি? পদ মোট পাঁচ প্রকার। যথা : – বিশেষ্য বিশেষণ সর্বনাম ক্রিয়া অব্যয়।
পদ কাকে বলে? বাক্যে ব্যবহৃত বিভক্তিযুক্ত শব্দ ও ধাতুকে পদ বলে।
যে শব্দ প্রত্যয় বা উপসর্গ যোগে মূল শব্দের অর্থের অনুগামী না হয়ে অন্য কোনো বিশিষ্ট অর্থ জ্ঞাপন করে, তাকে রূঢ়ি শব্দ বলে। যেমন – হস্তী = হস্ত + ইন, অর্থ হস্ত আছে যার; কিন্তু হস্তী বলতে একটি পশুকে বোঝায়। গবেষণা (গো + এষণা) অর্থ – গরু খোঁজা। বর্তমান অর্থ ব্যাপক অধ্যায়ন ও পর্যালোচনা।
যৌগিক শব্দ কাকে বলে? যে সকল শব্দের ব্যুৎপত্তিগত অর্থ ও ব্যবহারিক অর্থ একই রকম, সেগুলোকে যৌগিক শব্দ বলে। যেমন – গায়ক = গৈ + ণক (অক) – অর্থ : গান করে যে।কর্তব্য = কৃ + তব্য – অর্থ : যা করা উচিত।বাবুয়ানা = বাবু + আনা – অর্থ : বাবুর ভাব। মধুর = মধু + … Read more