অনুকার অব্যয় কাকে বলে?

অনুকার অব্যয় কাকে বলে? যে সকল অব্যয় অব্যক্ত রব, শব্দ বা ধ্বনির অনুকরণে গঠিত হয়, সেগুলোকে অনুকার বা ধ্বন্যাত্মক অব্যয় বলে। যথা – বজ্রের ধ্বনি – কড় কড় বৃষ্টির তুমুল শ্বদ – ঝম ঝম স্রোতের ধ্বনি – কল কল বাতাসের গতি – শন শন শুষ্ক পাতার শব্দ – মর মর  মেঘের গর্জন – গুড় গুড়। … Read more

অনুসর্গ অব্যয় কাকে বলে? বৈশিষ্ট্য, উদাহরণ ও প্রকারভেদ

অনুসর্গ অব্যয় কাকে বলে? অনুসর্গ অব্যয় বাংলা ব্যাকরণের একটি পদ। যেসব অব্যয় শব্দ কোনো বিশেষ্য বা সর্বনাম পদের পরে পৃথকভাবে বসে শব্দ বিভক্তির মতো তাদের কারক-সম্বন্ধ নির্ধারণ করে, তাদের অনুসর্গ অব্যয় বলা হয়। কেবল বিভক্তির মতো কারক-সম্বন্ধ নির্দেশ করলে তবেই তাদের অনুসর্গ বলে। অনুসর্গ অব্যয়ের বৈশিষ্ট্য অনুসর্গ অব্যয় পদটি কখনো স্বাধীন পদরূপে ব্যবহৃত হয় না। … Read more

অসমাপিকা ক্রিয়া কাকে বলে?

অসমাপিকা ক্রিয়া কাকে বলে? যে ক্রিয়া দ্বারা বাক্যের পরিসমাপ্তি ঘটে না, বক্তার কথা অসম্পূর্ণ থেকে যায়, তাকে অসমাপিকা ক্রিয়া বলে। যেমন- প্রভাতে সূর্য উঠলে ……………….. আমরা হাত-মুখ ধয়ে …………….. আমরা বিকেলে খেলতে ……….. আরো পড়ুনঃ মিশ্র বা জটিল বাক্য কাকে বলে? সরল বাক্য কাকে বলে? নিরপেক্ষ কর্তা কাকে বলে? অসমাপিকা ক্রিয়া কাকে বলে?

অনন্বয়ী অব্যয় কাকে বলে?

অনন্বয়ী অব্যয় কাকে বলে? যে সকল অব্যয় বাক্যের অন্য পদের সঙ্গে কোনো সম্বন্ধ না রেখে স্বাধীনভাবে নানাবিধ ভাব প্রকাশে ব্যবহৃত হয়, তাদের অনন্বয়ী অব্যয় বলে।

অনুগামী সমুচ্চয়ী অব্যয় কাকে বলে?

অনুগামী সমুচ্চয়ী অব্যয় কাকে বলে? যে, যদি, যদিও, যেন প্রভৃতি কয়েকটি শব্দ সংযোজক অব্যয়ের কাজ করে থাকে। তাই তাদের অনুগামী সমুচ্চয়ী অব্যয় বলে।

সমুচ্চয়ী অব্যয় কাকে বলে?

সমুচ্চয়ী অব্যয় কাকে বলে? যে অব্যয় পদ একটি বাক্যের সঙ্গে অন্য একটি বাক্যের অথবা বাক্যস্থিত একটি পদের সঙ্গে অন্য একটি পদের সংযোজন, বিয়োজন বা সংকোচন ঘটায়, তাকে সমুচ্চয়ী অব্যয় বা সম্বন্ধবাচক অব্যয় বলে।

অব্যয় পদ কাকে বলে?

অব্যয় পদ কাকে বলে? যে পদ সর্বদা অপরিবর্তনীয় থেকে কখনো বাক্যের শোভা বর্ধন করে, কখনো একাধিক পদের, বাক্যাংশের বা বাক্যের সংযোগ বা বিয়োগ সম্বন্ধ ঘটায়, তাকে অব্যয় পদ বলে। বাংলা ভাষায় তিন প্রকার অব্যয় আছে। বাংলা অব্যয় শব্দ,  তৎসম অব্যয় শব্দ এবং বিদেশি অব্যয় শব্দ।

বিশেষণের অতিশায়ন কাকে বলে?

বিশেষণ পদ যখন দুই বা ততোধিক বিশেষ্য পদের মধ্যে গুণ, অবস্থা, পরিমাণ প্রভৃতি বিষয়ে তুলনায় একের উৎকর্ষ বা অপকর্ষ বুঝিয়ে থাকে, তখন তাকে বিশেষণের অতিশায়ন বলে।  যেমন – যমুনা একটি দীর্ঘ নদী, পদ্মা দীর্ঘতর, কিন্তু মেঘনা বাংলাদেশের দীর্ঘতম নদী।