পুরুষ কাকে বলে, কত প্রকার ও কী কী?

পুরুষ কাকে বলে? পক্ষ বা পুরুষের দ্বারা বক্তা, বক্তার সামনে উপস্থিত শ্রোতা ও যার কথা বলা হচ্ছে এমন অনুপস্থিত সত্তা নির্দেশ করা হয়। পুরুষের ওপর ক্রিয়ার রূপ নির্ভরশীল (দৃষ্টান্ত দেওয়া আছে)। পুরুষের প্রকারভেদ ব্যাকরণের ক্ষেত্রে পক্ষ বা পুরুষ তিন প্রকার। যথাঃ১। উত্তম পুরুষ২। মধ্যম পুরুষ৩। নাম পুরুষ ১। উত্তম পুরুষ উত্তম পুরুষ বক্তা বা তার … Read more

উপভাষা কাকে বলে? বৈশিষ্ট্য ও বাংলা কথ্য উপভাষা

উপভাষা কাকে বলে? একই ভাষা সম্প্রদায় এর অন্তর্গত অঞ্চলভেদে দৈনন্দিন ব্যবহারের কাজে ও কথাবার্তায় ধ্বনিগত, রূপগত ও বাগধারাগত বৈশিষ্ট্য নিয়ে যে ভাষা প্রচলিত তাকে উপভাষা বলে। উপভাষার বৈশিষ্ট্য বাংলা কথ্য উপভাষা পাঁচটি। যথাঃ

সন্ধি কাকে বলে?

সন্ধিকে বিভিন্নভাবে সংজ্ঞায়িত করা যায় –  সন্ধি শব্দটির বিশ্লেষিত রুপ সম + √ ধি + ই। অর্থাৎ সমদিকে ধাবিত হওয়া বা মিলিত হওয়াকে সন্ধি বলে। পরস্পর সন্নিহিত দু’ বর্ণের মিলনকে সন্ধি বলে। যেমন : সন্ধ্যান = সম্ + ধান।বাংলা ব্যকারণ মতে, দুটি শব্দের মধ্যে প্রথম শব্দের শেষ ধ্বনি এবং দ্বিতীয় শব্দের প্রথম ধ্বনি এবং দ্বিথীয় শব্দের প্রথম ধ্বনি যদি একইভাবে … Read more

সনেট কাকে বলে? সনেট শব্দের অর্থ কি? সনেটের প্রধান বৈশিষ্ট্য কি?

সনেট কাকে বলে? বাংলা ভাষায় প্রথম সনেট রচনা করেন মাইকেল মধুসূদন দত্ত। বাংলায় উল্লেখযোগ্য সনেট রচয়িতা –মাইকেল মধুসূদন দত্ত, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, জীবনানন্দ দাশ, প্রমথ চৌধুরী, মোহিতলাল মজুমদার, ফররুখ আহমদ, কামিনী রায়। সনেট ১৪, ১৮,২২,২৬,৩০ মাত্রার হয়।সনেটে দুই স্তবকে ১৪ টি চরণ থাকে।সাধারণত দুই স্তবকে যথাক্রমে ৮ টি ও ৬ টি চরণ থাকে। (চরণ বিন্যাসে ব্যতিক্রম থাকতে … Read more

প্রাতিপাদিক কাকে বলে?

বিভক্তিহীন নাম শব্দকে প্রাতিপাদিক বলে।  যেমন – হাত, বই, কলম, মাছ ইত্যাদি। ১. ক্রিয়াবাচক শব্দমূলের ক্ষেত্রে ধাতু চিহ্ন (√) ব্যবহৃত হয়। যেমন : √চল্+অন্ত=চলন্ত √পঠ্+অক=পাঠক ২. ‘ধাতু’ ও ‘প্রত্যয়’ উভয়কে একসঙ্গে উচ্চারণ করার সময় ধাতুর অন্ত্যধ্বনি এবং প্রত্যয়ের আদিধ্বনি অনেক ক্ষেত্রে পরস্পরের প্রভাবে সমতা প্রাপ্ত হয়। যেমন : √কাঁদ্+না= কান্না √রাঁধ্+না=রান্না উল্লিখিত উদাহরণে ধাতুর অন্ত্যধ্বনি … Read more

উচ্চারণ রীতি কাকে বলে? বাংলা উচ্চারণের কয়েকটি নিয়ম লিখ।

উচ্চারণ রীতি কাকে বলে? শব্দের যথাযথ উচ্চারণের জন্য নিয়ম বা সূত্রের সমষ্টিকে উচ্চারণ রীতি বলে। উচ্চারণ একটি বাচনিক প্রক্রিয়া। অঞ্চল, সময়, ব্যক্তি, ভৌগলিক সীমার ভিন্নতার কারণে উচ্চারণের ভিন্নতা হতে পারে। সময়ের বিবর্তনে বাংলা উচ্চারণে বেশ কিছু পরিবর্তন ঘটেছে এবং বিভিন্ন কারণে উচ্চারণের বৈচিত্র্য সৃষ্টি হয়েছে। চলতি বাংলার কথ্য বাচনভঙ্গির বিভিন্ন বৈচিত্র্যের একটি সমন্বিত উচ্চারণমানকে প্রমিত বাংলা উচ্চারণ বলে ধরা হয়। ভাষাতত্ত্ববিদ … Read more