উড্ডয়ন কাল কাকে বলে? উড্ডয়ন কালের সূত্র
উড্ডয়ন কাল কাকে বলে? প্রাসের নিক্ষেপের পর আবার ভূপৃষ্ঠে একই তলে ফিরে আসতে যে সময় লাগে তাকে উড্ডয়ন কাল বলা হয়। বস্তু ভূপৃষ্ঠে ফিরে আসলে উলম্ব সরণ শূন্য। উড্ডয়ন কালের সূত্র
উড্ডয়ন কাল কাকে বলে? প্রাসের নিক্ষেপের পর আবার ভূপৃষ্ঠে একই তলে ফিরে আসতে যে সময় লাগে তাকে উড্ডয়ন কাল বলা হয়। বস্তু ভূপৃষ্ঠে ফিরে আসলে উলম্ব সরণ শূন্য। উড্ডয়ন কালের সূত্র
নষ্ট ভোল্ট (Wasted Volts) কাকে বলে? বা হারানো ভোল্ট (Lost Volts) কাকে বলে? কোষের ভিতরে তড়িৎ প্রবাহ(current flow) চালনা করলে তড়িচ্চালক শক্তির (Electromotive Force) কিছু অংশ, কোষের ভিতর দিয়ে তড়িৎ প্রবাহ চালনা করতে হয় তাকে হারানো ভোল্ট (Lost Volts) বা নষ্ট ভোল্ট (Wasted Volts) বলে। তড়িৎ বর্তনীর (Electric Circuit) মধ্য দিয়ে তড়িৎ(Electricity) প্রবাহিত হওয়ার সময় … Read more
সান্দ্রতা কাকে বলে? তরল পদার্থের অভ্যন্তরীণ ঘর্ষণের ফলে প্রবাহে বাধা দেবার প্রবণতাকে সান্দ্রতা বলা হয়। যে ধর্মের জন্য প্রবাহী তার অভ্যন্তরস্থ বিভিন্ন স্তরের আপেক্ষিক বেগ রোধ করার চেষ্টা করে, তাকে ঐ প্রবাহীর সান্দ্রতা বলে। বিভিন্ন প্রবাহীর সান্দ্রতা বিভিন্ন হয়। তরলের যে ধর্মের জন্য এর ভিতরের বিভিন্ন স্তরের আপেক্ষিক গতি বাধা পায় তাকে সান্দ্রতা (Viscosity) বলে। … Read more
আলোর প্রতিসরণ কাকে বলে? আলোক রশ্মি এক স্বচ্ছ মাধ্যম থেকে অন্য স্বচ্ছ মাধ্যমে তীর্যকভাবে প্রবেশ করলে দুই মাধ্যমের বিভদতলে এর দিক পরিবর্তন হয়। আলোকরশ্মির এই দিক পরিবর্তনের ঘটনাকে আলোর প্রতিসরণ বলে। আলোকরশ্মি বিভেদ তলের যে বিন্দুতে আপতিত হয়ে দ্বিতীয় মাধ্যমে প্রবেশ করে সে বিন্দুকে আপতন বিন্দু বলে। আপতন বিন্দুতে বিভেদ তলের উপর অঙ্কিত লম্বকে অভিলম্ব … Read more
পর্বত আরোহীগণ পর্বত আরোহণ কালে তাদেরকে শিলাখণ্ড বা পাহাড়ের তলাকে ভালোভাবে পা এবং হাত দ্বারা আঁকড়ে ধরে রাখতে হয়। তাই ঘর্ষণের পরিমাণ বৃদ্ধি করে উক্ত স্থানগুলো শক্ত করে ধরে রাখার জন্য তারা চক পাউডার ব্যবহার করেন।
ঘর্ষণ কমানোর জন্য গাড়ির পার্টসে মবিল ব্যবহার করা হয়। দুটি তলের মধ্যবর্তী স্থানে যখন মবিল ব্যবহার করা হয় তখন ঘর্ষণের পরিমাণ অনেকাংশে কমে যায়। গাড়ির পার্টসের মধ্যবর্তী স্থানে তাই মবিল ব্যবহার করা হয়।
দীর্ঘ লাফ প্রতিযোগিতায় প্রতিযোগীকে অনেক দূর থেকে লাফ দিতে হয়। কারণ এর ফলে প্রতিযোগী কর্তৃক লব্ধ গতি জড়তার মান বেশি হয় এবং প্রতিযোগী অনেক দূর পর্যন্ত লাফ দিয়ে যেতে পারে।
স্বল্পপাল্লার (10-15 m) এবং সবচেয়ে শক্তিশালী যে মৌলিক বল নিউক্লিয়ন সমূহকে একত্র করে রাখে তাকে সবল নিউক্লিয় বল বলে।আমরা জানি, পরমাণু কেন্দ্র গঠিত হয় নিউট্রন ও প্রোটন দিয়ে। কেন্দ্রকে নিউক্লিয়াস এবং কণিকাগুলিকে নিউক্লীয়ন বলে। ধনাত্মক চার্জযুক্ত কণিকাগুলি পরস্পরকে বিকর্ষণ করে দূরে ছিটকে যাওয়াই স্বাভাবিক। কিন্তু পরমাণুর কেন্দ্রে কেন্দ্রীয় মৌলিক কণা অর্থাৎ নিউক্লীয়নগুলি এক বিশেষ বলের কারণে পরস্পরের সঙ্গে … Read more