ঘর্ষণের সুবিধা ও অসুবিধা

ঘর্ষণ আমাদের জীবনে সুবিধা ও অসুবিধা উভয়ই সৃষ্টি করে। ঘর্ষণের প্রভাব আমাদের দৈনন্দিন জীবনে গুরুত্বপূর্ণ, আসুন আমরা ঘর্ষণের সুবিধা / অসুবিধা এবং ঘর্ষণ কমানোর উপায়গুলি আলোচনা করা হলোঃ ঘর্ষণের সুবিধা ঘর্ষণ থাকার ফলে আমরা হাটা চলা করতে পারি, হাত দিয়ে কোন কিছু ধরতে পারি, ব্রেক কষে গাড়িী থামাতে পারি। ঘর্ষণের জন্য রাস্তা গাড়ি চলতে পারে, … Read more

ঘর্ষণের সূত্রাবলী, স্থিতি ঘর্ষণের সূত্রাবলী, গতীয় ঘর্ষণের সূত্রাবলী

ঘর্ষণের সূত্রাবলী দুটি তলের স্থিতি ঘর্ষণ ও গতীয় ঘর্ষণ কতগুলো সূত্র মনে চলে। এদেরকে ঘর্ষণের সূত্র বলে। সূত্রগুলি নিচে উল্লেখ করা হলো: স্থিতি ঘর্ষণের সূত্রাবলী ১) ঘর্ষণ বল সর্বদা গতির বিরুদ্ধে ক্রিয়া করে। ২) সীমাস্থ ঘর্ষণ অভিলম্বিক প্রতিক্রিয়ার সমানুপাতিক। ৩) কোন নির্দিষ্ট অভিলম্বিক প্রতিক্রিয়ার জন্য, ঘর্ষণাংক স্পর্শতলের প্রকৃতির উপর নির্ভর করে, স্পর্শ তলের ক্ষেত্রফলের উপর … Read more

স্থিতি কোণ কাকে বলে?

আমরা অভিজ্ঞতা থেকে দেখি আনুভূমিক তলে স্থাপিত কোন বস্তু স্থিতিশীল থাকে। তলটিকে অনুভূমিকের সাথে ধীরে ধীরে হেলাতে থাকলেও বস্তুটি একটি নির্দিষ্ট সীমা পর্যন্ত স্থির থাকে। অনুভূমিক ও তলের মধ্যে কোণের মান কম হলে স্থিতিশীলতা বজায় থাকে। কোন তল অনুভূমিকের সাথে নূন্যতম যে কোণ উৎপন্ন করলে আনত তলের উপরস্থ কোন বস্তু গতিশীল হওয়ার উপক্রম হয় সেই … Read more

ঘর্ষণ গুণাংক কাকে বলে?

দুটি বস্তু পরস্পরের স্পর্শতলে ঘর্ষণ এবং অভিলম্বিক প্রতিক্রিয়া সমানুপাতিক হয়। এদের অনুপাতকে বলা হয় ঘর্ষণ গুণাংক।স্থিতিঘর্ষণ, গতীয় ঘর্ষণ এবং আবর্ত ঘর্ষণের ক্ষেত্রে আলাদা আলাদা ঘর্ষণ গুণাংক বিদ্যমান।

স্থিতিস্থাপক বিভব শক্তি কাকে বলে?

একটি স্থিতিস্থাপক বস্তুর উপর বাইরে হতে বল প্রয়োগ করা হলে বস্তুটির আকার বা আকৃতির পরিবর্তন হয়। ফলে, বস্তুটির আকার বা আকৃতির পরিবর্তন ঘটাতে বস্তুর উপর কাজ করতে হয়। এ কাজ বস্তুটিকে স্থিতিশক্তি হিসেবে সঞ্চিত থাকে। আর এ শক্তির নামই স্থিতিস্থাপক বিভব শক্তি।যেমন একটি স্থিতিস্থাপক স্প্রিং এর সংকোচন বা সম্প্রসারণে কৃত কাজ, স্প্রিং এ স্থিতিস্থাপক বিভব … Read more

অভিকর্ষীয় বিভব শক্তি বা স্থিতিশক্তি কাকে বলে?

কোনো বস্তুকে অভিকর্ষের বিরুদ্ধে উপরে তুলতে বাইরের উৎসের অভিকর্ষ বলের বিরুদ্ধে কাজ করতে হয়। এ কাজ স্থিতিশক্তি হিসেবে সঞ্চিত থাকে। একে বস্তুর অভিকর্ষীয় বিভব শক্তি বা স্থিতিশক্তি বলে।এক্ষেত্রে ভূ-পৃষ্ঠকে প্রামাণ্য তল হিসেবে ধরা হয়।

নিউটনের মহাকর্ষ সূত্র কাকে বলে?

নিম্নে মহাকর্ষ সূত্রটি নিম্নে দেয়া হলো – “মহাবিশ্বের প্রত্যেকটি বস্তু বা কণা একে অপরকে আকর্ষণ করে এবং এ আকর্ষণ বলের মান বস্তু বা বস্তু কণাদ্বয়ের ভরের গুণফলের সমানুপাতিক এবং এদের মধ্যকার দূরত্বের বর্গের ব্যস্তানুপাতিক।” এখানে, M ও m বস্তু বা বস্তুকণাদ্বয়ের ভর।

শক্তির অপচয় কাকে বলে?

শক্তির এক রূপ হতে অন্যরূপে রূপান্তরের সময় এর সামান্য কিছু অংশ এমনরূপে রূপান্তরিত হয় যা কোনো কাজে আসে না। শক্তির এ অকার্যকর রূপান্তরকে শক্তির অপচয় বলে। শক্তি সাধারণ অবিনশ্বর। শক্তি সৃষ্টি বা ধ্বংস করা যায় না। শক্তি এক রূপ হতে অন্য রূপে রূপান্তরিত হয় মাত্র। রূপান্তরের পূর্বে ও পরে মোট শক্তির পরিমাণ অপরিবর্তিত থাকে। লর্ড … Read more