কোনো লেন্সে সৃষ্ট প্রতিবিম্বের দৈর্ঘ্য ও বস্তুর দৈর্ঘ্যের অনুপাতকে ঐ লেন্সের বিবর্ধন বলে। কোনো লেন্সে সৃষ্ট প্রতিবিম্বের বিবর্ধন 2 বলতে বোঝায় ঐ লেন্সের সামনে বস্তু রাখলে বস্তুর ২ গুণ বড় প্রতিবিম্ব পাওয়া যায়।
নিচে মাত্রা সমীকরণের প্রয়োজনীয়তা উল্লেখ করা হলো –
তড়িৎ প্রবাহ চলার সম্পূর্ণ পথই হলো তড়িৎ বর্তনী। তড়িৎ বর্তনী হলো এমন একটি পথ বা রেখা যা দিয়ে তড়িৎ প্রবাহিত হয়। সুতরাং তড়িৎ বর্তনী এমন একটি সম্পূর্ণ রূপ যা বৈদ্যুতিক স্রোতকে চারদিকে প্রবাহিত করতে পারে। তড়িৎ বর্তনীর প্রকারভেদ তড়িৎ বর্তনী দুই প্রকার। যথাঃ ক) শ্রেণি বর্তনী খ) সমান্তরাল বর্তনী ক) শ্রেণি বর্তনীঃ যে বর্তনীতে তড়িৎ উপকরণগুলো … Read more
পরিবাহীর যে ধর্মের জন্য এর মধ্য দিয়ে বিদ্যুৎ চলাচল বাধাগ্রস্থ হয় তাই হলো রোধ। রোধের একক ও’ম। ইলেকট্রন প্রবাহের কারণে বিদ্যুৎ প্রবাহ শুরু হয়। ইলেকট্রন স্রোত পরিবাহীর মধ্য দিয়ে চলার সময় পরিবাহীর অভ্যন্তরস্থ অণু-পরমাণুর সাথে সংঘর্ষে লিপ্ত হয় এবং এর গতি বাধা বাধাপ্রাপ্ত হয়। পরিবাহীর এই বাধাদানের ধর্মই হলো রোধ।
যেসব রাশি মৌলিক রাশির ওপর নির্ভর করে বা মৌলিক রাশি থেকে লাভ করা যায় তাদেরকে লব্ধ রাশি বলে। আমরা জানি, ক্ষমতা, P = কাজ (W) ÷ সময়(t) যেহেতু ক্ষমতা, কাজ ও সময়ের ওপর নির্ভর করে সেহেতু ক্ষমতাকে লব্ধ রাশি বলা হয়।
যে সকল ভৌত রাশিকে শুধু মান দ্বারা সম্পূর্ণরূপে প্রকাশ করা যায়, দিক নির্দেশের প্রয়োজন হয় না তাদেরকে স্কেলার রাশি বলে। যেমন- দৈর্ঘ্য, ভর, দ্রুতি, কাজ ইত্যাদি।
পর্যাবৃত্ত গতিসম্পন্ন কোনো বস্তু যদি পর্যায়কালের অর্ধেক সময় কোনো নির্দিষ্ট দিকে এব বাকি অর্ধেক সময় একই পথে তার বিপরীত দিকে চলে তবে এর গতিকে স্পন্দন গতি বলে। পর্যাবৃত্ত গতিশীল কোন বস্তুর গতি যদি নির্দিষ্ট সময় পর পর বিপরীতমুখী হয় তবে এ ধরনের গতিকে স্পন্দন বা দোল গতি বলে। উদাহরণ স্বরূপ বলা যায়, একটি দোলককে যদি … Read more
সুষম দ্রুতিতে চলমান বস্তুর ত্বরণ থাকতে পারে না। কারণ, আমরা জানি, বেগ বৃদ্ধির হারকে ত্বরণ বলে। যেহেতু সমদ্রুতিতে চলমান কোনো বস্তুর বেগের পরিবর্তন নেই, সেহেতু বেগ বৃদ্ধি বা হ্রাস হয় না। সুতরাং বেগ বৃদ্ধির হারও শূন্য হয় না। অর্থাৎ ত্বরণ শূন্য হয়।