মহাকর্ষ বল কাকে বলে? মহাকর্ষ বল এর ইতিহাস | মহাকর্ষ বলের বৈশিষ্ট্য

মহাকর্ষ বল কাকে বলে? মহাবিশ্বের যে কোনো দুটি বস্তু কণার মধ্যবর্তী আকর্ষণ বলকে মহাকর্ষ বল বলে।যেকোনো ভরের বস্তুদ্বয় একে অপরকে যে বলে আকর্ষণ করে তা হলো মহাকর্ষ।প্রকৃতির চারটি মৌলিক বলের একটি হলো মহাকর্ষ বল। স্যার আইজাক নিউটন ১৬৮৭ খ্রিস্টাব্দে তার ফিলোসফিয়া ন্যাচারালিস প্রিন্সিপিয়া ম্যাথামেটিকা গ্রন্থে এ বিষয়ে ধারণা প্রদান করেন। বিজ্ঞানী নিউটন সর্বপ্রথম মহাকর্ষ বলের গাণিতিক ব্যাখ্যা প্রদান করেন। … Read more

নিষিদ্ধ শক্তি ব্যান্ড কাকে বলে?

পরিবহন ব্যান্ড ও যোজন ব্যান্ডের বা যেকোনো দুটি ব্যান্ডের মধ্যবর্তী অঞ্চল যেখানে ইলেকট্রন থাকতে পারে না, শক্তিস্তরের এ ব্যবধানকে নিষিদ্ধ শক্তি ব্যান্ড বলে। সাধারণত যোজন ব্যান্ড ও পরিবহন ব্যান্ডের মধ্যে ইলেকট্রনের কোনো শক্তি স্তর বিদ্যমান থাকে না। এজন্য এ স্থানকে নিষিদ্ধ ব্যান্ড বলে। শক্তিস্তর রৈখিক চিত্রে পরিবহন ব্যান্ড এবং যোজন ব্যান্ডের মধ্যবর্তী শক্তির অংশকে নিষিদ্ধ … Read more

যোজন ব্যান্ড কাকে বলে?

পরমাণুর যোজন ইলেকট্রনগুলো যে শক্তির পাল্লার মধ্যে অবস্থান করে তাকে যোজন ব্যান্ড বলে।পরমাণুর সবচেয়ে বাইরের কক্ষপথে অবস্থিত ইলেকট্রনকে যোজন ইলেকট্রন বলে। কঠিন বস্তুতে পরমাণুর যোজন ইলেকট্রনগুলোর শক্তির পাল্টা বা ব্যান্ডকে যোজন ব্যান্ড বলে। একটি সাধারণ পরমাণুর দূরতম কক্ষপথের যোজন ব্যান্ডের ইলেকট্রনের শক্তি সবচেয়ে বেশি, কিন্তু এদের বন্ধনশক্তি সবচেয়ে কম। যোজন ব্যান্ড কখনও ইলেকট্রন শূন্য থাকে … Read more

ট্রানজিস্টর কাকে বলে? ট্রানজিস্টরের প্রকারভেদ | ট্রানজিস্টরের ব্যবহার | ট্রানজিস্টরের কাজ

ট্রানজিস্টর কাকে বলে? দুটি একই ধরনের অর্ধপরিবাহীর মধ্যস্থলে এদের বিপরীত ধরনের অর্ধপরিবাহী বিশেষ প্রক্রিয়ায় পরস্পরের সাথে যুক্ত করে যে যন্ত্র বা কৌশল তৈরি করা হয় তাকে ট্রানজিস্টর বলে। ট্রানজিস্টর হলো ইলেকট্রনিক্সের সুইচ যার একপ্রান্তে কারেন্ট প্রবাহ করলে অপর প্রান্তে তা বর্ধিত আকারে পাওয়া যায়। যে ডিভাইস দিয়ে ইলেকট্রনিক্স সার্কিটের কারেন্ট নিয়ন্ত্রণ করা অর্থাৎ সার্কিটের কোথায় … Read more

উল্কা কাকে বলে? উল্কা কি নক্ষত্র? উল্কা কেন জ্বলে ওঠে?

উল্কা কাকে বলে? অনেক সময় আকাশে ছোট আগুনের গোলা ছুটে যেতে দেখা যায়। মনে হয় যেন একটি তারা একস্থান থেকে অন্যস্থানে যাচ্ছে। এরা আসলে নক্ষত্র বা তারা নয়। এদের বলা হয় উল্কা। অতিক্ষুদ্র গ্রহগত শিলা খণ্ড যখন পৃথিবীর কাছাকাছি এসে গেলে পৃথিবীর অভিকর্ষ বলের প্রভাবে প্রবল বেগে বায়ুমণ্ডলে প্রবেশ করে বায়ুর সাথে সংঘর্ষের ফলে উত্তপ্ত হয়ে জ্বলে … Read more

নেবুলা বা নীহারিকা কাকে বলে?

জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের ধারণা নক্ষত্রের জন্ম মহাকাশে ভাসমান বিশাল বিশাল গ্যাস পিণ্ড থেকে। এই গ্যাস পিণ্ডগুলোকে বলা হয় নীহারিকা বা নেবুলা।

তাপগতিবিদ্যার দ্বিতীয় সূত্র

বিভিন্ন বিজ্ঞানী তাপগতিবিদ্যার দ্বিতীয় সূত্রকে বিভিন্নভাবে সংজ্ঞায়িত করেছেন। কিন্তু তাদের বিভিন্ন প্রকাররের বিবৃতির মধ্যে একটি মূল ঐক্য বিদ্যমান রয়েছে। ক্লসিয়াসের বিবৃতিঃ বাইরের সাহায্য ছাড়া কোন স্বয়ংক্রিয় যন্ত্রের পক্ষে নিম্ন তাপমাত্রার বস্তু থেকে উচ্চ তাপমাত্রার বস্তুতে তাপের স্থানাঙ্ক সম্ভব নয়। এই অর্থ এই যে, বাইরের কোন শক্তি কাজ না করলে তাপ কখনও শীতলতর বস্তু থেকে উত্তপ্ত বস্তুতে … Read more

বল একটি লব্ধ রাশি কেন?

বল নিজে স্বাধীন বা নিরপেক্ষ নয়। একে প্রকাশ করতে ভর ও ত্বরণের দরকার হয়। নিউটনের গতির দ্বিতীয় সূত্র হতে আমরা জানি, বল = ভর × ত্বরণ। এখানে ভর মৌলিক রাশি ঠিকই; কিন্তু ত্বরণ আবার লব্ধ রাশি। কারণ ত্বরণ স্বাধীন বা নিরপেক্ষ নয়। ত্বরণকে প্রকাশ করতে দূরত্ব ও সময়ের প্রয়োজন হয়। অর্থাৎ বল = ভর ×  (সরণ ÷ সময়২) সুতরাং বলকে প্রকাশের জন্য … Read more