স্বরসংগতি কাকে বলে?
যখন ত্রয়ীর সাথে অতিরিক্ত একটি শব্দ এমনভাবে মিলিত হয় যাতে অতিরিক্ত শব্দ ত্রয়ীর নিম্নতম শব্দের অষ্টক হয় অর্থাৎ এদের কম্পাঙ্কের অনুপাত 4 : 5 : 6 : 8 হয়, তাহলে এদের সমন্বয়ে শ্রুতমধুর সুর উৎপন্ন হয়। এই সমন্বয়কে স্বরসংগতি বলে।
যখন ত্রয়ীর সাথে অতিরিক্ত একটি শব্দ এমনভাবে মিলিত হয় যাতে অতিরিক্ত শব্দ ত্রয়ীর নিম্নতম শব্দের অষ্টক হয় অর্থাৎ এদের কম্পাঙ্কের অনুপাত 4 : 5 : 6 : 8 হয়, তাহলে এদের সমন্বয়ে শ্রুতমধুর সুর উৎপন্ন হয়। এই সমন্বয়কে স্বরসংগতি বলে।
স্থির আয়তনে 0°C তাপমাত্রায় নির্দিষ্ট ভরের কোনো গ্যাসের তাপমাত্রা 0°C থেকে প্রতি ডিগ্রি সেলসিয়াস বৃদ্ধিজনিত কারণে ঐ গ্যাসের প্রতি একক চাপের যে বৃদ্ধি ঘটে তাকে স্থির আয়তনে গ্যাসের চাপ প্রসারণ সহগ বলে।
কোন অষ্টকের অন্তর্গত আটটি সম-সঙ্গতিপূর্ণ সুরকে সুরাষ্টক বলা হয়।
কতকগুলো শব্দ যদি একের পর এক ধ্বনিত হয়ে একটি সুমধুর সুরের সৃষ্টি করে তবে তাকে মেলডি বলে।
যখন তিনটি শব্দের কম্পাঙ্কের অনুপাত 4 : 5 : 6 হয় তখন তারা মিলে সুমধুর সুর উৎপাদন করে। শব্দের এরূপ সমন্বয়কে সংগীতে ত্রয়ী বলে।
যে সমস্ত শব্দ আমাদের শুনতে ভালো লাগে তাদেরকে আমরা সুশ্রাব্য শব্দ বলি। সুশ্রাব্য শব্দের প্রধান ৩ টি বৈশিষ্ট্য হচ্ছে- ক) শব্দোচ্চতা ও তীব্রতা, খ) তীক্ষ্মতা বা কম্পাঙ্ক এবং গ) গুণ বা জাতি।
কোনো গতীয় সংস্থা এর বা বস্তুর গতির অবস্থা বা অবস্থান সম্পূর্ণভাবে প্রকাশ করার জন্য যত সংখ্যক স্বাধীন চলরাশির (স্থানাঙ্ক) প্রয়োজন হয় তাকে তার স্বাধীনতার মাত্রা বলে। অন্যভাবে, কোনো স্বাধীন বা স্বাধীনভাবে একই সঙ্গে যত প্রকার গতির অধিকারী হতে পারে তাকে ঐ বস্তুর গতির স্বাধীনতার মাত্রা বলে। স্বাধীনতার মাত্রার সংখ্যা বস্তুর ভর বা শক্তির উপর নির্ভর … Read more
তবলা কাঠের বা মাটির তৈরি একমুখ খোলা একটা ফাঁকা পাত্র। খোলামুখ ট্যানিং করা চামড়া দ্বারা বন্ধ থাকে। তাই তবলার চামড়া পর্দায় আঘাত করলে সুমধুর সুর উৎপন্ন হয়। কারণ তাতে কম্পাঙ্কের মানও বেশি থাকে। অপরদিকে দেয়ালে আঘাত করলে তাতে কম্পাঙ্কের মান অনেক কম হয়। ফলে এতে ততটা জোরালো শব্দ সৃষ্টি হয় না।