প্রমাণ তীব্রতা কাকে বলে?
1000 Hz কম্পাঙ্ক বিশিষ্ট 10-12 Wm-2 তীব্রতাকে প্রমাণ তীব্রতা বলা হয়। একে I0 দ্বারা সূচিত করা হয়। I0 এর সাপেক্ষে সকল তীব্রতা পরিমাপ করা হয়।
1000 Hz কম্পাঙ্ক বিশিষ্ট 10-12 Wm-2 তীব্রতাকে প্রমাণ তীব্রতা বলা হয়। একে I0 দ্বারা সূচিত করা হয়। I0 এর সাপেক্ষে সকল তীব্রতা পরিমাপ করা হয়।
এক ডেসিবেল এর একটি বিশুদ্ধ সুর 1000 Hz কম্পাঙ্কবিশিষ্ট প্রমাণ তীব্রতার যে প্রাবল্য সৃষ্টি করে তাকে ফন বলে। কোনো শব্দের শব্দোচ্চতা ফন এককে পরিমাপ করার জন্য 1000 Hz কম্পাঙ্কের একটি প্রমাণ সুর নিয়ে তার তীব্রতা এমনভাবে নিয়ন্ত্রণ করা হয় যাতে এর শব্দোচ্চতা ঐ শব্দের শব্দোচ্চতার সমান হয়। এক্ষেত্রে প্রমাণ সুরের তীব্রতা যত ডেসিবেল (dB) হবে, ঐ … Read more
কোনো শব্দের তীব্রতা এবং প্রমাণ তীব্রতার অনুপাতের লগারিদম ঐ শব্দের তীব্রতা লেভেল প্রকাশ করে। একটি I0 অর্থাৎ প্রমাণ তীব্রতা বিশিষ্ট শব্দ ও অন্য একটি I তীব্রতা বিশিষ্ট শব্দ তরঙ্গের শব্দোচ্চতা যথাক্রমে L0 এবং L হলে তীব্রতা লেভেল বা শব্দোচ্চতার পার্থক্য হবে 50 dB.
কোনো স্থানের শব্দের তীব্রতা 10-8 watt m-2 বলতে বুঝায় ঐ স্থানে শব্দ বিস্তারের অভিমুখে লম্বভাবে রাখা একক ক্ষেত্রফলের মধ্য দিয়ে প্রতি সেকেন্ড 10-8 joule পরিমাণ শব্দ শক্তি প্রবাহিত হয়।
নির্দিষ্ট কম্পাঙ্ক বা তীক্ষ্মতার কয়েকটি সাজানো সুরকে স্বরগ্রাম বলা হয়। যেকোনো সুর ও তার অষ্টক বা দ্বিগুণ কম্পাঙ্কবিশিষ্ট সুরের মধ্যে কয়েকটি নির্দিষ্ট সুর আমাদের কানে সহজে দেয়। এ সুরগুলোর মধ্যে সমসংগতি বজায় থাকে বলে এরা সঙ্গীত গুণসম্পন্ন হয়। এরূপ সমসংগতিপূর্ণ কতকগুলেঅ সুরের সমষ্টিকে স্বরগ্রাম বলে। স্বরগ্রামের সর্বনিম্ন কম্পাঙ্কের সূচনা সুরকে টোনিক বা প্রধান সুর বলে।
শব্দের যে বৈশিষ্ট্যের জন্য কোনো সুর চড়া বা চিকন, কোনো সুর মোটা বা খাদের তা বোঝা যায় তাকে শব্দের তীক্ষ্মতা বলে। তীক্ষ্মতা কম্পাঙ্কের সমানুপাতিক। যেমন – হারমোনিয়ামের বামদিক হতে ডানদিকের সুর ক্রমশ চড়া।
আড় তরঙ্গ ও লম্বিক তরঙ্গের মধ্যে পার্থক্য নিম্নরূপ – নং আড় তরঙ্গ লম্বিক তরঙ্গ ১ যে তরঙ্গ মাধ্যমের কণাগুলোর কম্পনের দিকের সাথে সমকোণে অগ্রসর হয় তাই আড় তরঙ্গ। যে তরঙ্গ মাধ্যমের কণাগুলোর কম্পনের দিকের সাথে সমান্তরালে অগ্রসর হয় তাই লম্বিক তরঙ্গ। ২ মাধ্যমে তরঙ্গ চূড়া ও তরঙ্গ খাঁজ উৎপন্ন করে সঞ্চালিত হয়। সংকোচন ও প্রসারণেল … Read more
অগ্রগামী তরঙ্গ ও স্থির তরঙ্গ এর মধ্যে পার্থক্য নিম্নরূপ – নং অগ্রগামী তরঙ্গ স্থির তরঙ্গ ১ মাধ্যমের সকল কণাই পর্যাবৃত্ত গতি লাভ করে। মাধ্যমের স্থির বিন্দুগুলো ছাড়া সকল কণাই পর্যাবৃত্ত গতি লাভ করে। ২ প্রত্যেক কণার বিস্তার সমান। কিন্তু একটি নির্দিষ্ট সময়ে এদের সমান সরণ হয় না। কণাগুলোর পর্যায়কাল সমান হলেও বিস্তার সমান নয়। ৩ … Read more