দোলনকাল কাকে বলে?
একটি পূর্ণ দোলন সম্পন্ন করতে কোনো একটি কম্পমান বস্তুর যে সময় লাগে তাকে তার দোলনকাল বলে। একে T দ্বারা প্রকাশ করা হয়। যদি কোনো কম্পমান কণার N সংখ্যক কম্পনের জন্য সময় t হয়, তাহলে দোলনকাল, T = t∕N। দোলনকালের একক সেকেন্ড (s)।
একটি পূর্ণ দোলন সম্পন্ন করতে কোনো একটি কম্পমান বস্তুর যে সময় লাগে তাকে তার দোলনকাল বলে। একে T দ্বারা প্রকাশ করা হয়। যদি কোনো কম্পমান কণার N সংখ্যক কম্পনের জন্য সময় t হয়, তাহলে দোলনকাল, T = t∕N। দোলনকালের একক সেকেন্ড (s)।
কোনো কম্পনশীল বস্তুকণা একটি বিন্দু হতে যাত্রা শুরু করে পুনরায় একই পথে সেই বিন্দুতে ফিরে এলে যে কম্পন সম্পন্ন হয় তাকে পূর্ণ কম্পন বলে।
১) ত্বরণ বস্তুর সরণের সমানুপাতিক। ২) ত্বরণ বস্তুর সরণের বিপরীতমুখী। ৩) ত্বরণ বস্তু কণাটির মধ্য অবস্থান অভিমুখী। ৪) এটির গতি পর্যায় গতি। ৫) এটির গতি একটি সরলরেখায় ঘটে। ৬) একটি নির্দিষ্ট সময় পর পর এই গতি বিপরীতমুখী হয়।
কোনো গতিশীল বস্তুকণার গতি যদি এমন হয় যে, এটি এর গতিপথের কোনা নির্দিষ্ট বিন্দুকে নির্দিষ্ট সময় পরপর একই দিক থেকে অতিক্রম করে, তাহলে সেই গতিকে পর্যাবৃত্ত গতি বলে। যদি সরলপথে পর্যাবৃত্ত গতিসম্পন্ন বস্তুকণার ত্বরণ একটি নির্দিষ্ট বিন্দু থেকে এর সরণের সমানুপাতিক এবং সর্বদা ঐ বিন্দু অভিমুখী হয় তাহলে বস্তুকণার ঐ গতিকে সরল ছন্দিত স্পন্দন বলে। যেমনঃ সরলদোলকের গতি, কম্পনশীল সুরশলাকা, … Read more
অনুদৈর্ঘ্য বা লম্বিক তরঙ্গের বৈশিষ্ট্য নিম্নরূপ – ১) পর্যায়ক্রমে সঙ্কুচিত ও প্রসারিত হয়ে মাধ্যমের কণাগুলো তরঙ্গ সঞ্চালিত করে। ২) মাধ্যমের কণাগুলো তরঙ্গ প্রবাহের দিকে অর্থাৎ সমান্তরালে আলোড়িত হয়। ৩) কঠিন, তরল ও বায়বীয় মাধ্যমে এ তরঙ্গের উৎপত্তি হয়। ৪) পরপর একটি সঙ্কোচন ও একটি প্রসারণ নিয়ে তরঙ্গদৈর্ঘ্য গঠিত হয়। ৫) এ তরঙ্গে পোলারায়ন বা সমবর্তন … Read more
আড় বা অনুপ্রস্থ তরঙ্গের বৈশিষ্ট্যসমূহ নিম্নরূপ- ১) এ তরঙ্গ যান্ত্রিক নাও হতে পারে। যেমন: আলোক তরঙ্গ। ২) পর্যায়ক্রমে তরঙ্গ শীর্ষ ও তরঙ্গপাদ উৎপন্ন করে মাধ্যমের কণাগুলো তরঙ্গ সঞ্চালিত করে। ৩) এ তরঙ্গে উপরিপাতন, ব্যতিচার, পোলারায়ন বা সমবর্তন ঘটে। ৪) কঠিন মাধ্যমে ও তরল পৃষ্ঠে এ তরঙ্গের উৎপত্তি হয়। ৫) পরপর দুটি তরঙ্গদৈর্ঘ্য ও পরপর দুটি … Read more
যদি কণার কম্পনের দিক এবং তরঙ্গ সঞ্চালনের দিক একই দিকে বা সমান্তরালে সংঘটিত হয় তাহলে ঐ কণা কর্তৃক সৃষ্ট তরঙ্গকে লম্বিক বা দীঘল তরঙ্গ বলে। যেমনঃ শব্দ তরঙ্গ।
1000 Hz কম্পাঙ্ক বিশিষ্ট 10-12 Wm-2 ক্ষমতাকে প্রমাণ ক্ষমতা বলে।