গতিশক্তি ও বিভবশক্তির মধ্যে পার্থক্য

গতিশক্তি ও বিভবশক্তির মধ্যে পার্থক্য নিম্নরূপ – নং গতিশক্তি বিভবশক্তি  ১ কোন গতিশীল বস্তু গতির জন্য যে শক্তি লাভ করে তাকে গতিশক্তি বলে। স্বাভাবিক অবস্থা বা অবস্থান থেকে অন্য অবস্থায় বা অবস্থানে আনার জন্য বস্তু যে শক্তি সঞ্চয় করে তাকে বিভবশক্তি বলে।  ২ বস্তুর গতিশক্তি নির্ণয়ে কোন প্রসঙ্গ বস্তু বা প্রসঙ্গ তলের প্রয়োজন হয় না। … Read more

অভিকর্ষ বল কাকে বলে?

এই মহাবিশ্বের যেকোনো দুটি বস্তুকণার মধ্যে পারস্পরিক আকর্ষণ বলকে মহাকর্ষ বল বলা হয়। বস্তু দুটির একটি যদি পৃথিবী হয়, তবে এ আকর্ষণ বলকে অভিকর্ষ বল বলে। এ বল বস্তুদ্বয়ের ভরের গুণফলের সমানুপাতিক এবং বস্তুদ্বয়ের মধ্যবর্তী দূরত্বের বর্গের ব্যস্তানুপাতিক।

আধান ঘনত্ব কাকে বলে?

পরিবাহীর পৃষ্ঠের কোনো বিন্দুর চারদিকে প্রতি একক ক্ষেত্রফলের উপরস্থ আধানের পরিমাণকে ঐ বিন্দুর আধান ঘনত্ব বলে। একে অনেক সময় আধানের তলমাত্রিক বা পৃষ্ঠমাত্রিক ঘনত্ব বলে। কোনো তলের ক্ষেত্রফল A এবং ঐ তলে আধানের মোট পরিমাণ Q হলে উক্ত তলে আধান ঘনত্ব, σ=Q∕A আধান ঘনত্বের এককঃ আধান ঘনত্বের একক হলো কুলম্ব/মিটার২ (Cm-2) কোনো তলের আধান ঘনত্ব 6 Cm-2 বলতে কি … Read more

ডাইভারজেন্স কাকে বলে?

ভেক্টর ফাংশন বা ক্ষেত্রের ডাইভারজেন্স হলো একটি স্কেলার ফাংশন বা ক্ষেত্র যা ভেক্টর ক্ষেত্রের কোনো বিন্দুতে ফ্লাক্সের প্রকৃতি জানা যায়।

একই আয়তনের দুটি বায়ুপূর্ণ বেলুনকে ভিন্ন তাপমাত্রায় রাখলে কী ঘটবে?

এখানে, একই আয়তনের দুটি বায়ুপূর্ণ বেলুনকে ভিন্ন তাপমাত্রায় রাখলে বেশি তাপমাত্রায় রাখা বেলুনটি কম তাপমাত্রায় রাখা বেলুন অপেক্ষা বেশি চাপ অনুভব করবে। কারণ, আমরা জানি, নির্দিষ্ট আয়তনে একটি নির্দিষ্ট ভরের কোনো গ্যাসের চাপ তার পরম তাপমাত্রার সমানুপাতিক।

শিশির কাকে বলে? শিশিরাঙ্ক কাকে বলে? শিশির পড়ে কেন?

শিশির কাকে বলে? রাতের বেলা ঘাস, গাছপালা ইত্যাদির উপর যে বিন্দু বিন্দু পানি জমে তাকে শিশির বলে। সন্ধ্যার পরে ‌তাপমাত্রা ক্রমশ কমতে থাকলে নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় বায়ুমণ্ডল জলীয়বাষ্প দ্বারাই সম্পৃক্ত হয়ে জলীয়বাষ্পগুলো শিশিরে পরিণত হয়। শিশিরাঙ্ক কাকে বলে? যে তাপমাত্রায় কোনো নির্দিষ্ট আয়তনের বায়ু তার ভিতরের জলীয় বাষ্প দ্বারা সম্পৃক্ত হয় তাকে ঐ বায়ুর শিশিরাঙ্ক বলে। … Read more

ফ্যানের বাতাসে শরীরের ঘাম শুকালে আরাম লাগে কেন?

ঘর্মাক্ত দেহ খুবই অস্বস্তিকর। শরীরের ঘাম শরীর থেকে বাষ্পীভবনের সুপ্ততাপ গ্রহণ করে বাষ্প হয়ে উড়ে যায়। ফ্যানের বাতাস সেই গরম বাষ্পকে দূরীভূত করে ফলে শরীর ঠাণ্ডা হয় এবং আরাম লাগে।