1 BOT কি?

কিলোওয়াট ঘণ্টা কি? এক কিলোওয়াট ক্ষমতা সম্পন্ন কোনো তড়িৎ যন্ত্র এক ঘণ্টা ধরে কাজ করলে যে পরিমাণ তড়িৎশক্তিকে অন্য শক্তিতে রূপান্তর করে বা ব্যয় করে তাকে 1 BOT বলে। BOT এর পূর্ণরূপ হলোঃ Board Of Trade Unit 1 BOT = 1 kWh ( ১ কিলোওয়াট ঘণ্টা) এক কিলোওয়ার্ট (1 kW) ক্ষমতাসম্পন্ন কোনো যন্ত্র 1 h ধরে … Read more

তাপবিজ্ঞানে তাপমাত্রার ভূমিকা, উদস্থিতিবিদ্যায় তরলের মুক্ততলের ভূমিকা আর স্থিতিবিদ্যায় বিভবের ভূমিকা একই।

তাপবিজ্ঞান ও উদস্থিতিবিদ্যায় যথাক্রমে তাপমাত্রা ও তরলের মুক্ততল যে ভূমিকা পালন করে থাকে স্থির তড়িৎবিদ্যায় বিভবও সেই একই ভূমিকা পালন করে থাকে। আমরা জানি, দুটি বস্তুকে তাপীয়ভাবে সংযুক্ত করলে তাদের মধ্যে তাপের মধ্যে আদান-প্রদান হতে পারে।  তাপের প্রবাহ বস্তুর ভর তথা এর মধ্যস্থিত তাপের পরিমাণের উপর নির্ভর করে না। তাপের প্রবাহ নির্ভর করে তাপমাত্রার উপর। … Read more

মুক্তিবেগ কী?

কোনো গ্রহের পৃষ্ঠ হতে যেকোনো বস্তুকে ন্যূনতম যে বেগে নিক্ষেপ করলে বস্তুটি ঐ গ্রহের অভিকর্ষের প্রভাব কাটিয়ে মহাশূন্যে চলে যাবে, তাকে ঐ গ্রহের মুক্তিবেগ বলে।

বীটের ক্ষেত্রে উৎসদ্বয়ের কম্পাঙ্কের পার্থক্য 10 Hz এর সমান ও এর চেয়ে বেশি সম্ভব নয় কেন?

বীটের ক্ষেত্রে উৎসদ্বয়ের কম্পাঙ্কের পার্থক্য 10 Hz এর বেশি হলে প্রতি সেকেন্ড 10 টির বেশি তীব্র শব্দ মানবকর্ণে পৌছাবে। মানবকর্ণ প্রতি সেকেন্ডে সর্বোচ্চ 10 টির তীব্র শব্দ অনুধাবন করতে পারে।  সুতরাং শব্দ উৎসদ্বয়ের কম্পাংকের পার্থক্য 10 Hz এর বেশি হলে উৎপন্ন তীব্র শব্দ বা বীটগুলো মানবকর্ম আলাদাভাবে অনুধাবন করতে পারবে না, বরং একটানা একটি শব্দ শুনতে পারে।

একটি স্প্রিংকে টেনে ছেড়ে দিলে যে তরঙ্গ সৃষ্টি হয় তার বৈশিষ্ট্যগুলো লেখ।

একটি স্প্রিংকে টেনে ছেড়ে দিলে এতে সরল ছন্দিত স্পন্দন গতি সৃষ্টি হয়। এরূপ গতির বৈশিষ্ট্যগুলো নিম্নরূপ- ১) এটি একটি পর্যাবৃত্ত গতি। ২) এটি একটি স্পন্দন গতি। ৩) এটি একটি সরলরৈখিক গতি। ৪) ত্বরণ সর্বদা সাম্যাবস্থান অভিমুখী।

তরঙ্গ সৃষ্টিতে দায়ী মাধ্যমের কম্পন কি নিউটনের গতি সূত্র মনে চলে?

তরঙ্গ সৃষ্টিতে দায়ী মাধ্যমের কণাসমূহের কম্পন নিউটনের গতিসূত্র মেনে চলে কণাসমূহে প্রত্যয়নী বল এবং ত্বরণ এর অস্তিত্ব থাকায় এরা গতির দ্বিতীয় সূত্র মেনে চলে। গতি জড়তার দরুন কণাগুলো সাম্যাবস্থানে না থেমে আরও দূরত্ব অতিক্রম করে। সুতরাং এরা গতির প্রথম সূত্রও মেনে চলে।

অগ্রগামী তরঙ্গ কাকে বলে? অগ্রগামী তরঙ্গের বৈশিষ্ট্য

অগ্রগামী তরঙ্গ কাকে বলে? যখন কোনো বিস্তৃত মাধ্যমে তরঙ্গ সৃষ্টি করা হয় তখন তা ক্রমাগত সামনের দিকে অগ্রসর হতে থাকে। একে চলমান বা অগ্রগামী তরঙ্গ বলে। অগ্রগামী তরঙ্গের বৈশিষ্ট্য ১) মাধ্যমের প্রতিটি কণা পর্যাবৃত্ত গতি লাভ করে। ২) মাধ্যমের ভিতর দিয়ে তরঙ্গ নির্দিষ্ট বেগে সামনের দিকে অগ্রসর হয়। ৩) কণাগুলোর দশা এক কণা থেকে অপর … Read more

অগ্রগামী তরঙ্গ কখন আড় তরঙ্গ এবং লম্বিক তরঙ্গ হিসেবে কাজ করে?

অগ্রগামী তরঙ্গ সঞ্চালনের ক্ষেত্রে, মাধ্যমের কণাসমূহ যখন তরঙ্গবেগের লম্ব দিকে কম্পনশীল থাকে তখন তা আড় তরঙ্গ হিসেবে কাজ করে। কিন্তু যে অগ্রগামী তরঙ্গের ক্ষেত্রে, মাধ্যমের কণাসমূহ তরঙ্গবেগের দিকের সমান্তরালে কম্পনশীল হয়, সেটি লম্বিক তরঙ্গ হিসেবে কাজ করে।