গ্রহাণু কাকে বলে?

মঙ্গল ও বৃহস্পতি গ্রহের কক্ষপথের মাঝ দিয়ে অতিক্ষুদ্র গ্রহের মতো কিছু বস্তু সূর্যকে প্রদক্ষিণ করে; তাদের বলা হয় গ্রহাণু। গ্রহাণু আবিষ্কারের পর থেকে এ পর্যন্ত প্রায় 2000 গ্রহাণু আবিষ্কৃত হয়েছে। এদের সর্ববৃহৎটির নাম সেরেস। এর ব্যাসার্ধ 350 km এবং সূর্যকে প্রদক্ষিণ করতে সময় নেয় 4.6 বছর। ক্ষুদ্রতমটির ব্যাসার্ধ 50m।

জলবায়ু কাকে বলে? জলবায়ুর উপাদানসমূহ

জলবায়ু কাকে বলে? কোন স্থানের ৩০ বছরের বেশি সময়ের আবহাওয়া অর্থাৎ বায়ু, তাপ, বৃষ্টিপাত প্রভৃতির গড়কে জলবায়ু বলা হয়। বিভিন্ন কারণে বিশ্বের জলবায়ু পরিবর্তিত হয়ে যাচ্ছে। জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে প্রকৃতি ও পরিবেশ মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। কোনো অঞ্চলের বায়ুর তাপমাত্রা, আর্দ্রতা, বায়ুর চাপ, বায়ু প্রবাহ, বৃষ্টিপাত, তুষারপাত, ঝড়, বায়ুপুঞ্জ, মেঘাচ্ছন্নতা ইত্যাদির দীর্ঘদিনের সামগ্রিক রূপকে ঐ স্থানের … Read more

বিজ্ঞান কাকে বলে?

বিজ্ঞান কাকে বলে? ভৌত বিশ্বের যা কিছু পর্যবেক্ষণযোগ্য, পরীক্ষণযোগ্য ও যাচাইযোগ্য, তার সুশৃঙ্খল, নিয়মতান্ত্রিক গবেষণা ও সেই গবেষণালব্ধ জ্ঞানভাণ্ডারের নাম বিজ্ঞান।

ক্ষারক কাকে বলে?

ক্ষারক কাকে বলে? যে সকল হাইড্রক্সিযৌগ জলীয় দ্রবণে বিয়োজিত হয়ে হাইড্রক্সিল আয়ন (OH–) প্রদান করে তাদেরকে ক্ষারক বলে।  যেমন- NaOH, Ca(OH)2, NH4OH ইত্যাদি। NaOH → Na+ + OH– Ca(OH)2 → Ca2+ + 2OH– NH4OH → NH4+ + OH– আরহেনিয়াস মতবাদের প্রধান ত্রুটি হলো এটি পানির অনুপস্থিতিতে এসিড-ক্ষারকের ধর্মকে ব্যাখ্যা করতে পারে না। এ মতবাদ অনুসারে প্রশমন বিক্রিয়া হলো এসিড থেকে উৎপন্ন H+ এবং ক্ষার থেকে … Read more

এসিড কাকে বলে?

অম্ল বা এসিড যে সকল পদার্থের অণুতে হাইড্রোজেন পরমাণু আছে এবং জলীয় দ্রবণে বিয়োজিত হয়ে হাইড্রোজেন আয়ন প্রদান করে তাদেরকে অম্ল বা এসিড বলে।  যেমন- HCl, HNO3, H2SO4, H3C-COOH   ইত্যাদি। HCl+H2O → H+(aq)+Cl–(aq) HNO3+H2O → H+(aq)+NO3–(aq) H2SO4+H2O → 2H+(aq)+SO42-(aq) CH3COOH+H2O → H+(aq)+CH3COO–(aq)

কেলভিন কাকে বলে?

কেলভিন তাপমাত্রা বা তাপমাত্রা পরিবর্তনের এস.আই একক হচ্ছে কেলভিন। পানির ত্রৈধবিন্দুর তাপমাত্রার 1/273.16 কে 1K বা এক কেলভিন বলা হয়।

ত্রৈধবিন্দু কাকে বলে?

একটি নির্দিষ্ট চাপে যে তাপমাত্রায় কোনো পদার্থ কঠিন, তরল ও বায়বীয় রূপে সাম্যাবস্থায় থাকে তাকে ঐ পদার্থের ত্রৈধবিন্দু বলে।

তাপমাত্রার স্কেল কাকে বলে?

ঊর্ধ্ব স্থির বিন্দু ও নিম্ন স্থির বিন্দুর মধ্যবর্তী তাপমাত্রার ব্যবধানকে মৌলিক ব্যবধান বলে। এই ব্যবধানকে সুবিধাজনক কতগুলো সমান ভাগে বিভক্ত করে এক একটি ভাগকে উষ্ণতাজ্ঞাপক সংখ্যা দ্বারা চিহ্নিত করা হয়। একে বলা হয় তাপমাত্রার স্কেল।