স্থিতিস্থাপক গুণাঙ্ক কাকে বলে?
স্থিতিস্থাপক গুণাঙ্ক কাকে বলে? স্থিতিস্থাপক সীমার মধ্যে পীড়ন ও বিকৃতির অনুপাতকে স্থিতিস্থাপক গুণাঙ্ক বলে।
স্থিতিস্থাপক গুণাঙ্ক কাকে বলে? স্থিতিস্থাপক সীমার মধ্যে পীড়ন ও বিকৃতির অনুপাতকে স্থিতিস্থাপক গুণাঙ্ক বলে।
অবস্থান কাকে বলে? অবস্থান বলতে কোনো বিন্দু প্রসঙ্গ কাঠামোর সাপেক্ষে কোথায় রয়েছে তা বোঝায়। যেমন আমরা স্কুল হতে বাসায় যাওয়ার পথে আমাদের অবস্থান ভিন্ন হতে পারে। আমরা যত বাসার কাছে যাব স্কুল সাপেক্ষে আমাদের অবস্থান তত দূরে হবে এবং বাড়ি সাপেক্ষে অবস্থান কাছে হবে।
স্পর্শ বল ও অস্পর্শ বলের মধ্যে পার্থক্য নিম্নরূপ – নং স্পর্শ বল অস্পর্শ বল ১ যে বল সৃষ্টির জন্য দুটি বস্তুর প্রত্যক্ষ সংস্পর্শের প্রয়োজন তাকে স্পর্শ বল বলে। যে বল দুটি বস্তুর প্রত্যক্ষ সংস্পর্শ ছাড়াই ক্রিয়া করে তাকে অস্পর্শ বল বলে। ২ স্পর্শ বলের উদাহরণ হচ্ছে ঘর্ষণ বল, টান বল এবং সংঘর্ষের সময় সৃষ্ট বল। … Read more
ঘর্ষণকে কাজে লাগিয়ে বেগের কাঙ্খিত মান অর্জন করা সম্ভব হয়। ঘর্ষণ না থাকলে রাস্তা দিয়ে গাড়ি চলতে পারতো না। আবার চলন্ত গাড়ি অনন্তকাল রাস্তা ধরে চলতে থাকতো; ব্রেক প্রয়োগ করে থামানো সম্ভব হতো না। সুতরাং ঘর্ষণ না থাকলে প্রাণী, যানবাহন, নৌযান সবকিছুর বেগই আমাদের দেখা বেগের চেয়ে ভিন্ন হতো।
স্থির তরলে কোনো কঠিন বস্তুকে ছেড়ে দিলে বস্তুটির উপর দুটি বল ক্রিয়া করে। একটি হচ্ছে বস্তুর ওজন W1 যার দিকে নিম্নমুখী। অপরটি হচ্ছে প্লবতা W2 যার দিক ঊর্ধ্বমুখী। এই দুই বলের মানের উপরই বস্তুটির ভাসন ও নিমজ্জন নির্ভর করে। এক্ষেত্রে নিচের যেকোনো একটি ঘটনা ঘটতে পারে- W1>W2 হলে বস্তুটি তরলে পুরোপুরি নিমজ্জিত হবে। W1<W2 হলে বস্তুটি তরলে আংশিক নিমজ্জিত অবস্থায় ভাসবে। … Read more
যে নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় কোনো তরলের স্ফুটন হয়, তাকে ঐ তরলের স্ফুটনাঙ্ক বলে।
চলন্ত ফ্যানের পাখা বন্ধ করার পরও কিছু সময় ফ্যানের পাখাগুলো ঘুরতে থাকে। এর কারণ হলো গতি জড়তা, কোনো বস্তু যে অবস্থায় আছে সে অবস্থায় থাকতে চাওয়ার নাম জড়তা। সুইচ বন্ধ করার আগে ফ্যানটির পাখাগুলো চলন্ত অবস্থায় ছিল। তাই বন্ধ করার পরও গতি জড়তার কারণে পাখাগুলো আরও কিছুক্ষণ ঘুরে।
সময়ের সাথে বেগ হ্রাসের হারকে ঋণাত্মক ত্বরণ বলে।