পৃথিবীর কেন্দ্রে বস্তুর ওজন শূন্য কেন?
আমরা জানি, ওজন = বস্তুর ভর × অভিকর্ষজ ত্বরণ যেহেতু পৃথিবীর কেন্দ্রে অভিকর্ষজ ত্বরণের মান শূন্য, সেহেতু পৃথিবীর কেন্দ্রে বস্তুর ওজন শূন্য।
আমরা জানি, ওজন = বস্তুর ভর × অভিকর্ষজ ত্বরণ যেহেতু পৃথিবীর কেন্দ্রে অভিকর্ষজ ত্বরণের মান শূন্য, সেহেতু পৃথিবীর কেন্দ্রে বস্তুর ওজন শূন্য।
আমাদের চারপাশে এমন অনেক উদাহরণ রয়েছে যেখানে বলের ক্রিয়ায় বস্তুর আকারের পরিবর্তন হয়। একটি খালি প্লাস্টিকের পানির বোতল চেপে ধরলে বোতলের আকারের পরিবর্তন হয়। আবার যখন কোনো রাবার ব্যান্ডকে টেনে প্রসারিত করা হয়, তখন এটি সরু হয়ে যায় অর্থাৎ এর আকারের পরিবর্তন হয়। কখনো কখনো বলের ক্রিয়ায় বস্তুর এই আকার পরিবর্তন ক্ষণস্থায়ী হয়। আবার কখনো … Read more
দুটি তলের অমসৃণতার দরুণ ঘর্ষণ বল উৎপন্ন হয়। একটি বস্তু যখন অন্য একটি বস্তুর সংস্পর্শ থেকে একের ওপর দিয়ে অপরটি চলতে চেষ্টা করে বা চলতে থাকে তখন বস্তুদ্বয়ের স্পর্শতলে গতির একটি বাধার উৎপত্তি হয়, এ বাধাকে ঘর্ষণ বলে। আর এই বাধাদানকারী বলকে ঘর্ষণ বল বলে। দুটি তলের অনিয়মিত প্রকৃতির কারণে ঘর্ষণ বল উৎপন্ন হয়। যখন … Read more
শক্তির সৃষ্টি বা বিনাশ নেই, শক্তি কেবল একরূপ হতে অপর এক বা একাধিক রূপে পরিবর্তিত হতে পারে। মহাবিশ্বের মোট শক্তির পরিমাণ নির্দিষ্ট ও অপরিবর্তনীয়।
বেশি মসৃণ কাগজে লেখার সময় কাগজের ঘর্ষণ বল খুবই কম হয়, ফলে কলম পিছলিয়ে যেতে পারে। আবার বেশি অমসৃণ কাগজে লেখার সময় কাগজের ঘর্ষণ বল বেশি হয় ফলে দ্রুত লেখা সম্ভব হয় না। এজন্য বেশি মসৃণ বা অমসৃণ কাগজে লিখা বেশ কঠিন।
সময়ের সাথে বস্তুর অবস্থান পরির্বন ঘটাকে গতি বলে।
প্যারাসুট বায়ুর বাধাকে কাজে লগিয়ে কাজ করে। এখানে বায়ুর বাধা হলো এক ধরনের ঘর্ষণ বল যা পৃথিবীর অভিকর্ষ বলের বিপরীতে ক্রিয়া করে। খোলা অবস্থায় প্যারাসুটের বাহিরের তলের ক্ষেত্রফল অনেক বেশি হওয়ায় বায়ুর বাধার পরিমাণও বেশি হয়, যার ফলে বৈমানিকের গতি অনেক হ্রাস পায়। ফলে বৈমানিক প্যারাসুটের সাহায্যে ধীরে ধীরে মাটিতে নিরাপদে অবতরণ করে।
মাটির প্রতিক্রিয়া বলের কারণে আমরা মাটির ভেতর ঢুকে যাই না। আমরা মাটির ওপর দিয়ে যখন হাঁটি তখন মাটিতে বল প্রয়োগ করি। এ প্রয়োগের কারণে মাটির ভেতর ঢুকে যাওয়ার কথা কিন্তু মাটি ্এ সময় আমাদের ওপর প্রতিক্রিয়া বল প্রয়োগ করে। এ প্রতিক্রিয়া বল সমান এবং বিপরীতমুখী হওয়ায় আমরা মাটির ভেতর ঢুকে যাই না।