নিউটনের গতির দ্বিতীয় সূত্র
বস্তুর ভরবেগের পরিবর্তনের হার এর উপর প্রযুক্ত বলের সমানুপাতিক এবং বল যেদিকে ক্রিয়া করে বস্তুর ভরবেগের পরিবর্তনও সেদিকে হয়।
বস্তুর ভরবেগের পরিবর্তনের হার এর উপর প্রযুক্ত বলের সমানুপাতিক এবং বল যেদিকে ক্রিয়া করে বস্তুর ভরবেগের পরিবর্তনও সেদিকে হয়।
নিউটনের গতির দ্বিতীয় সূত্র বল ও ত্বরণের মধ্যে সম্পর্ক স্থাপন করে।
পড়ন্ত বস্তুর ২য় সূত্র স্থির অবস্থান থেকে বিনা বাধায় পড়ন্ত বস্তুর নির্দিষ্ট সময় (t) প্রাপ্ত বেগ (v) ঐ সময়ের সমানুপাতিক অর্থাৎ v∞t
এই মহাবিশ্বের প্রতিটি বস্তুকণাই একে অপরকে আকর্ষণ করে। মহাবিশ্বের যেকোনো দুটি বস্তুর মধ্যে যে আকর্ষণ তাকে মহাকর্ষ বলে। আবার, পৃথিবী ও অন্য কোনো বস্তুর মধ্যকার বলকে অর্থাৎ কোনো বস্তুকে পৃথিবী যে বলে আকর্ষণ করে তাকে অভিকর্ষ বলে। সুতরাং অভিকর্ষ এক ধরনের মহাকর্ষ।
বৃত্তাকার পথে চলমান বস্তু প্রতিমুহূর্তে দিক পরিবর্তন করে, অর্থাৎ প্রতিমুহূর্তে বস্তুটির সরণ পরিবর্তিত হয়। কিন্তু আমরা জানি, বেগ হচ্ছে সময়ের সাথে বস্তুর সরণের হার। অর্থাৎ বস্তু নির্দিষ্ট দিকে একক সময়ে যে পথ অতিক্রম করে তাই বেগ। যেহেতু বৃত্তাকার পথে চলমান বস্তুর সরণের দিক প্রতিমুহূর্তেই পরিবর্তিত হয়, তাই বৃত্তাকার পথে কোনো বস্তু সমবেগে চলতে পারে না।
গতিশীল কোনো বস্তুর ভর ও বেগের গুণফলকে বলা হয় ঐ বস্তুর ভরবেগ।
একটি বস্তু যখন অন্য একটি বস্তুর সংস্পর্শে থেকে একের উপর দিয়ে অপরটি চলতে চেষ্টা করে বা চলতে থাকে তখন বস্তুদ্বয়ের স্পর্শতলে গতির বিরুদ্ধে যে বাধাদানকারী বল উৎপন্ন হয় তাকে ঘর্ষণ বল বলে। ঘর্ষণ বস্তুর গতিকে বাধা দেয়। এটি গতিশীল বস্তুর গতির বিপরীত দিকে কাজ করে। ফলে বস্তুর বেগ ক্রমান্বয়ে হ্রাস পায়। ঘর্ষণ স্থির বস্তুকে গতিশীল … Read more
যখন একটি বস্তু অন্য একটি বস্তুর তথা তলের উপর দিয়ে পিছলিয়ে বা ঘেঁষে চলতে চেষ্টা করে বা চলে তখন যে ঘর্ষণের সৃষ্টি হয় তাকে পিছলানো ঘর্ষণ বলে।