স্থিতি ঘর্ষণ গুণাঙ্ক কাকে বলে?

দুটি বস্তু পরস্পরের সংস্পর্শে থাকলে স্থিতি ঘর্ষণের সীমাস্থ মান এবং অভিলম্বিক প্রতিক্রয়ার অনুপাতকে স্থিতি ঘর্ষণ গুণাঙ্ক বলে।স্থিতি ঘর্ষণের সীমাস্থ মান fs এবং অভিলম্বিক প্রতিক্রিয়া R হলে, স্থিতি ঘর্ষণ গুণাঙ্ক, μs = fs∕R fs এর মান সর্বদা 1 এর চেয়ে কম হয়। স্থিতি ঘর্ষণ গুণাঙ্কের এককঃ দুটি বলের অনুপাত হওয়ার এর কোনো একক নেই। স্থিতি ঘর্ষণ গুণাঙ্কের মাত্রাঃ দুটি বলের অনুপাত হওয়ার … Read more

মুক্তিবেগ কাকে বলে?

ভূপৃষ্ঠ হতে ন্যূনতম যে বেগে কোনো বস্তুকে খাড়া উপরের দিকে নিক্ষেপ করলে তা আর পৃথিবীতে ফিরে আসে না, সেই বেগকে পৃথিবীপৃষ্ঠ থেকে বস্তুর মুক্তিবেগ বলে। মুক্তিবেগ ইংরেজি হলো Escape Velocity।

ভারকেন্দ্র এবং ভরকেন্দ্রের মধ্যে পার্থক্য

ভারকেন্দ্র এবং ভরকেন্দ্রের মধ্যে পার্থক্য নিম্নরূপ – নং ভারকেন্দ্র ভরকেন্দ্র  ১ ভারকেন্দ্র এমন একটি বিন্দুকে বোঝায় যে বিন্দুর ভেতর দিয়ে বস্তুর সমগ্র ওজন খাড়া নিচের দিকে ক্রিয়া করে। ভরকেন্দ্র এমন একটি বিন্দুকে বোঝায় যে বিন্দুতে বল প্রয়োগ করলে বস্তুর শুধু রৈখিক গতি হয়, কোনো বৃত্তীয় গতি হয় না।  ২ অভিকর্ষ বল না থাকলে ভারকেন্দ্র থাকে … Read more

মহাকর্ষীয় ধ্রুবক কাকে বলে?

মহাকর্ষীয় ধ্রুবকের মান বস্তুদ্বয়ের প্রকৃতি বা বস্তুদ্বয়ের মাধ্যমের প্রকৃতির উপর নির্ভর করে না। বস্তুর প্রকৃতি বলতে বুঝায় ভর, আয়তন, ঘনত্ব, উপাদান, ভৌত অবস্থা, তাপমাত্রা ইত্যাদি। মাধ্যমের প্রকৃতি বলতে বুঝায় প্রবেশ্যতা, প্রবণতা, দিকদর্শিতা ইত্যাদি। এজন্য G কে সর্বজনীন ধ্রুবক বলা হয়।

গ্রহের গতি সম্পর্কিত কেপলারের সূত্র

টাইকো ব্রাহে পৃথিবীর নিজ অক্ষের সাপেক্ষে আবর্তনরত এবং সূর্যকে কেন্দ্র করে আবর্তন করে গ্রহগুলোর গতি সম্পর্কিত যে তথ্যগুলো সংগ্রহ করেন। বিভিন্ন পর্যবেক্ষণের পরে 1618 খ্রিস্টাব্দে কেপলার গ্রহগুলোর গতি সম্পর্কিত তিনটি সূত্র প্রদান করেন। তাঁর নামানুসারে সূত্রগুলোকে কেপলারের সূত্র বলে। গ্রহের গতি সম্পর্কিত কেপলারের সূত্রগুলো হচ্ছে – প্রথম সূত্র (কক্ষের সূত্র): সূর্যকে একটি ফোকাসে রেখে প্রত্যেক গ্রহই উপবৃত্তাকার পথে … Read more

আন্তঃআণবিক স্থান কাকে বলে?

পদার্থ গঠনের সময় অণুগুলো পরস্পরের পাশাপাশি থাকে এবং তাদের মধ্যে অতি ক্ষুদ্র পরিমাণের ফাঁকা স্থান রয়েছে। এই ফাঁকা স্থানকে আন্তঃআণবিক স্থান বলা হয়।আন্তঃআণবিক স্থানের দূরত্বের পরিমাণ প্রায় 10-9 m হতে 10-10 m।

গতিশক্তি ও বিভবশক্তির পার্থক্য

গতিশক্তি ও বিভবশক্তির পার্থক্য নিম্নরূপ – নং গতিশক্তি বিভবশক্তি  ১ কোন গতিশীল বস্তু গতির জন্য যে শক্তি লাভ করে তাকে গতিশক্তি বলে। স্বাভাবিক অবস্থা বা অবস্থান থেকে অন্য অবস্থায় বা অবস্থানে আনার জন্য বস্তু যে শক্তি সঞ্চয় করে তাকে বিভবশক্তি বলে।  ২ বস্তুর গতিশক্তি নির্ণয়ে কোন প্রসঙ্গ বস্তু বা প্রসঙ্গ তলের প্রয়োজন হয় না। বিভবশক্তি … Read more

সংনম্যতা কাকে বলে? অসংনম্যতা কাকে বলে? সংনম্যতার সূত্র, একক, উদাহরণ

সংনম্যতা কাকে বলে? আয়তন বিকৃতি ও আয়তন পীড়নের অনুপাতকে সংনম্যতা বলে।সংনম্যতা আয়তন গুণাঙ্কের বিপরীত।সেই কারণে, আয়তন গুণাঙ্ককে অসংনম্যতা বলে। সংনম্যতা সংজ্ঞা সংনম্যতা হলো একটি পদার্থের আয়তন সংকোচনের ক্ষমতা। কোনো পদার্থের উপর চাপ প্রয়োগ করলে তার আয়তন কমে যায়। এই আয়তন সংকোচনের হারকে সংনম্যতা বলে। সংনম্যতার সূত্র হলো K = -V/p যেখানে, K হলো সংনম্যতা V হলো আয়তন সংকোচন p … Read more