কৌণিক ত্বরণ কাকে বলে?
কৌণিক বেগের পরিবর্তন হলে কৌণিক ত্বরণ হয়। সময়ের সাথে অসম কৌণিক বেগের পরিবর্তনের হারকে কৌণিক ত্বরণ বলে। কৌণিক ত্বরণকে α দ্বারা প্রকাশ করা হয়। কৌণিক ত্বরণের এককঃ rads-2 কৌণিক ত্বরণের মাত্রাঃ T-2
কৌণিক বেগের পরিবর্তন হলে কৌণিক ত্বরণ হয়। সময়ের সাথে অসম কৌণিক বেগের পরিবর্তনের হারকে কৌণিক ত্বরণ বলে। কৌণিক ত্বরণকে α দ্বারা প্রকাশ করা হয়। কৌণিক ত্বরণের এককঃ rads-2 কৌণিক ত্বরণের মাত্রাঃ T-2
স্যার আইজ্যাক নিউটন তার অমর গ্রন্থ ন্যাচারালিস ফিলোসোফিয়া ম্যাথামেটিকাতে (১৬৮৭ সালে প্রকাশিত) বস্তুর ভর, গতি ও বলের মধ্যে সম্পর্ক স্থাপন করে তিনটি সূত্র প্রকাশ করেন। এই সূত্র তিনটি নিউটনের গতি সূত্র নামে পরিচিত। সূত্রগুলি হলো – প্রথম সূত্রঃ বাইরে থেকে প্রযুক্ত বল বস্তুর অবস্থার পরিবর্তন করতে বাধ্য না করলে স্থির বস্তু চিরকাল স্থিরই থাকবে এবং গতিশীল … Read more
রৈখিক বেগ ও কৌণিক বেগের মধ্যে পার্থক্য নিম্নরূপ – নং রৈখিক বেগ কৌণিক বেগ ১ রৈখিক সরণের হারকে রৈখিক বেগ বলে। কৌণিক সরণের হারকে কৌণিক বেগ বলে। ২ রৈখিক বেগের মাত্রা LT-1 কৌণিক বেগের মাত্রা T-1 ৩ রৈখিক বেগের একক ms-1 কৌণিক বেগের একক rads-1 ৪ সমতলীয় একমাত্রিক ও বৃত্তীয় গতি উভয় ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য। কেবল … Read more
নিক্ষেপন বেগ কাকে বলে? যে আদি বেগে প্রাসকে শূন্যে বা বাতাসে নিক্ষেপন করা হয় তাকে নিক্ষেপন বেগ বলে। নিক্ষেপন কোন কাকে বলে? নিক্ষেপের মুহূর্তে নিক্ষেপন বেগের অভিমুখ অনুভূমিকের সাথে যে কোণ সৃষ্টি করে তাকে নিক্ষেপন কোণ বলে। নিক্ষেপন বিন্দু কাকে বলে? যে বিন্দু থেকে প্রাসটি নিক্ষিপ্ত হয় তাকে নিক্ষেপন বিন্দু বলে। বিচরণ পথ কাকে বলে? … Read more
আমরা জানি, সময়ের সাপেক্ষে বস্তু তার পারিপার্শ্বিকের সাথে অবস্থান পরিবর্তন না করলে বস্তুকে স্থিতি বলে। মহাবিশ্বে আসলে পরম স্থিতিশীল বলে কোন বস্তু সম্ভব নয়। আবার গতিশীলতার ক্ষেত্রে আমরা বলেছি পারিপার্শ্বিকের সাপেক্ষে অবস্থান পরিবর্তন করলে বস্তু গতিশীল। এই পারিপার্শ্বিককে আমরা স্থিতিশীল ধরে নেই। আসলে তা সম্ভব নয়। তাই আমরা একটি বস্তুর সাপেক্ষে অন্যটি বস্তুর তুলনামূলক স্থিতি … Read more
বেগ ও ত্বরণের মধ্যে পার্থক্য নিম্নরূপ – নং বেগ ত্বরণ ১ সরণের পরিবর্তনের হারকে বেগ বলে। বেগের পরিবর্তনের হারকে ত্বরণ বলে। ২ বেগের একক ms-1 ত্বরণের একক ms-2 ৩ বেগের মাত্রা [LT-1] ত্বরণের মাত্রা [LT-2] ৪ গতিহীন বস্তুর বেগ শূন্য হয়। বস্তুর গতিহীন বা বেগ শূন্য হলেও বস্তুর উপর ত্বরণ কার্যকর হতে পারে।
বলবিদ্যা ভৌত বিজ্ঞানের প্রাচীনতম শাখা। বল, স্থিতি ও গতির সঙ্গে সম্পৃক্ত। তাই যখনই বস্তুর স্থিতিশীলতা বা গতিশীলতার কথা আলোচনা করা হয় তখনই মূলত আলোচনা হয় বলবিদ্যার। বলবিদ্যার যে অংশে বলের ক্রিয়ায় বস্তুর স্থিতিশলতার কথা আলোচনা করা হয় তা স্থিতিবিদ্যা আর যে অংশে বলের ক্রিয়াধীন বস্তুর গতি সংক্রান্ত আলোচনা করা হয় তা গতিবিদ্যা।
সমান, সমান্তরাল ও বিপরীতমুখী দুটি বল যদি একই বিন্দুতে ক্রিয়ারত না থেকে কিছুটা দূরত্ব রেখে ক্রিয়ারত থাকে, তবে এদেরকে দ্বন্দ্ব বা কাপল্ বা যুগল বলে।