নিম্ন স্থির বিন্দু কাকে বলে?

যে তাপমাত্রায় প্রমাণ চাপে বিশুদ্ধ বরফ পানির সাথে সাম্যাবস্থায় থাকতে পারে অর্থাৎ যে তাপমাত্রায় বিশুদ্ধ বরফ গলতে শুরু করে তাকে নিম্ন স্থির বিন্দু বা বরফ বিন্দু বলে।

রেডিও গ্যালাক্সি কাকে বলে?

যেসব গ্যালাক্সি রেডিও কম্পাঙ্কের তাড়িতচৌম্বক বিকিরণ নিঃসরণ করে তাদের রেডিও গ্যালাক্সি বলে।  রেডিও গ্যালাক্সি দু’ভাগে ভাগ করা যায়। সাধারণ রেডিও গ্যালাক্সি কোয়াসার।

স্বাভাবিক গ্যালাক্সি কাকে বলে?

আমরা জানি, যে গ্যালাক্সি হলো মহাবিশ্বের মৌলিক উপাদান। আমাদের ছায়াপথ ছাড়াও মহাবিশ্বে লক্ষ লক্ষ গ্যালাক্সি রয়েছে। এদের বলা হয় স্বাভাবিক গ্যালাক্সি।  স্বাভাবিক গ্যালাক্সি তিন প্রকার হয়। যথা- উপবৃত্তাকার গ্যালাক্সি সর্পিল বা পেঁচানো গ্যালাক্সি বিষম গ্যালাক্সি।

নক্ষত্র কাকে বলে?

নক্ষত্র কাকে বলে? যেসব পদার্থ সূর্যের ন্যায় নিজস্ব আলো আছে এবং তা আলো দেয় তাদের বলা হয় নক্ষত্র। পৃথিবীর নিকটতম নক্ষত্র হলো সূর্য। সৌরজগতের বাইরে অনেক দূরে দূরে হাজার হাজার লক্ষ লক্ষ নক্ষত্র রয়েছে। এদেরকে ক্ষুদ্র ও মিটমিট করে জ্বলতে দেখা যায় এর কারণ এরা পৃথিবী থেকে অনেক অনেক দূরে। সূর্যের পর নিকটতম নক্ষত্র হলো … Read more

গ্রহাণু কাকে বলে?

মঙ্গল ও বৃহস্পতি গ্রহের কক্ষপথের মাঝ দিয়ে অতিক্ষুদ্র গ্রহের মতো কিছু বস্তু সূর্যকে প্রদক্ষিণ করে; তাদের বলা হয় গ্রহাণু। গ্রহাণু আবিষ্কারের পর থেকে এ পর্যন্ত প্রায় 2000 গ্রহাণু আবিষ্কৃত হয়েছে। এদের সর্ববৃহৎটির নাম সেরেস। এর ব্যাসার্ধ 350 km এবং সূর্যকে প্রদক্ষিণ করতে সময় নেয় 4.6 বছর। ক্ষুদ্রতমটির ব্যাসার্ধ 50m।

জলবায়ু কাকে বলে? জলবায়ুর উপাদানসমূহ

জলবায়ু কাকে বলে? কোন স্থানের ৩০ বছরের বেশি সময়ের আবহাওয়া অর্থাৎ বায়ু, তাপ, বৃষ্টিপাত প্রভৃতির গড়কে জলবায়ু বলা হয়। বিভিন্ন কারণে বিশ্বের জলবায়ু পরিবর্তিত হয়ে যাচ্ছে। জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে প্রকৃতি ও পরিবেশ মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। কোনো অঞ্চলের বায়ুর তাপমাত্রা, আর্দ্রতা, বায়ুর চাপ, বায়ু প্রবাহ, বৃষ্টিপাত, তুষারপাত, ঝড়, বায়ুপুঞ্জ, মেঘাচ্ছন্নতা ইত্যাদির দীর্ঘদিনের সামগ্রিক রূপকে ঐ স্থানের … Read more

বিজ্ঞান কাকে বলে?

বিজ্ঞান কাকে বলে? ভৌত বিশ্বের যা কিছু পর্যবেক্ষণযোগ্য, পরীক্ষণযোগ্য ও যাচাইযোগ্য, তার সুশৃঙ্খল, নিয়মতান্ত্রিক গবেষণা ও সেই গবেষণালব্ধ জ্ঞানভাণ্ডারের নাম বিজ্ঞান।

ক্ষারক কাকে বলে?

ক্ষারক কাকে বলে? যে সকল হাইড্রক্সিযৌগ জলীয় দ্রবণে বিয়োজিত হয়ে হাইড্রক্সিল আয়ন (OH–) প্রদান করে তাদেরকে ক্ষারক বলে।  যেমন- NaOH, Ca(OH)2, NH4OH ইত্যাদি। NaOH → Na+ + OH– Ca(OH)2 → Ca2+ + 2OH– NH4OH → NH4+ + OH– আরহেনিয়াস মতবাদের প্রধান ত্রুটি হলো এটি পানির অনুপস্থিতিতে এসিড-ক্ষারকের ধর্মকে ব্যাখ্যা করতে পারে না। এ মতবাদ অনুসারে প্রশমন বিক্রিয়া হলো এসিড থেকে উৎপন্ন H+ এবং ক্ষার থেকে … Read more