আবর্ত ঘর্ষণ কি?
যখন একটি বস্তু অপর একটি বস্তু বা তলের উপর দিয়ে গড়িয়ে চলে বা চলতে চায় তখন গতির বিরুদ্ধে যে ঘর্ষণ বল ক্রিয়া করে তাকে আবর্ত ঘর্ষণ বলে।
যখন একটি বস্তু অপর একটি বস্তু বা তলের উপর দিয়ে গড়িয়ে চলে বা চলতে চায় তখন গতির বিরুদ্ধে যে ঘর্ষণ বল ক্রিয়া করে তাকে আবর্ত ঘর্ষণ বলে।
স্থির বস্তুর চিরকাল স্থির থাকতে চাওয়ার প্রবণতাই স্থিতি জড়তা; আবার গতিশীল বস্তুর চিরকাল একই বেগে একই দিকে গতিশীল থাকতে চাওয়ার প্রবণতাই গতি জড়তা। এক কথায়, বস্তুর স্বীয় গতীয় অবস্থা বজায় রাখার প্রবণতাই জড়তা। বস্তুর স্থিরাবস্থা বলতে শূন্য বেগ বোঝায়। নির্দিষ্ট ভরের কোনো বস্তু স্থির হোক বা গতিশীল হোক, নির্দিষ্ট দিক বরাবর তার বেগের নির্দিষ্ট পরিমাণ … Read more
ঘর্ষণ আমাদের দৈনন্দিন জীবনে অনেক সমস্যার সৃষ্টি করলেও চলাচল ও যানবাহন চালনার জন্য ঘর্ষণ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। যেমন, গাড়ির টায়ার এবং রাস্তার মধ্যবর্তী ঘর্ষণ আছে বলেই গাড়ি চালনা সম্ভব হয়েছে। বস্তুর গতির ওপর রাস্তার মসৃণতার প্রভাব অনেক বেশি। রাস্তা মসৃণ হলে রাস্তার যানবাহন চলাচল সহজতর হয় এবং ভ্রমণ আরামদায়ক হয়। রাস্তা যত বেশি মসৃণ … Read more
অতিরিক্ত ঘর্ষণের কারণে যানবাহন সহজে চলতে পারে না। যন্ত্রপাতির গতিশীল অংশগুলোর মধ্যে ঘর্ষণের ফলে এরা ক্ষয়প্রাপ্ত হয় এবং ছিঁড়ে যায়। যেকোনো ধরনের যানবাহনকে অতিরিক্ত ঘর্ষণ অতিক্রম করতে অতিরিক্ত জ্বালানি খরচ করতে হয়। যার দরুন ঘর্ষণের ফলে জ্বালানির শক্তির অপচয় হয় যা প্রধানত তাপশক্তিরূপে আবির্ভূত হয়। ঘর্ষণের ফলে শুধু যে শক্তি তাপে পরিণত হয় তাই নয়। … Read more
সুপ্ততাপ (Latent Heat)
তাৎক্ষণিক বেগ (Instantaneous Velocity):
সীমান্তিক ঘর্ষণের ক্ষেত্রে অভিলম্বিক প্রতিক্রিয়া এবং ঘর্ষণ বলকে সংযোজন করে যে লব্ধি প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায় সেটি অভিলম্বিক প্রতিক্রিয়ার সাথে যে কোণ উৎপন্ন করে তাকে ঘর্ষণ কোণ বলে। চিত্রে, সীমান্তিক ঘর্ষণ fs ও অভিলম্বিক প্রতিক্রিয়া R-কে সংযোজন করে লব্ধ প্রতিক্রিয়া S পাওয়া গেল। এই লব্ধ প্রতিক্রিয়া S ও অভিলম্বিক প্রতিক্রিয়া R-এর মধ্যবর্তী কোণ λ হচ্ছে ঘর্ষণ কোণ।
গোলীয় দর্পণের মেরু বিন্দু থেকে প্রধান ফোকাস পর্যন্ত দূরত্বকে ফোকাস দূরত্ব বলে। একে f দ্বারা প্রকাশ করা হয়। অথবা, উত্তল আয়নার যে পৃষ্ঠ থেকে প্রতিফলন হয় তার কেন্দ্রবিন্দুটিকে বলে মেরু বিন্দু এবং এই বিন্দু থেকে ফোকাস বিন্দুর দূরত্বটিকে বলে ফোকাস দূরত্ব (f)। গোলীয় দর্পণের ফোকাস দূরত্ব বক্রতার ব্যাসার্ধের অর্ধেক। অর্থাৎ f = r∕2।