আমানত রক্ষা করতে হবে কেন?

আমানত রক্ষা করা ইমানের অঙ্গস্বরূপ। মুমিন ব্যক্তি কোনো অবস্থাতেই আমানতের খিয়ানত করতে পারে না। মহানবি (স.) বলেছেন, ‘যার মধ্যে আমানতদারি নেই, তার ইমান নেই।’ খিয়ানতকারীকে আল্লাহ পছন্দ করেন না। খিয়ানত প্রকৃতপক্ষে দারিদ্র্য ডেকে আনে। তাই একজন মুমিনের জন্য আমানত রক্ষা করা অত্যাবশ্যক। আরো পড়ুন: আমানত রক্ষা কাকে বলে? মানব সমাজে কিভাবে শান্তি প্রতিষ্ঠিত হয়?  জান্নাত … Read more

ক্রোধের সময় নিজেকে সংবরণ করা উচিত কেন?

ক্রোধ মানুষের ইমান ধ্বংস করে। তাই ক্রোধের সময় নিজেকে সংবরণ করা উচিত। স্বীয়স্বার্থ ক্ষুন্ন হওয়ার কারণে প্রতিশোধ গ্রহণের ইচ্ছায় মানুষের মনে যে ক্ষোভের সৃষ্টি হয় তাকে ক্রোধ বলে। ক্রোধ একটি নিন্দনীয় বিষয়। এটি মানুষের মধ্যে ঝগড়া বিবাদ ও হিংসা-বিদ্বেষ সৃষ্টি করে। ক্রোধের সময় মানুষের হিতাহিত জ্ঞান থাকে না। ফলে অনেকে নির্দয় ও অত্যাচারমূলক কর্মকাণ্ড করে। … Read more

হিংসা কী?

অন্যের ধন-দৌলত, সম্মান, ভালো ফল দেখে তার ধ্বংস হওয়ার কামনা এবং নিজে এর মালিক হওয়ার বাসনা করাকে হিংসা বলে।

আমানত রক্ষা কাকে বলে?

গচ্ছিত বা দায়িত্বে রাখা বস্তু সযত্নে রেখে এর মালিকের কাছে যথাযথভাবে ফেরত দেওয়াকে আমানত রক্ষা বলে। আরো পড়ুন : আমানত রক্ষা করতে হবে কেন?

মুনাফিকের লক্ষণ কি?

যে চিহ্নসমূহের মাধ্যমে একজন মুনাফিক চেনা যায় তাই মুনাফিকের লক্ষণ। মুনাফিকরা ইসলামের মারাত্মক শত্রু। মুনাফিক হচ্ছে তারাই যারা সর্বদা মিথ্যা কথা বলে, তাদের নিকট কোনো আমানত রাখলে তা খেয়ানত করে এবং তারা যে ওয়াদা করে তা ভঙ্গ করে। এগুলোই হলো একজন মুনাফিকের লক্ষণ। এগুলো যাদের মধ্যে রয়েছে তারাই মুনাফিক।

আখলাক কী?

মানুষের দৈনন্দিন কাজকর্মের মাধ্যমে যেসব আচার-ব্যবহার, চাল-চলন এবং স্বভাবের প্রকাশ পায় সেসবের সমষ্টিই হলো আখলাক।

যে ব্যক্তি প্রতারণা করে সে আমার উম্মত নয় – হাদিসটি ব্যাখ্যা কর।

মহানবি (স.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি প্রতারণা করে সে আমার উম্মত নয়।’ প্রতারণা একটি জঘন্য সামাজিক অপরাধ। প্রতারণার জন্য মানুষকে দুঃখ-কষ্ট ভোগ করতে হয়। সামাজিক শান্তি-শৃঙ্খলা বিঘ্নিত হয়। ইসলামের দৃষ্টিতে এটা মানবতাবিরোধী গর্হিত কাজ। এটি মিথ্যার শামিল। প্রতারণা মূলত মুনাফিকের কাজ। এর শাস্তি জাহান্নাম। সত্যিকার ইমানদার ব্যক্তি কখনোই প্রতারণার আশ্রয় নেয় না, মানুষকে ধোঁকা দেয় না … Read more