আল্লাহ তায়ালা পৃথিবীকে ধ্বংস করে দেবেন কেন?

আল্লাহ তায়ালা এ গোটা বিশ্ব মানুষের জন্য সৃষ্টি করেছেন। আর মানুষকে তাঁর ইবাদত করার জন্য সৃষ্টি করেছেন। কিন্তু এমন একদিন আসবে যখন গোটা বিশ্ব মহান আল্লাহর ইবাদত করার মতো কেউ থাকবে না। এমনকি আল্লাহর নাম নেওয়ার মতোও কাউকে পাওয়া যাবে না। সকল মানুষ গোমরাহি ও নাফরমানিতে লিপ্ত হয়ে পড়বে। সেসময় আল্লাহ তায়ালা এ পৃথিবী ধ্বংস … Read more

শাফাআত কাকে বলে?

শাফাআত শব্দের অর্থ সুপারিশ করা, অনুরোধ করা ইত্যাদি। ইসলামি শরিয়তের পরিভাষায় কল্যাণ ও ক্ষমার জন্য আল্লাহ তায়ালার নিকট নবি-রাসুল ও নেক বান্দাগণের সুপারিশ করাকে শাফাআত বলে।

জাহান্নাম কাকে বলে?

জাহান্নাম কাকে বলে? জাহান্নাম হলো শাস্তির স্থান বা চির দুঃখের জায়গা। পরকালে মুমিনগণের জন্য যেমন জান্নাতের ব্যবস্থা রয়েছে তেমনি পাপীদের জন্য রয়েছে শাস্তির স্থান। আর জাহান্নামই হলো সে শাস্তির জায়গা। জাহান্নামকে আগুনও বলা হয়। জাহান্নাম চির শাস্তির স্থান। এর শাস্তি অত্যন্ত ভয়াবহ। মানুষের পাপের পরিমাণ অনুসারে শাস্তির পরিমাণ নির্ধারণ করা হবে। আরো পড়ুনঃ জিহাদ কাকে … Read more

শিরককে মানবতার চরম অবমাননা বলা হয়েছে কেন?

শিরককের মাধ্যমে মানব সমাজে বিবাদ ও বিভেদ সৃষ্টি হয়। বড়-ছোট এর পার্থক্য সৃষ্টি হয়। মুশরিক নানারকম জড় পদার্থ, দেবদেবী, প্রতিমা ও প্রাকৃতিক শান্তির নিকট মাথানত করে। তাই শিরককে মানবতার চরম অবমাননা বলা হয়েছে।

মানবিক মূল্যবোধ বিকাশে ইমানের ভূমিকা

মানবিক মূল্যবোধ বিকাশে ইমানের ভূমিকা অনস্বীকার্য। ইমান একজন মানুষকে মানবিক মূল্যবোধ গঠনে প্রধান সহায়ক হিসেবে কাজ করে। এটি তাকে মন্দ অভ্যাস ও অশ্লীলতা থেকে দূরে রাখে। ইমান থাকার ফলে সে সত্যকে সত্য ও মিথ্যাকে মিথ্যা বলতে শিখে। জবাবদিহিতা ও দায়িত্বশীলতার মূল্যবোধও মানুষ ইমান থেকে শিখে। তাই বলা যায়, মানবিক মূল্যবোধ গঠন ও বিকাশে ইমানের বিকল্প … Read more

হযরত ইবরাহিম (আ.) – কেন অগ্নিকুণ্ডে নিক্ষিপ্ত হয়েছিলেন?

মুসলিম মিল্লাতের পিতা হযরত ইবরাহিম (আ.) তৎকালীন সময়ে নমরুদের মূর্তিপূজার বিরোধিতা করেছিলেন। তিনি অন্যান্যদের মতো নমরুদকে খোদা মানতে পারেন নি। তিনি শুধু মূর্তিপূজার বিরোধিতা করেন। মূর্তি ভেঙেছেন এবং আল্লাহ যে এক ও অদ্বিতীয় এ বাণী প্রচার করতেন। এতে নমরুদ ক্ষুব্ধ হয়ে হযরত ইবরাহিম (আ.) – কে অগ্নিকুণ্ডে নিক্ষেপ করে।