ইজমা অর্থ কি?
ইজমা শব্দের আভিধানিক অর্থ হলো – একমত হওয়া, ঐক্যবদ্ধ হওয়া, মতৈক্য প্রতিষ্ঠা করা ইত্যাদি। ব্যবহারিক অর্থে – কোনো বিষয় বা কথায় ঐক্যমত পোষণ করাকে ইজমা বলে।
ইজমা শব্দের আভিধানিক অর্থ হলো – একমত হওয়া, ঐক্যবদ্ধ হওয়া, মতৈক্য প্রতিষ্ঠা করা ইত্যাদি। ব্যবহারিক অর্থে – কোনো বিষয় বা কথায় ঐক্যমত পোষণ করাকে ইজমা বলে।
খতমে নবুয়ত আরবি শব্দ। এর অর্থ নবুয়তের সমাপ্তি। হযরত আদম (আ.) এর মাধ্যমে এ পৃথিবীতে নবুয়তের যে ধারার সূচনা হয়েছিল মুহাম্মদ (স.) – এর মাধ্যমে তার সমাপ্তি ঘোষণা করা হয়। রাসুল (স.) বলেছেন, “আমিই শেষ নবি আমার পরে কোনো নবি নেই।” তাই নবুয়তের দরজা বন্ধ হওয়াকে খতমে নবুয়ত বলে।
আল কুরআন ‘লাওহে মাহফুজে’ সংরক্ষিত ছিল।
হাদিস শব্দের অর্থ কথা বা বাণী।
ইসলামি পরিভাষায় কুরআন ও সুন্নাহর আইন বা নীতির সাদৃশ্যের ভিত্তিতে ইজতিহাদ করে পরবর্তীতে উদ্ভূত সমস্যার সমাধান দেওয়াকে কিয়াস বলে।
‘শান’ শব্দের অর্থ অবস্থা, মর্যাদা, কারণ, ঘটনা, পটভূমি। আর নুযুল অর্থ অবতরণ। অতএব, শানে নুযুল অর্থ অবতরণের কারণ বা পটভূমি। ইসলামি পরিভাষায়, আল-কুরআনের সূরা বা আয়াত নাযিলের কারণ বা পটভূমিকে ‘শানে নুযুল’ বলা হয়। একে ‘সববে নুযুলও বলা হয়।
লাওহে মাহফুজ শব্দের অর্থ হলো সংরক্ষিত ফলক।
হারাম ইসলামি শরিয়তের একটি পরিভাষা। এর অর্থ নিষিদ্ধ, অবৈধ, গ্রহণযোগ্য নয়। আল্লাহ্ আমাদের স্রষ্টা। তিনি জানেন আমাদের জন্য কোনটি কল্যাণকর এবং কোনটি অকল্যাণকর। হারাম ঘোষণার মাধ্যমে আল্লাহ্ আমাদের জন্য অকল্যাণকর বিষয়গুলো চিহ্নিত করে দিয়েছেন। তাই হারাম মুসলমানদের জন্য অবশ্যই বর্জনীয়।