আল-আসমাউল হুসনা কাকে বলে?

আল-আসমাউল হুসনা বলতে আল্লাহ তায়ালার গুণবাচক নামসমূহকে বোঝায়। আরবি ভাষার ‘আল-আসমা’ শব্দটি ‘ইসম’ শব্দের বহুবচন। ‘ইসম’ শব্দের অর্থ নাম। আর হুসনা শব্দটি ‘হুসনুন’ শব্দের বহুবচন। ‘হুসনুন’ অর্থ সুন্দর। সুতরাং আল-আসমাউল শব্দের অর্থ সুন্দর নামসমূহ। আল্লাহ তায়ালা একাধারে সৃষ্টিকর্তা, পালনকর্তা, রিজিকদাতা, দয়াবান, ক্ষমাশীল, শাস্তিদাতা ও পরাক্রমশালী। তিনি সর্বশ্রোতা, সর্বদ্রষ্টা ও সর্বশক্তিমান। তার আরও অনেক গুণবাচক নাম … Read more

ঈমান কাকে বলে?

ঈমান কাকে বলে? ইসলামি শরিয়তের পরিভাষায়, ইসলামের মূল বিষয়গুলোকে অন্তরে বিশ্বাস করা, মুখে স্বীকার করা এবং তদনুযায়ী আমল করাকে ইমান বলে। ঈমান অর্থ বিশ্বাস। ইসলামি শরীয়তের সকল বিষয়গুলো মনেপ্রাণে বিশ্বাস করা, মুখে স্বীকার করা ও মনে চলা বা কাজে প্রকাশ করার নাম ঈমান। এক আল্লাহর প্রতি পরিপূর্ণ বিশ্বাস স্থাপন করা, তার প্রেরিত কিতাবসমূহ, নবী রাসুলগণ, … Read more

হাদিস কাকে বলে?

হাদিস কাকে বলে? রাসুল (সঃ) এর নবুয়াতী জীবনের সকল কথা, কাজ এবং অনুমোদনকে হাদিস বলে।  মূল বক্তব্য হিসাবে হাদিস তিন প্রকার। যথাঃ কাওলী হাদিস: রাসুল (সঃ) এর পবিত্র মুখের বানীই কাওলী হাদিস। ফিলী হাদিস: যে কাজ রাসূল (সঃ) স্বয়ং করেছেন এবং সাহাবীগণ তা বর্ণনা করেছেন তাই ফিলী হাদিস। তাকরীরী হাদিসঃ সাহাবীদের যে সব কথাও কাজের … Read more

পৃথিবীতে নাজিল হওয়ার পূর্বে পবিত্র কুরআন কোথায় সংরক্ষিত ছিল?

পৃথিবীতে বিশ্বনবি হযরত মুহাম্মদ (স.) এর প্রতি পবিত্র কুরআন নাযিলের পূর্বে তা পৃথিবীর নিকটতম আসমানের বাইতুল ইযযাহ নামক স্থানে সংরক্ষিত ছিল।

রাসুলুল্লাহ (স.) এর যুগে হাদিস লিখে রাখা নিষেধ ছিল কেন?

 রাসুলুল্লাহ (স.) এর জীবদ্দশায় হাদিস লিখে রাখা নিষেধ ছিল। কেননা তখন কুরআন নাজিল হচ্ছিল। এ অবস্থায় মহানবি (স.) এর হাদিস লিখে রাখলে তা আল কুরআনের বাণীর সাথে সংমিশ্রণের আশঙ্কা ছিল। এ কারণে সংরক্ষণ করা হয় নি।