ওয়েব এনাবল ডেটাবেজ কাকে বলে?

যে ডেটাবেজে ইন্টারনেট এবং ওয়েব ব্রাউজারের মাধ্যমে বিভিন্ন তথ্যগুলো ইন্টারঅ্যাকটিভ উপায়ে অ্যাকসেস, ক্যুয়েরি করা, অর্ডার প্রদান, রিপোর্ট ও ট্র্যাক করা যায় এবং রেকর্ডসমূহকে পরিবর্তন করা যায় তাকে ওয়েব এনাবল ডেটাবেজ বলে।  অথবা, যে ডেটাবেজ ইন্টারনেটের সুবিধাযুক্ত যেকোনো স্থান থেকে সাধারণ ওয়েব ইন্টারফেসের মাধ্যমে যেকোনো প্ল্যাটফরমে স্বয়ংক্রিয়ভাবে অ্যাকসেস করা যায় তাকে ওয়েব এনাবল ডেটাবেজ বলে। ওয়েব এনাবল ডেটাবেজের মৌলিক উপাদানগুলো … Read more

হিউম্যান রিসোর্স ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম বা এইচআরএমএস কাকে বলে?

কোনো প্রতিষ্ঠানের মানবসম্পদ কার্যক্রমগুলোকে নিয়ন্ত্রণের জন্য যে তথ্য পদ্ধতি ব্যবহার করা হয় তাকে হিউম্যান রিসোর্স ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম বা এইচআরএমএস বলে। কর্মচারীদের সাথে ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষের তথ্য ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের যোগাযোগের মাধ্যম হিসেবে এ সিস্টেমটি কাজ করে। এখানে এমপ্লয়ী রিলেশনশিপ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমও অন্তর্ভূক্ত। অফিসকর্মী সংগ্রহ, পদোন্নতি, কর্মীর রেকর্ড সংরক্ষণ, কর্মী মূল্যায়ন কর্মকর্তা-কর্মচারীদের প্রশিক্ষণ এবং এদের সুযোগ-সুবিধা ও ক্ষতিপূরণ … Read more

ডেটাবেজের সিকিউরিটি ভঙ্গের কারণ

ডেটাবেজের সিকিউরিটি ভঙ্গের কারণসমূহ হলো: ১. ডেটাবেজের অননুমোদিত ব্যক্তির প্রবেশ: ডেটাবেজ অননুমোদিত ব্যক্তির প্রবেশ, ডেটা পড়া, পরিবর্তন করা, ডেটা নষ্ট করা ইত্যাদি। অননুমোদিত ব্যক্তি ডেটাবেজে প্রবেশ করলে ডেটাবেজের গোপনীয়তা ও নিরাপত্তা বিঘ্নিত হয়। ২. দুর্ঘটনাজনিত: সাধারণত ডেটাবেজের ভুল ব্যবহার বা অপব্যবহারের জন্যই এ ধরনের ঘটনা ঘটে। এর প্রধান কারণগুলো হলো:

কম্পিউটার সিকিউরিটির প্রকারভেদ

কম্পিউটার সিকিউরিটি তিন ধরনের হয়ে থাকে। যথাঃ ১. হার্ডওয়্যার সিকিউরিটি, ২. সফটওয়্যার সিকিউরিটি এবং ৩. নেটওয়ার্ক সিকিউরিটি। হার্ডওয়্যার সিকিউরিটি: এ সিকিউরিটি এমন একটি নিরাপত্তা ব্যবস্থা যেখানে কম্পিউটার হার্ডওয়্যার অর্থাৎ কম্পিউটারকে নিরাপত্তা প্রদান করা হয়। PC-Locks, Keyboard Locks, Smart Card, Biometrics Device ইত্যাদির মাধ্যমে হার্ডওয়্যার নিরাপত্তা প্রদান করা হয়। সফটওয়্যার সিকিউরিটি: এ সিকিউরিটি এমন একটি নিরাপত্তা ব্যবস্থা যেখানে … Read more

ডেটা এনক্রিপশন কাকে বলে?

যে বিশেষ পদ্ধতিতে কোনো ডেটা, টেক্সট বা লিখিত বিষয়বস্তুকে এমনভাবে পরিবর্তন করা হয় যা অপর কোনো পদ্ধতি বা প্রোগ্রামের ব্যবহার ব্যতীত উক্ত ডেটা, টেক্সট বা বিষয়বস্তু পড়া বা বুঝা যায় না, সে পদ্ধতিকে ডেটা এনক্রিপশন বলে। ডেটা সিকিউরিটির জন্য বিশেষ ধরনের কোড হিসেবে ডেটা এনক্রিপশন ব্যবহার করা হয়। ডেটা এনক্রিপশনের মূল অংশ চারটি। যথা: ১. … Read more

রিলেশনাল ডেটাবেজ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম এর বৈশিষ্ট্য

ডেটাবেজ ম্যানেজম্টে সিস্টেমের মাধ্যমে রেকর্ডগুলো বিভিন্ন টেবিল/ফাইলে জমা থাকে এবং ক্যুয়েরির মাধ্যমে ডেটাবেজ রিলেশনশীপ তৈরি করা যায়। নিচে স্ট্যান্ডার্ড রিলেশনাল ডেটাবেজ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমের বৈশিষ্ট্য উল্লেখ করা হলো:

রিলেশনাল ডেটাবেজ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম কাকে বলে?

ফাইলগুলোকে শুধুমাত্র রেকর্ডের তালিকায় সারি ও কলাম বিশিষ্ট টেবিল বিবেচনা করা হয়। এ ধরনের ডেটাবেজকে রিলেশনাল ডেটাবেজ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম বলে। রিলেশনাল ডেটাবেজ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম হলো সম্পর্কযুক্ত ডেটাবেজ। এ ধরনের ডেটাবেজে উপাত্তসমূহকে বিভিন্ন সারিতে সংগঠিত করা হয়। সর্বপ্রথম ১৯৭০ সালে এডগার ফ্রাঙ্ক কড (Edgar Frank Codd) রিলেশনাল ডেটাবেজ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম প্রবর্তন করেন।