কো-এনজাইম কী?
এনজাইমের প্রোসথেটিক গ্রুপটি কোন জৈব রাসায়নিক পদার্থ হলে সেই এনজাইমই হলো কো-এনজাইম।
এনজাইমের প্রোসথেটিক গ্রুপটি কোন জৈব রাসায়নিক পদার্থ হলে সেই এনজাইমই হলো কো-এনজাইম।
ফুসফুসের ভিতরের বায়ুর চাপ বেড়ে গিয়ে কার্বন ডাইঅক্সাইড নির্গতকরণের মাধ্যমে মানবদেহ প্রতিনিয়ত যে শ্বাসকার্য চলতে থাকে তাকেই বহিঃশ্বসন বলে।
জীবদেহ বা জৈব অণুর রাসায়নিক বন্ধন ছিন্ন করার মাধ্যমে প্রাপ্ত শক্তিই হলো জীবনীশক্তি।
জীন প্রকৌশলের মাধ্যমে প্রাপ্ত নতুন বৈশিষ্ট্য সম্পন্ন জীবকে ট্রান্সজেনিক জীব বলে।
পেশিতন্তুর আবরণই হলো সারকোলেমা।
উদ্ভিদের স্বাভাবিক বৃদ্ধির জন্য যেসব উপাদান বেশি পরিমাণে দরকার হয় সেগুলোই ম্যাক্রানিউট্রিয়েণ্ট বা ম্যাক্রোউপাদান। ম্যাক্রোনিউট্রিয়েন্ট ১০টি যথা- নাইট্রোজেন(N), পটাসিয়াম(K), ফসফরাস(P), ক্যালসিয়াম(Ca), ম্যাগনেসিয়াম(Mg), কার্বন(C), হাইড্রোজেন(H), অক্সিজেন(O), সালফার(S) এবং লৌহ(Fe)।
রাতের বেলা উদ্ভিদে সালোকসংশ্লেষণ বন্ধ থাকে। ফলে উদ্ভি দেহ থেকে অক্সিজেন নির্গত হয় না। এর ফলে রাতে শুধুমাত্র শ্বসন ক্রিয়া চলার ফলে উদ্ভিদ তার চারিদিক থেকে অক্সিজেন গ্রহণ করে এবং কার্বনডাই-অক্সাইড নির্গত করে। এতে বড় গাছের নিচে ঘুমালে শ্বাসকষ্ট দেখা দেয়।
শক্তির মূল উৎস সূর্য।