দলমণ্ডল কাকে বলে?

বৃতির ভেতরের দ্বিতীয় স্তবকটিকে দলমণ্ডল বলে। এক একটি পাপড়িকে দলাংশ বলে। ফুলের এই স্তবকটি বিভিন্ন রঙের হয়। কোন কোন ফুলে বৃতি ও দলমণ্ডলে পার্থক্য করা যায় না তখন সেই স্তবককে পুষ্পপুট বলে।যেমনঃ রজনীগন্ধা, চাঁপা ইত্যাদি। এক্ষেত্রে পুষ্পপুট বা perianth এর অংশগুলিকে টেপাল বলা হয়।

গর্ভমুণ্ড কাকে বলে?

ফুলের সবচেয়ে ভেতরের স্তবকটিকে স্ত্রীস্তবক(Gynoecium) বলে। স্ত্রীস্তবকের এক একটি অংশকে গর্ভকেশর বলে। একটি স্ত্রীস্তবকে এক বা একাধিক গর্ভকেশর থাকে। একটি গর্ভকেশরের তিনটি অংশ যথা নীচের ফোলা অংশটি ডিম্বাশয়, তার উপরের সরু অংশটি গর্ভদণ্ড ও সবার উপরের অংশটি হল গর্ভমুণ্ড। ডিম্বাশয়ের বা গর্ভাশয়ের ভেতরের ডিম্বক এবং ডিম্বকের ভেতরে স্ত্রীজনন কোষ থাকে।

গর্ভকেশর কাকে বলে?

ফুলের সবচেয়ে ভেতরের স্তবকটিকে স্ত্রীস্তবক(Gynoecium) বলে। স্ত্রীস্তবকের এক একটি অংশকে গর্ভকেশর বলে। একটি স্ত্রীস্তবকে এক বা একাধিক গর্ভকেশর থাকে। একটি গর্ভকেশরের তিনটি অংশ যথা নীচের ফোলা অংশটি ডিম্বাশয়, তার উপরের সরু অংশটি গর্ভদণ্ড ও সবার উপরের অংশটি হল গর্ভমুণ্ড। ডিম্বাশয়ের বা গর্ভাশয়ের ভেতরের ডিম্বক এবং ডিম্বকের ভেতরে স্ত্রীজনন কোষ থাকে।

ট্রপিক চলন কাকে বলে ও প্রকারভেদ

ট্রপিক চলন কাকে বলে? বাহ্যিক উদ্দীপকের প্রতিক্রিয়া হিসাবে উদ্ভিদের কোনও অংশের বাঁকানো বা চলাচলকে ট্রপিক চলন বলে। বহিঃউদ্দীপক উদ্ভিদদেহে যে উদ্দীপনার সৃষ্টি করে তার ফলে উদ্ভিদে চলন ও বৃদ্ধি সংঘটিত হয়। এসব চলনকে ট্রপিক চলন বলে। যেমনঃ আলোর প্রভাবে কাণ্ডের আলোর দিকে চলন ঘটে। ট্রপিক চলনের প্রকারভেদ ট্রপিক চলনকে পাঁচভাগে ভাগ করতে পারি। ফটোট্রপিক চলনঃ যে … Read more

বহুবিভাজন কাকে বলে?

যে পদ্ধতিতে এককোষী প্রাণীরা বার বার বিভাজিত হয়ে অসংখ্য অপত্য প্রাণীর সৃষ্টি করে তাকে বহু বিভাজন বলে। যেমন – এন্টামিবা (Entamoeba histoloytica), প্যারামেসিয়াম (Paramacium caudatum) ইত্যাদি।

মাইক্রো বা বৃহত্তম প্রাণী কাকে বলে?

যেসব প্রাণী আকৃতিতে বড়, খালি চোখে দেখা যায় তাদের ম্যাক্রো বা বৃহত্তম প্রাণী বলে।উদাহরণঃ Duttaphrynus melanostictus (কুনোব্যাঙ), Homo sapiens (মানুষ) ইত্যাদি।

ক্রোমাটিন তন্তু কাকে বলে?

নিউক্লিওপ্লাজমে অবস্থিত প্যাঁচানো সুতার মতো গঠনটি ক্রোমাটিন তন্তু বা নিউক্লিয়ার রেটিকুলাম নামে পরিচিত। কোষ রঞ্জিত করণের সময় এগুলো কিছু মৌলিক বর্ণে রঞ্জিত হয় বলে এদের ক্রোমাটিন নামকরণ করা হয়েছে।ক্রোমাটিন বস্তু DNA ও হিস্টোন ধরনের প্রোটিন নিয়ে গঠিত।