টেস্ট ক্রস কাকে বলে?

টেস্ট ক্রস কাকে বলে? কোনো জীব হোমোজাইগাস না হেটারোজাইগাস তা জানার জন্য ঐ জীবের সাথে একই বৈশিষ্ট্যের জিন উপাদান বিশিষ্ট প্রচ্ছন্ন অ্যালীল বহনকারী আরেকটি জীবের ক্রসকে টেস্ট ক্রস বলে।  যেমন – AABB x aabb = AaBb(F1) অথবা AaBb x aabb টেস্ট ক্রস মাত্রেই ব্যাক ক্রস কেন? ব্যাক ক্রসে যখন প্রচ্ছন্ন জীব ব্যবহৃত হয় কেবল তখনই সেই … Read more

নামকরণ কাকে বলে?

কোনো বিশেষ প্রাণীকে চিহ্নিত করার উদ্দেশ্যে শ্রেণিবিন্যাসের যে সকল নিয়ম-কানুন ও পদ্ধতি অনুসারে প্রতিটি প্রজাতিভুক্ত প্রাণীদেরকে নির্দিষ্ট ও বিশেষ নাম প্রয়োগ করা হয়, তাকে নামকরণ (Nomenclature) বলে। নামকরণের সাহায্যে প্রতিটি প্রজাতির একটি করে সর্বজনীন স্বীকৃত নাম দেয়া হয়।  যেমন: মানুষের বৈজ্ঞানিক নাম Homo sapiens দোয়েল পাখির বৈজ্ঞানিক নাম Copsychus saularis।

ফ্লুইড মোজাইক মডেল কাকে বলে?

ফসফোলিপিড অনুর ফাঁকে ফাঁকে কোলেস্টরল অনু অবস্থান করে। ফসফোলিপিড অণুগুলো সব সময় সচল থাকে, কাঁপে, পরস্পরের সাথে ঠোকাঠোকি করে লাফিয়ে উঠে এবং স্তরের মধ্যেই স্থান পরিবর্তন করে। ঝিল্লিকে পৃষ্ঠতল থেকে দেখলে প্রোটিন অণু গুলোকে মোজাইক এর মতো দেখায়। এ অবস্থাকে এক কথায় বোঝানোর জন্য ঝিল্লির মডেলের নাম রাখা হয়েছে- ফ্লুইড মোজাইক মোডেল।

পরিপাকতন্ত্র কাকে বলে? কাজ কি কি?

পরিপাকতন্ত্র (digestive system) কাকে বলে?পরিপাক নালি ও এর সাথে সংশ্লিষ্ট পরিপাক গ্রন্থির সমন্বয়ে গঠিত যে তন্ত্রের মাধ্যমে খাদ্যবস্তু গৃহীত হয়, গৃহীত খাদ্যের পরিপাক ও পরিশোষণ ঘটে এবং অপাচ্য অংশ বহিষ্কৃত হয় তাকে পরিপাকতন্ত্র (digestive system) বলে। এই তন্ত্র খাদ্যগ্রহণ, পরিপাক, শোষণ এবং অপাচ্য খাদ্যাংশ নিষ্কাশনের সাথে জড়িত। পরিপাকতন্ত্রের দুটি প্রধান অংশ থাকে, যথাঃ পৌষ্টিক নালি … Read more

পানিকে ফ্লইড অফ লাইফ বলা হয় কেন?

আমরা জানি, পানি ছাড়া কোনো জীব বাঁচতে পারেনা, আবার প্রোটোপ্লাজম জীবনের ভৌত ভিত্তি। প্রোটোপ্লাজমের শতকরা ৯০ ভাগই পানি। এ কারণেই পানিকে ফ্লুইড অফ লাইফ বলা হয়।

পানিকে ‘ফ্লুইড অফ লাইফ’ বলার কারণ

আমরা জানি, প্রোটোপ্লাজম জীবদেহের ভৌত ভিত্তি। এই প্রোটোপ্লাজমের শতকরা ৯০ ভাগই পানি। পানির পরিমাণ কমে গেলে প্রোটোপ্লাজম সংকুচিত হয়ে মারা যেতে পারে। তাই প্রোটোপ্লাজম তথা জীবের বেঁচে থাকার জন্য পানি অপরিহার্য। এ কারণেই পানিকে ‘ফ্লুইড অফ লাইফ’ বলা হয়।

মেডুলা অবলংগাটা কাকে বলে?

মস্তিষ্কের সবচেয়ে পেছনের অংশ হলো মেডুলা অবলংগাটা। এর সামনে রয়েছে পনস, পেছনের দিক সুষম্মা কাণ্ডের উপরিভাগের সাথে যুক্ত। মোট ১২ জোড়া করোটিক স্নায়ুর মধ্যে ৮ জোড়াই মেডুলা অবলংগাটা থেকে উৎপন্ন হয়। এসব স্নায়ু খাদ্য গলাধঃকরণ, হৃৎপিণ্ড, ফুসফুস, গলবিল ইত্যাদির কাজ নিয়ন্ত্রণ করে।