গণিত

বৃত্তের কেন্দ্র হল একটি নির্দিষ্ট বিন্দু যেখান থেকে বৃত্তের পরিধির সব বিন্দুর দূরত্ব সমান। বৃত্তের কেন্দ্রকে সংক্ষেপে “O” অক্ষর দিয়ে চিহ্নিত করা হয়। বৃত্তের কেন্দ্রের সংজ্ঞা অনুসারে, বৃত্তের কেন্দ্রের যেকোনো বিন্দু থেকে বৃত্তের পরিধির যেকোনো বিন্দুর দূরত্ব একই হবে। এই দূরত্বকে বৃত্তের ব্যাসার্ধ বলা হয়। বৃত্তের কেন্দ্রের কিছু বৈশিষ্ট্য হল: বৃত্তের কেন্দ্রের ব্যবহার: বৃত্তের কেন্দ্র … Read more

অধিবর্ষ কি? ৩৬৫ দিনে এক বছর ধরা হয়। পৃথিবী সূর্যের চারদিকে একবার ঘুরতে সময় লাগে ৩৬৫ দিনে ৫ ঘণ্টা ৪৮ মিনিট ৪৭ সেকেন্ড (প্রায়)। এতে প্রতি চার বছর ১ দিন বেড়ে যায়। প্রতি চতুর্থ বছরকে অধিবর্ষ বা লিপইয়ার (Leap Year) বলা হয় । যে বছর অধিবর্ষ হয় সে বছর ফেব্রুয়ারি মাস ২৮ দিনের পরিবর্তে ২৯ দিনে হয়। অধিবর্ষের বৈশিষ্ট্য

যে ত্রিভুজের তিনিটি বাহু সমান তা সমবাহু ত্রিভুজ। চিত্রে ABC ত্রিভুজের AB=BC=CA।অর্থাৎ বাহু তিনটির দৈর্ঘ্য সমান।ABC ত্রিভুজটি একটি সমবাহু ত্রিভুজ। ত্রিভুজের কোণগুলোর পরিমাপ পরস্পর সমান হলে তাকে সমবাহু ত্রিভুজ বলে। যে ত্রিভুজের প্রত্যেকটি কোণের মান ৬০ ডিগ্রি তাকে সমবাহু ত্রিভুজ বলে। সমবাহু ত্রিভুজের বৈশিষ্ট্য

দুই বা ততোধিক সমান বা অসমান সংখ্যাকে একত্র করে একটি সংখ্যায় পরিণত করাকে যোগ বলে। যোগের চিহ্ন যোগের চিহ্ন হলো (+)। যেমন: ৪৫ + ১২ = ৫৭ ১০ + ৫ = ১৫ ৪ + ৫ = ৯ ইত্যাদি। হাতের আঙ্গুল ব্যবহার করে ছোট সংখ্যার যোগ করা যেতে পারে।  উদাহরণস্বরূপঃ কোনো কিছুর সাথে কোনোকিছুকে যুক্ত করার … Read more

পরিসীমা (পরিসীমা, ইংরাজী: ‘perimeter’) মানে হল দুই মাত্রা বা পরিসরের একটি আকৃতির চারপাশের পথের মোট দৈর্ঘ্য।  ✔বৃত্তের ক্ষেত্রে এই পরিসীমাকে পরিধি বলা হয়। সীমা নির্ধারক রেখাংশ বা রেখাংশসমূহের দৈর্ঘ্যের সমষ্টিকে পরিসীমা বলে।  যেমন — (১) আয়তক্ষেত্রের পরিসীমা = ২(দৈর্ঘ্য + প্ৰস্থ) (২) বর্গক্ষেত্রের পরিসীমা = এক বাহুর দৈর্ঘ্য x ৪(৩) ত্রিভুজের পরিসীমা = তিন বাহুর দৈর্ঘ্যের যোগফল। Frequently … Read more

একটি বাক্যকে খোলা বাক্য বলা হয়, যখন বাক্যটি সত্য না মিথ্যা তা নির্ণয় করা যায় না। অপরদিকে একটি বাক্যকে ‘গাণিতিক বাক্য (বন্ধ বাক্য)’ বলা হয় তখন যখন বাক্যটি সত্য না মিথ্যা তা নির্ণয় করা যায়। উদাহরণঃ ৫ একটি জোড় সংখ্যা, এটি একটি গাণিতিক বাক্য এবং এটি মিথ্যা। ১০ একটি জোড় সংখ্যা, এটি একটি গাণিতিক বাক্য … Read more

যে সংখ্যা দিয়ে বিয়োগ করা হয়, তাকে বিয়োজ্য বলে। বিয়োগ করার সময় বড় সংখ্যা থেকে যে ছোট সংখ্যাটি বিয়োগ করা হয় তাকে বিয়োজ্য বলে। অর্থাৎ বিয়োগের ক্ষেত্রে ছোট সংখ্যাটিকে বিয়োজ্য বলে। বিয়োজ্য নির্ণয়ের সূত্রঃ বিয়োজ্য = বিয়োজন – বিয়োগফল। উদাহরণস্বরূপ: ২৫ – ৫ = ২০ এখানে, বিয়োজন = ২৫ বিয়োজ্য = ৫ বিয়োগফল = ২০

ল সা গু কাকে বলে? ল সা গু এর পূর্ণ রূপ হলো লঘিষ্ঠ সাধারণ গুণিতক। দুই বা ততোধিক সংখ্যার সাধারণ গুণিতকগুলির মধ্যে যে গুণিতকটি ক্ষুদ্রতম, তাকে প্রদত্ত সংখ্যাগুলির ল সা গু বা লঘিষ্ঠ সাধারণ গুণিতক বলে। যেমনঃ ১০, ২০, ৩০ এবং ৪০ প্রতিটি সংখ্যাই ২, ৫ ও ১০ দ্বারা বিভাজ্য। সুতরাং সংখ্যা চারটির ল.সা.গু হবে … Read more