মূলকে কয়েকটি অংশে ভাগ করা যায়। এর শেষ প্রান্তে টুপির মতো অংশটি হচ্ছে মূলটুপি বা মূলত্র। আঘাত থেকে মূলকে রক্ষা করা এর কাজ। এর পেছনের অংশটি বর্ধিষ্ণু অঞ্চল। এ স্থানে মূলের বৃদ্ধি ঘটে। এই এলাকার পেছনে সূক্ষ্ম লোমশ মূলরোম অঞ্চল অবস্থিত।
উদ্ভিদের পর্ব, পর্বমধ্য ও অগ্রমুকুলবিহীন অংশই মূল। সাধারণত মানুষ মনে করে উদ্ভিদের মাটির নিচের অংশই মূল। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই এ বক্তব্যটি সত্য তবে বিশেষ ক্ষেত্রে কাণ্ড বা পত্র, ফুল, ফল মাটির নিচের জন্মে, যেমন – আদা, হলুদ, পিয়াজ ইত্যাদি।
ফুল বুড়ো হয়ে ঝরে যায়। ঝরা ফুলের গোড়ায় ফুলের যে অংশটি থেকে যায় তা বড় হয়ে ফল সৃষ্টি করে। গর্ভাশয়ই বড় হয়ে ফলে পরিণত হয়।
শাখা প্রশাখার গায়ে সৃষ্ট চ্যাপ্টা সবুজ অঙ্গটিই পাতা বা পত্র। পাতায় খাদ্য তৈরি হয়।
বিটপ কাকে বলে? উদ্ভিদের যে অংশগুলো মাটির উপরে থাকে তাদের একত্রে বিটপ বরে। বিটপে কাণ্ড, পাতা, ফুল ও ফল থাকে। কাণ্ডে পর্ব, পর্বমধ্য ও শীর্ষ মুকুল থাকে। ফুলগুলো পাতার কক্ষে উৎপন্ন হয়। ফুলে বৃতি, দল, পুংকেশর ও গর্ভাশয় থাকে। আরো পড়ুনঃ আধুনিক বা সংশোধনমূলক উদারনীতিবাদের মূলনীতিগুলি সংক্ষেপে আলোচনা কর। ধ্রুপদি বা সাবেকি উদারনীতিবাদের মূলনীতিগুলি ব্যাখ্যা … Read more
প্রধান মূলের সাথে লাগান মাটির উপরে উদ্ভিদের অংশটি কাণ্ড। কাণ্ডের গায়ে পর্ব ও পর্ব মধ্য থাকে। পর্ব থেকে পাতা উৎপন্ন হয়। কাণ্ড পাতা ও শাখা প্রশাখার ভার বহন করে।
এরিস্টটলের মতে, নাগরিক সংজ্ঞাটি হলো, “সেই ব্যক্তিই নাগরিক যে রাষ্ট্রের প্রতিনিধি ও শাসনকার্যে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করে”।
রাষ্ট্রের জনসাধারণকে শিক্ষিত করে তোলা রাষ্ট্রের সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ কাজ। শিক্ষিত জনগোষ্ঠী রাষ্ট্রের সবচেয়ে বড় সম্পদ। কেননা শিক্ষিত নাগরিক অধিকার, দায়িত্ব ও কর্তব্য সম্বন্ধে সচেতন থাকেন। আর তাই শিক্ষা বিস্তারে রাষ্ট্র অধিক গুরুত্ব প্রদান করে।