ব্যবসায় উদ্যোগ গড়ে ওঠার অনুকূল পরিবেশ

Favourable Environment for Developing Business Entrepreneurship আমরা যদি উন্নত বিশ্বের দিকে লক্ষ্য করি তাহলে দেখতে পাই যে, তাদের অগ্রগতির একটি প্রধান কারণ হলো ব্যবসায় প্রতিষ্ঠা, পরিচালনা ও সম্প্রসারণের অনুকূল পরিবেশ। বিদেশি মেধা, মনন ও দক্ষতার খুব বেশি ঘাটতি নেই। শুধুমাত্র অনুকূল পরিবেশের অভাবে আমাদের অগ্রযাত্রা ব্যাহত হচ্ছে। ব্যবসায় উদ্যোগ গড়ে ওঠার জন্য নিম্নোক্ত অনুকূল পরিবেশ থাকা উচিত – উন্নত অবকাঠামোগত উপাদান ব্যবসায় পরিচালনার জন্য … Read more

আর্থ সামাজিক উন্নয়নে ব্যবসায় উদ্যোগের গুরুত্ব

Importance of Business Entrepreneurship in Socio-Economic Development বাংলাদেশ একটি উন্নয়নশীল দেশ। ‘বাংলাদেশ অর্থনৈতিক সমীক্ষা – ২০১০’ অনুযায়ী আমাদের মোট জাতীয় উৎপাদনের প্রায় ৫০ ভাগ আসে সেবা খাত থেকে, প্রায় ২০ ভাগ আসে কৃষি খাত থেকে বাকি ৩০ ভাগ আসে শিল্প খাত থেকে। যেকোনো দেশের উন্নয়নে শিল্পখাত মুখ্য ভূমিকা পালন করে। ব্যবসায় উদ্যোগের মাধ্যমে শিল্প খাত সহ … Read more

ব্যবসায় উদ্যোগের বৈশিষ্ট্য

ব্যবসায় উদ্যোগের ধারণা বিশ্লেষণ করলে যে সকল বৈশিষ্ট্য ও কার্যাবলি লক্ষ করা যায় তা হলোঃ ১) এটি ব্যবসায় স্থাপনের কর্ম উদ্যোগ। ব্যবসায় স্থাপন সংক্রান্ত সকল কর্মকাণ্ড সফলভাবে পরিচালনা করতে ব্যবসায় উদ্যোগ সহায়তা করে। ২) ঝুঁকি আছে জেনেও লাভের আশায় ব্যবসায় পরিচলনা। ব্যবসায় উদ্যোগ সঠিকভাবে ঝুঁকি পরিমাপ করতে এবং পরিমিত ঝুঁকি নিতে সহায়তা করে। ৩) ব্যবসায় … Read more

প্রজনন কাকে বলে? প্রজনন কত প্রকার ও কি কি?

প্রজনন কাকে বলে? প্রজনন হচ্ছে জীবের বংশধর সৃষ্টির প্রক্রিয়া। অর্থাৎ যে প্রক্রিয়ায় কোনো জীব তার বংশধর সৃষ্টি করে তাকেই প্রজনন বলে। প্রজননের প্রকারভেদ প্রজনন প্রধানত দুই প্রকার। যথাঃ ১) অযৌন প্রজনন ও ২) যৌন প্রজনন। ১) অযৌন প্রজনন কাকে বলে? অযৌন জনন প্রক্রিয়ায় একটি নির্দিষ্ট প্রজাতির কোন জীব একই প্রজাতির অপর একটি জীবের সংশ্লিষ্টতা ছাড়াই প্রজনন করতে … Read more

উপসর্গ কাকে বলে?

বাংলা ভাষায় এমন কতগুলো অব্যয়সূচক শব্দাংশ রয়েছ, যা স্বাধীন পদ হিসেবে বাক্যে ব্যবহৃত হতে পারে না। এগুলো শব্দের আগে বসে অর্থের পরিবর্তন করে। যেসব অব্যয়সূচক শব্দাংশ শব্দের আগে যুক্ত হয়ে শব্দের অর্থের পরিবর্তন ঘটায় সেগুলোকে উপসর্গ বলে। যেমনঃ প্র+বাদ= প্রবাদ, অপ+কার=অপকার, অধি+কার=অধিকার, আ+কার=আকার ইত্যাদি। এখানে, বাদ-এর সঙ্গে ‘প্র’ যোগ হয়ে প্রবাদ হয়েছে। কার-এর সঙ্গে অপ, … Read more

চার্জ বা আধান কাকে বলে?

অ্যাম্বারকে রেশমী কাপড় দিয়ে ঘর্ষণ করলে এতে চার্জ বা আধান উৎপন্ন হয়। ঘর্ষণের ফলে কোন বস্তুতে যার উপস্থিতিতে বস্তু দ্বারা ছোট ছোট হালকা বস্তু বা কণা আকর্ষিত হওয়ার শক্তির সঞ্চার হয় তাকে চার্জ বা আধান বলে। চার্জের প্রবাহের ফলে বিদ্যুৎ প্রবাহের সৃষ্টি হয়।

তড়িৎ এর প্রকারভেদ

তড়িৎ দুই প্রকার। যথাঃ ১) স্থির তড়িৎ এবং ২) চল তড়িৎ। ১) স্থির তড়িৎঃ তড়িৎ যখন কোন বস্তুতে আবদ্ধ থাকে এবং প্রবাহিত হয় না তখন তাকে স্থির তড়িৎ বলে। ২) চল তড়িৎঃ তড়িৎ যখন কোন বস্তুর মধ্য দিয়ে চলাচল করে বা প্রবাহিত হয় তখন তাকে চল তড়িৎ বলে।

স্থির তড়িৎ কাকে বলে?

খ্রিস্টের জন্মের ৬০০ বছর আগে থেকেই গ্রীকদের জানা ছিল যে, অ্যাম্বারকে রেশমী কাপড় দিয়ে ঘষলে অ্যাম্বার ছোট ছোট বস্তুকণা (যেমন, কাঠের গুড়া) কে আকর্ষণ করার গুণ অর্জন করে। একইভাবে চিরুণী দিয়ে শুস্ক চুল আঁচড়িয়ে ছোট ছোট কাগজের টুকরার কাছে নিলে টুকরাগুলো আকৃষ্ট হয়। এ গুণ শুধু অ্যাম্বার বা চিরুনীতে উৎপন্ন হয় তা নয়, অনেক বস্তুতেই … Read more